আগামী দিনে আমাদের বিজয় সুনিশ্চিত

মহানগর মহিলা জাতীয় পার্টির মতবিনিময় সভায় সালমা ইসলাম

জাতীয় মহিলা পার্টি চট্টগ্রাম মহানগর ও উত্তর জেলা, দক্ষিণ জেলা, খাগড়াছড়ি জেলা, রাঙামাটি জেলা, বান্দরবান জেলা, ও কক্সবাজার জেলার উদ্যোগে এক মতবিনিময় সভা শুক্রবার চট্টগ্রাম মহানগর জাতীয় পার্টির চকবাজার দলীয় প্রধান কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত হয়।
জাতীয় মহিলা পার্টি চট্টগ্রাম মহানগরের আহবায়ক সুলতানা রহমানের সভাপতিত্বে ও সদস্য সচিব রোকেয়া সুলতানার সঞ্চালনায় সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন জাতীয় পার্টির কো- চেয়ারম্যান, জাতীয় মহিলা পার্টি কেন্দ্রীয় কমিটির আহবায়ক সাবেক মন্ত্রী অ্যাডভোকেট সালমা ইসলাম এমপি। মতবিনিময় সভার উদ্বোধন করেন জাতীয় পার্টির প্রেসিডিয়াম সদস্য চট্টগ্রাম মহানগর জাতীয় পার্টির সভাপতি জননেতা আলহাজ মো. সোলায়মান আলম শেঠ।
প্রধান বক্তা ছিলেন জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যানের উপদেষ্টা, জাতীয় মহিলা পার্টি কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য সচিব হেনা খান পন্নি। বিশেষ অতিথি ছিলেন জাতীয় পার্টি কেন্দ্রীয় কমিটির যুগ্ম সাংগঠনিক সম্পাদক আ.স.ম. মুক্তাধীর তিতাস, জাতীয় পার্টি কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী সদস্য চট্টগ্রাম মহানগর জাতীয় পার্টির সাধারণ সম্পাদক আলহাজ মোহাম্মদ এয়াকুব হোসেন, সহসভাপতি আবু জাফর মাহমুদ কামাল, জাতীয় মহিলা পার্টি কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য আসমা আক্তার রুমি, জাতীয় মহিলা পার্টি কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য সীমানা আমির, জাতীয় পার্টি কেন্দ্রীয় নির্বাহী সদস্য ইঞ্জিনিয়ার খোরশেদ আলম।
এছাড়া উপস্থিত ছিলেন জাতীয় মহিলা পার্টি চট্টগ্রাম মহানগর, উত্তর জেলা, দক্ষিণ জেলা, খাগড়াছড়ি জেলা, রাঙ্গামাটি জেলা, বান্দরবান জেলা এবং কক্সবাজার জেলার আহবায়ক, সদস্য সচিব এবং সদস্যবৃন্দ। প্রধান অতিথি বলেন, মহিলা পার্টি শক্তিশালী হলে জাতীয় পার্টি শক্তিশালী হবে। আর সেটা হলে আগামী দিনে আমাদের বিজয় সুনিশ্চিত। দেশে অর্ধেকের বেশি নারী ভোটার। সেজন্য নারীদের সংগঠিত করার কোনো বিকল্প নেই। ভালোবাসা ও ভদ্রতা দিয়ে মানুষের মন জয় করতে হবে। সবার সঙ্গে সুন্দর ব্যবহার করতে হবে এবং এটাই রাজনীতি। যার ব্যবহার ভালো না তিনি কখনো রাজনীতি করতে পারবেন না। ব্যবহার দিয়েই মানুষের মন জয় করা যায়। নারীরা ঘর সামলে মাঠের রাজনীতিতে নেতৃত্ব দিচ্ছেন, এটা ভাবতেই গর্ব হয়। আমাদের নারীরা এখন আর ঘরে বসে নেই। আপনাদের নেতৃত্বেই এই দেশ রচিত হবে নতুন করে। সাবেক রাষ্ট্রপতি এরশান ৯ বছর বাংলাদেশ শাসন করেছেন। তখন মানুষ পেট ভরে খেতে পারত। কোনো অভাব ছিল না। বড় বড় সব রাস্তা তার সময়েই করা। শুক্রবারকে তিনিই ছুটির দিন ঘোষণা করেছেন। এসব কথা মানুষকে বলতে হবে। বিজ্ঞপ্তি