আয়বর্ধক প্রকল্প চসিকের সক্ষমতা বাড়াবে

বিদ্যুৎ প্ল্যান্ট স্থাপনে আগ্রহী সংস্থাকে চসিক নির্বাহী কর্মকর্তা

‘সিটি করপোরেশনের নিজস্ব জায়গায় আয়বর্ধক প্রকল্প বাস্তবায়নে দেশি-বিদেশি বিনিয়োগকে স্বাগত জানাই। যে কোন ব্যক্তি কিংবা প্রতিষ্ঠান সুনির্দিষ্ট নীতিমালা ও শর্ত অনুযায়ী জায়গা বন্দোবস্তি চাইলে তা যাচাই-বাছাই করে ব্যবস্থা নেয়া হবে। পাশাপাশি অনেক আগে যে সকল বাস্তবায়িত আয়বর্ধক প্রকল্প এখন বন্ধ হয়ে আছে, সেগুলো পুনরুজ্জীবিত করা যায় কিনা সে ব্যাপারেও প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণের বিষয়টিও ভেবে দেখা যেতে পারে।’
গতকাল সোমবার সকালে টাইগার পাসস্থ চসিক অস্থায়ী ভবনে তার কার্যালয়ে বর্জ্য থেকে বিদ্যুৎ প্লান্ট স্থাপনে আগ্রহী সিএনটিআইসি প্রতিনিধি দলের প্রধান কান্ট্রি চিফ জি এম মি ইয়াং বিন প্রকল্প প্রস্তাব উপস্থাপনকালে চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা কাজী মুহাম্মদ মোজাম্মেল হক এ কথা বলেন।
তিনি আরো বলেন, নগরীর ডাম্পিং স্টেশনে স্তূপকৃত বর্জ্য শোধন করে বিদ্যুৎসহ নিত্য ব্যবহার্য পণ্যে রূপান্তর প্রকল্প বাস্তবায়ন হলে আমাদের নিজস্ব সক্ষমতা বৃদ্ধি পাবে এবং নগরী পরিবেশবান্ধব হবে।
তিনি প্রতিনিধি দলকে জানান, চসিকের ব্যবস্থাপনায় প্রতিদিন প্রায় তিন হাজার টন বর্জ্য ৪১টি ওয়ার্ড থেকে সংগ্রহ করে নির্দিষ্ট দুইটি স্থানে ডাম্পিং করা হয়। বর্জ্য ডাম্পিংয়ের কারণে ওই দুইটি এলাকায় জনস্বাস্থ্যসহ পরিবেশের হুমকি হয়ে দাঁড়িয়েছে।
এ সময় চসিক প্রধান রাজস্ব কর্মকর্তা মোহাম্মদ নজরুল ইসলাম ও মেয়রের একান্ত মুহাম্মদ আবুল হাশেম উপস্থিত ছিলেন। বিজ্ঞপ্তি