স্বাধীনতাবিরোধী অপশক্তিকে প্রতিহত করার আহ্বান

শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালিত

গতকাল ছিলো শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস। যথাযোগ্য মর্যাদায় জাতির শ্রেষ্ট সন্তানদের স্মরণ করলো বিভিন্ন সংগঠন। দিবসটি উপলক্ষে বিভিন্ন সংগঠন নানা কর্মসূচির আয়োজন করে। কর্মসূচির মধ্যে ছিলো চট্টগ্রাম কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে শ্রদ্ধা নিবেদন, মোমবাতি প্রজ্বলন, পদযাত্রা, কালো পতাকা উত্তোলন, আলোচনা সভা।
আলোচনা সভায় বক্তারা বলেন, ইতিহাসের সবচেয়ে ঘৃণ্যতম, ন্যাক্কারজনক ঘটনা হলো বুদ্ধিজীবী হত্যা। বক্তারা আরো বলেন, আবার সেই পরাজিত, ঘৃণ্য গোষ্ঠী মাথাচাড়া দিয়ে উঠার পাঁয়তারা করছে।
বক্তারা শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবসের এই দিনে জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তানদের মহান আত্মত্যাগ হৃদয়ে ধারণ করে স্বাধীনতাবিরোধী এই অপশক্তিকে ঐক্যবদ্ধভাবে প্রতিহত করার আহ্বান জানান।
উত্তর জেলা আওয়ামী লীগ
শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষে চট্টগ্রাম উত্তর জেলা আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে গতকাল সোমবার সকাল ১০টায় চট্টগ্রাম কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে শ্রদ্ধা নিবেদন করা হয়। এ সময় উত্তর জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও চট্টগ্রাম জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান এম.এ সালাম, সাধারণ সম্পাদক শেখ মো. আতাউর রহমান, সহ-সভাপতি মো. আবুল কালাম আজাদ, যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক ও পৌর মেয়র দেবাশীষ পালিত, মো. জসিম উদ্দিন শাহ, সাংগঠনিক সম্পাদক মহিউদ্দিন বাবলু, নজরুল ইসলাম তালুকদার, জেলা আওয়ামী লীগ নেতা জাফর আহমদ, আলাউদ্দিন সাবেরী, মো. শওকত আলম, ইঞ্জিনিয়ার মেজবাহ উল আলম লাভলু, মো. সেলিম উদ্দিন, মহিউদ্দীন আহমেদ মঞ্জু, নাজিম উদ্দিন তালুকদার, প্রদীপ চক্রবর্তী, গোলাম রাব্বানী, সাহেদ সরওয়ার শামীম, বখতেয়ার সাঈদ ইরান , উত্তর জেলা কৃষক লীগ সাধারণ শফিকুল ইসলাম, উত্তর জেলা যুব মহিলা লীগ যুগ্ম আহবায়ক অ্যাডভোকেট জুবাইদা সরওয়ার নিপা প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের উদ্যোগে যথাযোগ্য মর্যাদা ও ভাবগম্ভীর পরিবেশে ১৪ ডিসেম্বর শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালন করা হয়।
সকাল ১০ টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের শহীদ বুদ্ধিজীবী স্মৃতি সৌধে চবি পরিবারের সকলকে সাথে নিয়ে পুস্পস্তবক অর্পণ করে দেশ ও জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তান শহীদ বুদ্ধিজীবীদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করেন এবং সংক্ষিপ্ত বক্তব্য প্রদান করেন চবি উপাচার্য প্রফেসর ড. শিরীণ আখতার।
এরপর চবি বঙ্গবন্ধু চত্বরে বিশ^বিদ্যালয় পরিবারের সকলকে সাথে নিয়ে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এঁর প্রতিকৃতিতে পুস্পস্তবক অর্পণ করে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন। এ সময় উপাচার্য বলেন, ইতিহাসের সবচেয়ে ঘৃণ্যতম, ন্যাক্কারজনক ঘটনা হলো বুদ্ধিজীবী হত্যা। পরাজয় নিশ্চিত জেনে স্বাধীনতার পরেও যেন বাংলাদেশ বিশে^ মাথা উঁচু করে দাঁড়াতে না পারে সেই নীল নকশা বাস্তবায়নে দেশকে মেধাশূন্য করতে রাজাকার-আলবদরসহ দেশীয় দোসরদের প্রত্যক্ষ সহযোগিতায় হায়েনার দল এই নির্মম, নৃশংস, অমানবিক, হত্যাকা- সংঘটিত করে।
কিন্তু তাদের সেই দূরভিসন্ধি পূর্ণ হয়নি। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সাহসী ও দূরদর্শী নেতৃত্বে বাংলাদেশ দুরন্ত-দুর্বার গতিতে এগিয়ে চলেছে উন্নয়নের পথে। বিশে^ বাংলাদেশ আজ উন্নয়নের রোল মডেল।
তিনি আরো বলেন, সেই পরাজিত, ঘৃণ্য গোষ্ঠী আজ আবারও মাথাচাড়া দিয়ে উঠার পাঁয়তারা করছে।
উপাচার্য শহীদ বু্িদ্ধজীবী দিবসের এই দিনে জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তানদের এই মহান আত্মত্যাগ হৃদয়ে ধারণ করে স্বাধীনতাবিরোধী এই অপশক্তিকে ঐক্যবদ্ধভাবে প্রতিহত করার আহ্বান জানান। পরে চবি উপাচার্যের নেতৃত্বে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুর ভাস্কর্য ভাঙার প্রতিবাদে চবি শহীদ বুদ্ধিজীবী স্মৃতি সৌধ চত্বরে প্রতীকী মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়। অনুষ্ঠান পরিচালনা করেন ডেপুটি রেজিস্ট্রার (তথ্য) দিবাকর বড়–য়া।
সিভাসু
যথাযোগ্য মর্যাদায় গতকাল সোমবার চট্টগ্রাম ভেটেরিনারি ও এনিম্যাল সাইন্সেস বিশ^বিদ্যালয়ে (সিভাসু) শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালিত হয়েছে। এ উপলক্ষে আয়োজিত কর্মসূচির মধ্যে ছিল জাতীয় পতাকা অর্ধনমিতকরণ, কালো পতাকা উত্তোলন, কালো ব্যাজ ধারণ, পুষ্পাঞ্জলি প্রদান এবং শহীদ বুদ্ধিজীবীদের জন্য বিশেষ দোয়া ও মোনাজাত।
দিবসের প্রথম প্রহরে রাত ১২টা ১ মিনিটে বিশ^বিদ্যালয়ের নিকটস্থ পাহাড়তলী বধ্যভূমিতে অবস্থিত স্মৃতিসৌধে ফুল দিয়ে শহীদ বুদ্ধিজীবীদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করেন উপাচার্য প্রফেসর ড. গৌতম বুদ্ধ দাশ।
এরপর শিক্ষক সমিতি, অফিসার সমিতি, কর্মচারী ইউনিয়ন, প্রগতিশীল শিক্ষক ফোরামসহ বিভিন্ন সংগঠনের পক্ষ থেকে পুষ্পস্তবক অর্পণ করা হয়। এ সময় অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন পরিচালক (ছাত্রকল্যাণ) প্রফেসর ড. মোহাম্মদ মেজবাহ উদ্দিন, প্রক্টর প্রফেসর গৌতম কুমার দেবনাথ, শিক্ষক সমিতির সভাপতি প্রফেসর ড. মো. মনিরুল ইসলাম ও সাধারণ সম্পাদক ড. সুচন্দন সিকদার, প্রগতিশীল শিক্ষক ফোরামের সভাপতি প্রফেসর ড. বিবেক চন্দ্র সূত্রধর এবং অফিসার সমিতির সাধারণ সম্পাদক (ভারপ্রাপ্ত) আবু মোহাম্মদ আরিফ প্রমুখ।
চিটাগং ইন্ডিপেন্ডেন্ট ইউনিভার্সিটি
শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবসে তরুণ প্রজন্মকে বুদ্ধিবৃত্তিক নেতৃত্বের দেখানো পথ ধরে এগিয়ে নেওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন চিটাগং ইন্ডিপেন্ডেন্ট ইউনিভার্সিটির উপাচার্য ড. মাহফুজুল হক চৌধুরী।
তিনি বলেছেন, যে প্রজন্ম গড়ে উঠছে কিংবা যাদের হাত ধরে আগামী দিনের বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠা পাবে, তাদের চিন্তা, মননে দেশপ্রেম, আদর্শ আর মূল্যবোধ সৃষ্টির কোনো বিকল্প নেই। জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তানদের আত্মত্যাগ কখনই ভোলার নয়। সোমবার সকালে শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবসের ভার্চুয়াল আলোচনা সভায় সভাপতির বক্তব্যে এসব কথা বলেন উপাচার্য ড. মাহফুজুল হক চৌধুরী।
এ সময় অনুষ্ঠানে বিশ^বিদ্যালয়ের বিভিন্ন বিভাগের শিক্ষক ও ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা অংশ নেন।
সিআইইউর ভারপ্রাপ্ত রেজিস্ট্রার আনজুমান বানু লিমার সঞ্চালনায় আলোচনা অনুষ্ঠানে বক্তব্য দেন অধ্যাপক কাজী মোস্তাইন বিল্লাহ, ডিন ড. নাঈম আবদুল্লাহ, স্কুল অব ল’র উপদেষ্টা অধ্যাপক মো. জাকির হোসেন, সহকারী ডিন মোহাম্মদ আকতারুল আলম চৌধুরী, ডিন ড. আসিফ ইকবাল। অনুষ্ঠানে শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস নিয়ে নিজেদের ভাবনার কথা তুলে ধরেন অধ্যাপক ড. মীর মোহাম্মদ নুরুল আবসার, ইংরেজি বিভাগের প্রধান রিফাত তাসনীম, প্রভাষক আশিকুর রহমান, নসিহ উল ওয়াদুদ আলম, ফাইন্যান্স অ্যান্ড অ্যাকাউন্টস শাখার পরিচালক সুব্রত গুপ্ত প্রমুখ।
চট্টগ্রাম জেলা আইনজীবী সমিতি
শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষে গতকাল বেলা ২টায় চট্টগ্রাম জেলা আইনজীবী সমিতির উদ্যোগে এক আলোচনা সভা সমিতির ৩ নম্বর মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত হয়।
সমিতির সহ-সভাপতি আজিজুল হক চৌধুরীর সভাপতিত্বে ও সমিতির সহ-সাধারণ সম্পাদক মুহাম্মদ কবির হোসাইন সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত এ সভায় স্বাগত বক্তব্য রাখেন এএইচ.এম. জিয়াউদ্দিন। সভায় বক্তব্য রাখেন সমিতির সাবেক সভাপতি মো. মুজিবুল হক, মো. আবদুর রশীদ।
উপস্থিত ছিলেন সমিতির অর্থ সম্পাদক মঈনুল আলম চৌধুরী (টিপু), পাঠাগার সম্পাদক মো. আলী আকবর (সানজিক), তথ্য ও প্রযুক্তি সম্পাদক মো. ইমরুল হক মেনন, নির্বাহী সদস্য যথাক্রমে, তানজিন আক্তার সানি, মুহাম্মদ শফিউল আজম বাবর, নাসরিন আক্তার চৌধুরী, মো. ওমর ফারুক, মো. মনজুর হোসেন, মো. রবিউল আলম।
ইডিইউ
শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালন করেছে ইস্ট ডেল্টা ইউনিভার্সিটি (ইডিইউ)। সোমবার দুপুর ১২টায় ইডিইউ শহীদ মিনারে ১৯৭১ সালের ১৪ ডিসেম্বর পাক-হানাদার বাহিনীর নৃশংস হত্যাযজ্ঞের শিকার বাংলার শ্রেষ্ঠ সন্তানদের প্রতি শ্রদ্ধাঞ্জলি অর্পণ করা হয়।
ইস্ট ডেল্টা ইউনিভার্সিটি পরিবারের পক্ষে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন উপাচার্য অধ্যাপক মু. সিকান্দার খান। পরে এক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।
এতে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি বলেন, একটি দেশ বা জাতিকে উন্নত করে বুদ্ধিবৃত্তিক চর্চা। এ চর্চায় নেতৃত্ব দেন বুদ্ধিজীবীরাই। মুক্তিযুদ্ধে পরাজয়ের দ্বারপ্রান্তে দাঁড়িয়ে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী চেয়েছিলো যুদ্ধশেষেও যাতে বাঙালি জাতি আত্মশক্তিতে বলীয়ান হয়ে মাথা উঁচু করে দাঁড়াতে না পারে। এ ঘৃণ্য উদ্দেশ্য চরিতার্থ করতে তারা রাতের আঁধারে হত্যাযজ্ঞে মেতে ওঠে। মৌলবাদ ও সাম্প্রদায়িক সংকীর্ণতা থেকে জাতিকে মুক্ত করতে না পারলে শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবসের মূল উৎকর্ষই আমরা অর্জন করতে পারবো না।
রেজিস্ট্রার সজল কান্তি বড়–য়ার সঞ্চালনায় ও স্কুল অব বিজনেসের সহযোগী অধ্যাপক রাশেদ আল করিমের সভাপতিত্বে এতে প্রধান আলোচক ছিলেন ইংরেজি বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক শাহ আহমেদ রিপন।
এতে আরো বক্তব্য রাখেন প্রক্টর অনন্যা নন্দী ও ইসতিয়াক আজিজ জাহেদ। উপস্থিত ছিলেন সিনিয়র সহকারী রেজিস্ট্রার ফারহানা আহমদ সিগমা, সহকারী লাইব্রেরিয়ান তাহমিনা আফ্রাদ প্রমুখ।
জেলা শিল্পকলা একাডেমি
শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালন উপলক্ষে জেলা শিল্পকলা একাডেমির উদ্যোগে গতকাল সোমবার সকাল ১১টায় জেলা একাডেমির গ্যালারি মিলনায়তনে স্মরণসভা অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। স্মরণসভায় মূখ্য আলোচক ছিলেন শিক্ষাবিদ ও চারুকলা কলেজের সাবেক অধ্যক্ষ রীতা দত্ত। অতিথি আলোচক ছিলেন চবি লোক প্রশাসন বিভাগের অধ্যাপক হোসাইন কবির।
এছাড়া আলোচক ছিলেন জেলা শিল্পকলা একাডেমির কাযনির্বাহী কমিটির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল আলম বাবু, স্বাগত বক্তব্য রাখেন জেলা কালচারাল অফিসার মো. মোসলেম উদ্দিন। সঙ্গীতশিল্পী ও সিনিয়র প্রশিক্ষক মো. মোস্তফা কামালের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত স্মরণসভা সঞ্চালনা করেন আবৃত্তিশিল্পী ফারুক তাহের।
আলোচনা শেষে শহীদ মুনির চৌধুরী রচিত কবর নাটকের পাঠাভিনয়ে অংশ নেন শিল্পকলা একাডেমির নাট্যকলা বিভাগের প্রশিক্ষণার্থীবৃন্দ এবং বৃন্দ আবৃত্তি পরিবেশন করেন জেলা শিল্পকলা একাডেমি আবৃত্তি বিভাগ।
এছাড়া সন্ধ্যায় শহীদদের স্মরণে শিল্পকলা একাডেমির প্রাঙ্গনে আলোক প্রজ্বলন করা হয়।
উত্তর কাট্টলী আলহাজ্ব মোস্তফা-হাকিম
বিশ্ববিদ্যালয় কলেজ
আলহাজ্ব মোস্তফা-হাকিম ওয়েলফেয়ার ফাউন্ডেশন এর ব্যবস্থাপনায় ও সাবেক মেয়র এম মনজুর আলমের উদ্যোগে গতকাল সকাল ১০টায় উত্তর কাট্টলী আলহাজ্ব মোস্তফা-হাকিম বিশ্ববিদ্যালয় কলেজ চত্বরে শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালন করা হয়।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন সাবেক মেয়র ও আলহাজ্ব মোস্তফা-হাকিম ওয়েলফেয়ার ফাউন্ডেশন এর নির্বাহী পরিচালক এম মনজুর আলম।
অনুষ্ঠানে বুদ্ধিজীবীদের বিদেহী আত্মার মাগফিরাত কামনা করা হয় ও শহীদদের স্মরণে শহউদ মিনারে পুষ্পস্তবক অর্পণ করা হয়।
অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন কলেজের অধ্যক্ষ মোহাম্মদ আলমগীর, সাবেক উপাধ্যক্ষ বাদশা আলম, বর্তমান উপাধ্যক্ষ মাহফুজুল হক চৌধুরী, অধ্যাপক আবু ছগির, অধ্যাপক কাজি মাহবুবুর রহমান, কলেজের শিক্ষক-শিক্ষিকাবৃন্দ, মোস্তফা-হাকিম কেজি অ্যান্ড হাই স্কুলের শিক্ষক-শিক্ষিকাবৃন্দ।
বঙ্গবন্ধু ও জাতীয় চারনেতা স্মৃতি পরিষদ
১৯৭১ সালে বিজয়ের প্রাক্কালে পাক জল্লাদ বাহিনী ও তাদের দোসরদের হাতে শহীদ দেশের শ্রেষ্ঠ সন্তানদের স্মরণে বঙ্গবন্ধু ও জাতীয় চারনেতা স্মৃতি পরিষদ ১৪ ডিসেম্বর সকালে নগরীর একটি এতিম ও হেফজখানায় ধর্মীয় অনুষ্ঠান ও আলোচনা সভা করেছে।
সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক মো. আবদুর রহিম এতে সভাপতিত্ব করেন।
সভায় আলোচকরা বলেন, বিজয়ের মাসে সমগ্র ও দেশ জাতিকে ঐক্যবদ্ধ হয়ে যে কোনো মূল্যে দেশবিরোধীদের অপতৎপরতা রুখে দিতে হবে।
আলোচনা করেন মোহাম্মদ জহির, হাজী সাহাবউদ্দিন, ডা. মো. জামাল উদ্দিন, মীর আবদুর রহমান মামুন। বিজ্ঞপ্তি