‘ষড়ঋতুর উৎসব বাঙালির সংস্কৃতির অবিচ্ছেদ্য অংশ’

পূর্বা’র শরৎ উৎসব

বাঙালি সংস্কৃতির চর্চায় জাতিকে সমৃদ্ধির পথে এগিয়ে নেবে। ষড়ঋতুর উৎসব বাঙালির সংস্কৃতির অবিচ্ছেদ্য অংশ। প্রদীপ প্রজ্বলনের মধ্য দিয়ে সোমবার শিল্পকলা একাডেমি মিলনায়তনে শিল্প চর্চা কেন্দ্র ও আতœ উন্নয়নমূলক সংগঠন পূর্বা’র শরৎ উৎসবের উদ্বোধন করেন একুশে পদক প্রাপ্ত সাহিত্যিক ও শিক্ষাবিদ আবুল মোমেন। প্রাবন্ধিক আবিদা আজাদের সভাপতিত্বে ও পূর্বা’র সভাপতি প্রকৌশলী সনাতন চক্রবর্তী বিজয়ের সঞ্চালনায় শরতের কথামালায় অংশ নেন রাশিয়ার অনারারি কনসাল জেনারেল স্থপতি আশিক ইমরান, প্রকৌশলী মোহাম্মদ আলী, প্রাবন্ধিক খন রঞ্জন রায়, শওকত আলী সেলিম, প্রাত্তন অধ্যক্ষ উত্তম কুমার আচার্য্য, সশিপুর সহকারী শিক্ষক ছেনোয়ারা বেগম।

কথামালা শেষে গিটারের মূর্ছনায় শুরু হওয়া উৎসবের সাংস্কৃতিক পর্বে একে একে পরিবেশিত হয় দলীয় নৃত্যে, রবীন্দ্র সংগীতে, দলীয় আবৃত্তিতে শরত বন্দনা। উৎসবে ভিন্ন মাত্রা যোগ করে বাহারি পোষাকে শরত। পাহাড়ি নৃত্য, লোক নৃত্য, বংশী নৃত্য সহ নৃত্যের নানান ধারার পরিবেশনায় নির্দেশনা দেন পূর্বা’র সাধারণ সম্পাদক শ্রাবনী ভট্টাচার্য্য।

বিভিন্ন পরিবেশনায় অংশগ্রহণ করেন পূর্বা’র সদস্য চরণদ্বীপ মডেল প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক পারভীন আকতার, আশুতোষ চক্রবর্তী, হাসিনা মাহমুদ, পারভীন সুলতানা, বাউল শিল্পী জুয়েল দ্বীপ, প্রসেনজিৎ চৌধুরী জীবন, প্রান্তি ভট্টাচার্য্য, সেঁজুতি বড়ুয়া, মো. ফাহিম হোসেন, বিপুল পালিত, পুস্পা সর্ব্ববিদ্যা, অবন্তী ভট্টাচার্য্য, সেতু স্বাধীন, প্রিয়াংকা দাশ, সুপ্রিয়া মজুমদার, রীতি দাশ স্বাধীন, জান্নাতুল নাঈম, শাহেদা আকতার, রাবেয়া, উসিংমে মারমা, মিউসিং মারমা, উয়েসিং মারমা প্রমুখ। বিজ্ঞপ্তি