শতকের নিচে নেমে এলো করোনা শনাক্ত

3D illustration of Coronavirus, virus which causes SARS and MERS, Middle East Respiratory Syndrome

৩৮০ নমুনায় ৮৫ জন শনাক্ত, মারা গেলেন ২ জন, সুস্থ ২৭#
ভেটেরিনারি বিশ্ববিদ্যালয়ে ৮৪ নমুনায় কেউ পজিটিভ হয়নি #
নিজস্ব প্রতিবেদক :
একদিনে করোনা শনাক্ত সংখ্যা শতকের নিচে নেমে এলো। শনিবার নতুন করে শনাক্ত হয়েছে ৮৫ জন। এর আগে সর্বশেষ ২৭ জুন করোনা শনাক্তের সংখ্যা ছিল শতকের নিচে, ৬৪ জন ।
শনিবার চট্টগ্রামের ফৌজদারহাট বিআইটিআইডি, চট্টগ্রাম মেডিক্যাল কলেজ, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়, শেভরন, ভেটেরিনারি বিশ্ববিদ্যালয় ও কক্সবাজার মেডিক্যাল কলেজ ল্যাবে ৩৮০টি নমুনার মধ্যে করোনা পজিটিভ হয়েছে ৮৫ জন। এদের মধ্যে ৬৯ জন নগরীর ও ১৬ জন উপজেলার বাসিন্দা। নতুন এই শনাক্তের মাধ্যমে চট্টগ্রামে আক্রান্তের সংখ্যা হলো ১২ হাজার ৭৫৪ জন। শনিবার মারা গেলেন দুইজন ও সুস্থ হয়েছেন ২৭ জন। এতে চট্টগ্রামে এপর্যন্ত করোনায় মৃত্যুর সংখ্যা ২২৩ জন ও সুস্থ ১ হাজার ৫২৫ জন।
সিভিল সার্জন থেকে প্রাপ্ত তথ্যানুসারে জানা যায়, চট্টগ্রামের ফৌজদারহাট বিআইটিআইডিতে ৯৮টি নমুনার মধ্যে ২২ জন করোনা পজিটিভ হয়েছে, এদের মধ্যে ২১ জন নগরীর ও একজন উপজেলার বাসিন্দা। চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে ৪৪টি নমুনার মধ্যে পজিটিভ পাওয়া গেছে ১৮ জনের, এদের মধ্যে ১২ জন নগরীর ও ৬ জন উপজেলার বাসিন্দা। চট্টগ্রাম মেডিক্যাল কলেজ ল্যাবে ৬১টি নমুনার মধ্যে ১১ জনের করোনা পজিটিভ পাওয়া গেছে, এদের মধ্যে ১০ জন নগরীর ও একজন উপজেলার বাসিন্দা। চট্টগ্রাম ভেটেরিনারি বিশ্ববিদ্যালয়ে ৮৪ জনের নমুনায় কেউ পজিটিভ হয়নি। শেভরনে ৯৩ নমুনার মধ্যে ৩৪ জনের করোনা পজিটিভ পাওয়া গেছে, এরমধ্যে ২৬ জন নগরীর ও ৮ জন উপজেলার বাসিন্দা। ইম্পেরিয়াল ও কক্সবাজার মেডিক্যাল কলেজ ল্যাবের কোনো রিপোর্ট পাওয়া যায়নি।
এদিকে শনিবার নতুন করে ৮৫ জন করোনা শনাক্ত হওয়ায় মোট রোগীর সংখ্যা হলো ১২,৭৫৪ জন। এর আগে ১৭ জুলাই ১৮০ জন, ১৬ জুলাই ১৫৯ জন, ১৫ জুলাই ৩৯৯ জন, ১৪ জুলাই ১৬৭ জন, ১৩ জুলাই ১৬৭ জন, ১২ জুলাই ১০৭ জন, ১১ জুলাই ১০৫ জন, ১০ জুলাই ১৯২ জন, ৯ জুলাই ১৬২ জন, ৮ জুলাই ২৫৯ জন, ৭ জুলাই ২৯৫ জন, ৬ জুলাই ২৯৭ জন, ৫ জুলাই ২৯২ জন, ৪ জুলাই ২২০ জন, ৩ জুলাই ২৬৩ জন, ২ জুলাই ২৮২ জন, ১ জুলাই ২৭১ জন, ৩০ জুন ৩৭২ জন, ২৯ জুন ৪৪৫ জন, ২৮ জুন ৩৪৬, ২৭ জুন ৬৪ জন, ২৬ জুন ১৫৯ জন, ২৫ জুন ২৪৬ জন, ২৪ জুন ২৪১ জন, ২৩ জুন ২৮০ জন, ২২ জুন ২১৭ জন, ২১ জুন ১৯২ জন, ২০ জুন ১৯৪ জন, ১৯ জুন ১৮৭ জন, ১৮ জুন ১৪৮ জন, ১৭ জুন ১৭৮ জন, ১৬ জুন ১৭৯ জন, ১৫ জুন ১৭১ জন, ১৪ জুন ১৫১ জন, ১৩ জুন ২৬৯ জন, ১২ জুন ২২২ জন, ১১ জুন ২০৭ জন, ১০ জুন ১০৮ জন, ৯ জুন ১১৩ জন, ৮ জুন ৯৯ জন, ৭ জুন ১০৬ জন, ৬ জুন ১৫৬ জন, ৫ জুন ১৪০ জন, ৪ জুন ১৩২ জন, ৩ জুন ১৪০ জন, ২ জুন ২০৬ জন, ১ জুন ২০৮ জন, ৩১ মে ১৬০ জন, ৩০ মে ২৩৭ জন, ২৯ মে ১৫৯ জন, ২৮ মে ২২৯ জন, ২৭ মে ২১৫ জন, ২৬ মে ৯৮ জন, ২৫ মে ১০৩ জন, ২৪ মে ৬৫ জন, ২৩ মে ১৬৬ জন, ২২ মে ১৬১ জন, ২১ মে ৯২ জন, ২০ মে ২৬০ জন, ১৯মে ১২৮ জন, ১৮মে ৫৪ জন, ১৭ মে ৭৩ জন, ১৬ মে ৭৫ জন, ১৫ মে ৬৮ জন, ১৪ মে শনাক্ত হয়েছিল ৬১ জন, ১৩ মে শনাক্ত হয়েছিল ৯৫ জন, ১২ মে ৭৫ জন, ১১ মে ৬৫ জন, ১০ মে ৪৮ জন, ৯ মে শনিবার ১৩ জন, মে শুক্রবার ১১ জন, ৭ মে বৃহস্পতিবার ভেটেরিনারিতে ৩৮ জন ও বিআইটিডিতে ১৯ জন (কক্সবাজারে একজনসহ) করোনা শনাক্ত হওয়ায় একদিনে ৫৭ করোনা রোগী শনাক্ত হয়েছিল চট্টগ্রামে। ৬ মে ১১ জন করোনা পজিটিভ হওয়ার আগে ৫ মে সোমবারের ভেটেরিনারি রিপোর্টের ১৩ জন, ৫ মে বিআইটিআইডি এর রিপোর্টে ৯ জন (ঢাকা, কুমিল্লা ও কক্সবাজার থেকে আসা তিনজন রোগীসহ), ৪মে ১৬ জন, ৩ মে ১৩ জন, ২ মে তিনজন, ১ মে তিনজন, ৩০ এপ্রিল একজন, ২৯ এপ্রিল ৪ জন, ২৮ এপ্রিল তিনজন, ২৭ এপ্রিল নয়জন, ২৬ এপ্রিল সাতজন ( রাজবাড়ী থেকে আসে একজন), ২৫ এপ্রিল দুই জন (ঢাকা থেকে আসে একজন), ২৪ এপ্রিল একজন, ২২ এপ্রিল তিনজন, ২১ এপ্রিল একজন, ১৩ এপ্রিল চারজন, ১৮ এপ্রিল একজন, ১৭ এপ্রিল একজন, ১৬ এপ্রিল একজন, ১৫ এপ্রিল পাঁচজন, ১৪ এপ্রিল ১১ জন, ১৩ এপ্রিল দুইজন, ১২ এপ্রিল পাঁচজন, ১১ এপ্রিল দুইজন, ১০ এপ্রিল দুই জন, ৭ এপ্রিল তিনজন, ৫ এপ্রিল একজন ও ৩ এপ্রিল একজন আক্রান্ত হয়েছিল।