‘দেশের ক্রান্তিকালে ত্রাণকর্তার ভূমিকায় জিয়াউর রহমানের আবির্ভাব ঘটেছিল’

জিয়াউর রহমানের ৩৯তম শাহাদাতবার্ষিকীতে পুস্পস্তবক অর্পণ করছেন ডা. শাহাদাত হোসেন

চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপির সভাপতি ডা. শাহাদাত হোসেন বলেছেন, স্বাধীনতার ঘোষক শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের শাহাদাত বার্ষিকীর দিনটি জাতীয় জীবনে খুবই শোকাবহ দিন। ১৯৮১ সালের ৩০ মে চট্টগ্রামের সার্কিট হাউসে দেশি-বিদেশি ঘৃণ্য ষড়যন্ত্রে বিপদগামী সেনা সদস্যের হাতে তিনি নির্মমভাবে শাহাদত বরণ করেন। জিয়াউর রহমান বীর উত্তম ছিলেন স্বাধীনতা, সার্বভৌমত্ব ও সততার প্রতীক। জাতি যখন নেতৃত্বশূন্য দিশেহারা তখনই জিয়াউর রহমান উজ্জ্বল নক্ষত্রের মতো আবির্ভূত হয়েছিলেন। তিনি মুক্তিযুদ্ধে নেতৃত্ব দিয়েছেন, আবার অস্ত্র হাতে যুদ্ধ করেছেন। দেশের ক্রান্তিকালে ত্রাণকর্তার ভূমিকায় জিয়াউর রহমানের আবির্ভাব ঘটেছিল। বর্তমান সরকার তার নাম পাঠ্যপুস্তকসহ সকল স্থাপনা থেকে মুছে ফেলেছে। কিন্তু শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান এদেশের মানুষের হৃদয়ে স্থান করে নিয়েছে। তার নাম মুছে ফেলা যাবে না।
গতকাল ৩০ মে (শনিবার) দুপুরে জিয়াউর রহমানের ৩৯তম শাহাদাতবার্ষিকী উপলক্ষে চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপির উদ্যোগে নগরীর ২ নম্বর গেট বিপ্লব উদ্যানের বিপ্লব বেদীতে পুস্পস্তবক অর্পণকালে তিনি একথা বলেন।
তিনি বলেন, জিয়াউর রহমান একজন রাজনীতিবিদ হিসেবে এদেশের সমৃদ্ধির প্রতিটি ক্ষেত্রে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ অবদান রেখেছেন। তার সততা ও দেশপ্রেম ছিল সকল প্রশ্নের ঊর্ধ্বে ও ঈর্ষণীয়। তার সততা নিয়ে তার চরম শত্রুও কোনো প্রশ্ন তুলতে পারেনি।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক মো. কামরুল ইসলাম, সহ দপ্তর সম্পাদক মো. ইদ্রিস আলী, সহ স্বেচ্ছাসেবক বিষয়ক সম্পাদক আরিফ মেহেদী প্রমুখ। বিজ্ঞপ্তি