নিজস্ব প্রতিনিধি, রাউজান :
রাউজান পৌরসভার ২নম্বর ওয়ার্ডের দক্ষিন গহিরা আতাউল্ল্যার বাড়ির বেলাল মুন্সির বাড়ির সামনে দিয়ে প্রতিবেশি ৩৫ পরিবারের সদস্যরা চলাচল করে আসছে শত বছর ধরে। জনগণের চলাচলের সড়কটি দিয়ে ৩৫ টি পরিবারের সদস্য তাদের কৃষি জমিতে চাষাবাদ করতে যাতায়াত করে। এছাড়া ও ১০টি পরিবারের বসতভিটায় যাতায়াত করে ১০টি পরিবারের সদস্যরা । বেদার মুন্সি জনগণের চলাচলের সড়ক তার মালিকানা জমি দাবি করে বাশের বেড়া দিয়ে খুটি পুতে সড়কটি বন্ধ করে দেয় সড়কের প্রবেশ মুখে তোরন নির্মান করে। বেদার ও তার ভাই বিল্লারের পরিবারের সদস্যরা তোরন দিয়ে চলাচল করে। বেদার ও বিল্লালের পরিবারের সদস্যরা ব্যতীত আর কেউ তোরন দিয়ে যাতে সড়ক দিয়ে চলাচল করতে না পারে তোরনের গেইটে তালা লাগিয়ে দেওয়া হয়। জনগনের চলাচলের সড়ক বন্ধ করে দেওয়ার অভিযোগ পেয়ে গত ৪ অক্টোবর দুপুরে রাউজান উপজেলা নির্বাহী অফিসার জোনায়েদ কবির সোহাগ রাউজান পৌরসভার ২নম্বর ওয়ার্ড কাউন্সিলর বশির উদ্দিন খান দক্ষিন গহিরা আতাউল্ল্যাহর বাড়িতে উপস্থিত হয়ে সড়ক বন্ধ করে দেওয়ার দৃশ্য পরিদর্শন করেন ।
রাউজান উপজেলা নির্বাহী অফিসার জোনায়েদ কবির সোহাগ অভিযোগকারী এজাহার মিয়া সহ প্রতিবেশীদের বেদাল মুন্সিকে নিয়ে রাউজান পৌরসভার ২ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর বশির উদ্দিন খানকে সমঝোতা করে বন্ধ করে দেয়া সড়কের প্রতিবন্দ্বতা তুলে নেওয়ার নিদের্শ দেয় । অভিয়োগকারী এজাহার মিয়া বলেন এলাকার ৩৫টি পরিবারের সদস্য সড়কটি দিয়ে প্রতিদিন তাদেও কৃষি জমিতে গিয়ে জমির চাষাবাদ করেন । বেদার মুন্সি বলেন, এটা সড়ক নয় আমার বসতভিটার জায়গা। একসময়ে আমার বসতভিটার জায়গা দিয়ে লোকজন চলাচল করতো। আমার জায়গার উপর দিয়ে জনগন চলাচল করতো। আমার জায়গার উপর দিয়ে যাওয়া জনগনের চলাচলের সড়ক আমি বন্ধ করে দিয়েছি ।