বিএনপির সমাবেশ সফল করুন

মহানগর বিএনপির প্রস্তুতিসভায় বক্কর

চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপির সদস্য সচিব আবুল হাশেম বক্কর বলেছেন, বর্তমান বিনাভোটের সরকার ক্ষমতায় টিকে থাকার জন্য এত দিন তথাকথিত উন্নয়নের আলোকসজ্জা দিয়ে জনগণকে ধোঁকা দিয়ে আসছিল। সরকারের সেই উন্নয়নে এখন লোডশেডিং চলছে। সরকার ব্যর্থতার এক বিশাল স্তুপের ওপর বসে আছে। রাষ্ট্রীয় অর্থনীতি লোপাটে দেশে এখন চলছে ভয়ঙ্কর এক নৈরাজ্যকর পরিস্থিতি। দেশে জ্বালানি এখন চরম সঙ্কটাপন্ন। ডলারের নজীরবিহীন দাম বৃদ্ধিতে দেশের ব্যবসা বাণিজ্য অচল হয়ে পড়েছে।
তেলভিত্তিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ করে দেয়া হয়েছে। অসহনীয় লোড শেডিংয়ের কারণে শহর থেকে গ্রাম সর্বত্রই মানুষ সীমাহীন কষ্টের মধ্যে রয়েছে। এই দুঃসহ পরিস্থিতি থেকে মুক্তি পেতে হলে এই অবৈধ সরকারের বিরুদ্ধে রাজপথে দুর্বার গণ আন্দোলন গড়ে তুলতে হবে।
তিনি শনিবার বিকাল ৩ টায় নগরীর পুরাতন রেলস্টেশন চত্বরে চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপির বিক্ষোভ সমাবেশ সফল করার আহবান জানান।
তিনি ২৮ জুলাই বিকালে নাসিমন ভবনস্থ দলীয় কার্যালয়ে লোডশেডিংয়ের প্রতিবাদে কেন্দ্রীয় বিএনপি ঘোষিত আগামী শনিবার চট্টগ্রামের বিক্ষোভ সমাবেশ সফল করার লক্ষে চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপির প্রস্তুতিসভায় এসব কথা বলেন।
বিদ্যুতের লোডশেডিংকে যাঁরা জাদুঘরে পাঠানোর দম্ভোক্তি করেছিলেন, এখন তাঁরা জনগণের সামনে মুখ দেখান কী করে ? এ প্রশ্ন তুলে আবুল হাশেম বক্কর বলেন, উন্নয়নের নামে জনগণের টাকার যথেচ্ছ ব্যবহার করে এই সরকার লুটপাটের একটি মহাকাব্য রচনা করেছে, যা ধীরে ধীরে প্রকাশ পেতে শুরু করেছে।
দক্ষিণ জেলা বিএনপির আহবায়ক আবু সুফিয়ান বলেন, সরকার দলীয় ব্যবসায়ীদের মুনাফার জন্য চাহিদার অতিরিক্ত বিদ্যুৎকেন্দ্র স্থাপন এবং কুইক রেন্টাল পাওয়ার প্ল্যান্টের সুযোগ প্রদানের ভয়াবহ দুর্নীতির কারণে ক্যাপাসিটি চার্জ বাবদ প্রচুর অর্থ ব্যয় করার ফলে বর্তমানে এই অচলাবস্থা তৈরি হয়েছে।
চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপির সি. যুগ্ম আহবায়ক আলহাজ্ব এম এ আজিজের সভাপতিত্বে ও যুগ্ম আহবায়ক ইয়াছিন চৌধুরী লিটনের পরিচালনায় উপস্থিত ছিলেন কেন্দ্রীয় বিএনপি’র শ্রম সম্পাদক এ এম নাজিম উদ্দিন, দক্ষিণ জেলা বিএনপির আহবায়ক আবু সুফিয়ান, মহানগর বিএনপির যুগ্ম আহবায়ক মো. মিয়া ভোলা, অ্যাডভোকেট আবদুস সাত্তার, সৈয়দ আজম উদ্দীন, এস এম সাইফুল আলম, এস কে খোদা তোতন, নাজিমুর রহমান, শফিকুর রহমান স্বপন, কাজী বেলাল উদ্দিন, মো. শাহ আলম, ইসকান্দর মির্জা, আবদুল মান্নান, আহবায়ক কমিটির সদস্য জয়নাল আবেদীন জিয়া, হারুন জামান, মাহবুব আলম, অধ্যাপক নুরুল আলম রাজু, এস এম আবুল ফয়েজ, নাজিম উদ্দীন আহমেদ, আর ইউ চৌধুরী শাহীন, জাহাঙ্গীর আলম দুলাল, আনোয়ার হোসেন লিপু, মো. কামরুল ইসলাম, মহানগর যুবদলের সভাপতি মোশাররফ হোসেন দিপ্তী, সাধারন সম্পাদক মোহাম্মদ শাহেদ, স্বেচ্ছাসেবক দলের সভাপতি এইচ এম রাশেদ খান, সাধারন সম্পাদক বেলায়েত হোসেন বুলু, থানা বিএনপির সভাপতি মন্জুর রহমান চৌধুরী, হাজী বাবুল হক, হাজী মো. সালাউদ্দীন, মো. সেকান্দর, ডা. নুরুল আবছার, থানা সাধারণ সম্পাদক আলহাজ্ব জাকির হোসেন, জাহিদ হাসান, হাজী বাদশা মিয়া, মনির আহম্মেদ চৌধুরী, আবদুল কাদের জসিম, মো. শাহাবুদ্দীন, মহানগর বিএনপি নেতা শামসুল আলম (ডক), শেখ নুরুল্লাহ বাহার, জিএম আইয়ুব খান, মাহবুবুল হক, ইসহাক চৌধুরী আলীম, গাজী আইয়ুব আলী, এম আই চৌধুরী মামুন, দিদারুল আলম, আবদুল হালিম স্বপন, ইদ্রিস আলী, মো. শাহজান, আজাদ বাঙ্গালি, আবু মুছা, আবদুল আজিজ, নকিব উদ্দিন ভূঁইয়া, আলী আজম চৌধুরী, ইউনুছ চৌধুরী হাকিম, আবদুল হাই, ইউছুপ শিকদার, আবদুুর রহিম, শ্রমিকদলের শম জামাল উদ্দিন, তাহের আহম্মেদ, কৃষকদলের আহবায়ক মো. আলমগীর, তাঁতীদলের আহবায়ক মনিরুজ্জামান টিটু, মৎস্যজীবী দলের আহবায়ক নুরুল হক, জাসাসের আহবায়ক এম এ মুছা বাবলু, যুবদলের সাংগঠনিক সম্পাদক এমদাদুল হক বাদশা, মহিলাদলের গোলজার বেগম, ছাত্রদলের যুগ্ম আহবায়ক সামিয়াত আমীন জিসান, ওয়ার্ড বিএনপির সভাপতি আকতার খান, এস এম মফিজ উল্লাহ, আলাউদ্দিন আলী নুর, কাজী শামসুল আলম, জমির আহমদ, জাহিদ মাষ্টার, ইলিয়াছ চৌধুরী, জানে আলম জিকু, ফারুক আহমদ, মো. ইলিয়াছ, সাইফুল আলম, এড. আবুল কাশেম মজুমদার, এস এম ফরিদুল আলম, হুমায়ুন কবির সোহেল, খন্দকার নুরুল ইসলাম, এড, এফ এ সেলিম, শরিফুল ইসলাম, মোশারফ জামাল, শায়েস্তা উল্লাহ চৌধুরী প্রমুখ। বিজ্ঞপ্তি
ওয়ার্ড সাধারণ সম্পাদক এস এম আবুল কালাম আবু, সাব্বির আহম্মেদ, সিরাজুল ইসলাম মুন্সী, হাসান ওসমান চৌধুরী, মো. শফি উল্লাহ, এম এ হালিম বাবলু, হাজী এমরান উদ্দীন, ইয়াকুব চৌধুরী নাজিম, আবু সাইদ হারুন, নাসিম আহম্মেদ, আনোয়ার হোসেন আরজু, মনজুর মিয়া, জিয়াউর রহমান জিয়া, মোস্তাফিজুর রহমান মোস্তাক, মো. হাসান, হাজী মো. জাহেদ, মনজুর কাদের, শফি মেম্বার