গণশত্রুতে পরিণত হয়েছে সরকার

নগর বিএনপির প্রস্তুতি সভায় ডা. শাহাদাত হোসেন

‘বর্তমান সরকার সম্পূর্ণভাবে দুর্নীতিবাজ, চোর-ডাকাতের সরকার। এদের কোনো বৈধতা নেই। রাতের অন্ধকারে নির্বাচন করে জোর করে ক্ষমতায় বসে আছে। এরা বাংলাদেশের গণতন্ত্রকে ধ্বংস করে গণশত্রুতে পরিণত হয়েছে।’

শনিবার বিকালে নাসিমন ভবনস্থ দলীয় কার্যালয়ে কেন্দ্রীয় বিএনপি ঘোষিত ধারাবাহিক কর্মসূচি সফল করার লক্ষ্যে নগর বিএনপির প্রস্তুতি সভায় সভাপতির বক্তব্যে নগর বিএনপির আহ্বায়ক ডা. শাহাদাত হোসেন এসব কথা বলেন।

সভায় ২২ আগস্ট থেকে জ্বালানি তেলসহ নিত্যপণ্যের মূল্যবৃদ্ধি ও ভোলায় পুলিশের গুলিতে দুইজন নেতাকে হত্যার প্রতিবাদে নগরীর প্রতিটি থানা ও ওয়ার্ডে জনগণকে সম্পৃক্ত করে অত্যন্ত সুশৃঙ্খলভাবে কেন্দ্র ঘোষিত সভা সমাবেশ কর্মসূচি পালনের তারিখ ঘোষণা করা হয়।

এসময় ডা. শাহাদাত হোসেন বলেন, আওয়ামী লীগ দুর্নীতি, লুটপাট করে দেশের মানুষের পেটে হাত দিয়ে দিয়েছে। সমস্ত জিনিসপত্রের দাম তিন চার গুণ বেড়ে গেছে। বৈশ্বিক অর্থনৈতিক সংকটের কথা এখন বলা হচ্ছে। কিন্তু আগে থেকে কেন এ বিষয়ে কোনো ব্যবস্থা নেননি? তেলের দাম এখন আবার কমতে শুরু করেছে। কিন্তু এখনো সরকার তেলের দাম কমাচ্ছে না।

নগর বিএনপির সদস্য সচিব আবুল হাশেম বক্কর বলেন, জাতিসংঘের মানবাধিকার হাই-কমিশনার যাওয়ার আগে বলে গেছেন, বাংলাদেশে মানবাধিকার লঙ্ঘনের সমস্ত প্রমাণ পাওয়া গেছে এবং এর বিচার করা দরকার। এতে গুম ও মানবাধিকার হরণের প্রসঙ্গ আসায় সরকারের মাথা ঘুরে গেছে। এখন তথ্যমন্ত্রী আবার হাই-কমিশনারকে সবক দিচ্ছেন।

এতে উপস্থিত ছিলেন কেন্দ্রীয় বিএনপির শ্রম সম্পাদক এ এম নাজিম উদ্দিন, নগর বিএনপির জ্যেষ্ঠ যুগ্ম আহ্বায়ক এম এ আজিজ, যুগ্ম আহ্বায়ক মোহাম্মদ মিয়া ভোলা, অ্যাডভোকেট আবদুস সাত্তার, সৈয়দ আজম উদ্দীন, এস এম সাইফুল আলম, এস কে খোদা তোতন, নাজিমুর রহমান, শফিকুর রহমান স্বপন, কাজী বেলাল উদ্দিন, ইয়াছিন চৌধুরী লিটন, মো. শাহ আলম, ইসকান্দর মির্জা, আহ্বায়ক কমিটির সদস্য জয়নাল আবেদীন জিয়া, হারুন জামান, হাজী মো. আলী, মাহবুব আলম, নিয়াজ মো. খান, এস এম আবুল ফয়েজ, আর ইউ চৌধুরী শাহীন, আহমেদুল আলম চৌধুরী রাসেল, জাহাঙ্গীর আলম দুলাল, আবুল হাশেম, মঞ্জুর আলম চৌধুরী মঞ্জু, মো. কামরুল ইসলাম, মহানগর যুবদলের সভাপতি মোশাররফ হোসেন দিপ্তী, স্বেচ্ছাসেবক দলের সভাপতি এইচ এম রাশেদ খান, মহিলাদলের মনোয়ারা বেগম মনি, জেলী চৌধুরী, থানা বিএনপির সভাপতি মঞ্জুর রহমান চৌধুরী, মামুনুল ইসলাম হুমায়ুন, হাজী বাবুল হক, মো. আজম, হাজী মো. সালাউদ্দীন, মোশাররফ হোসেন ডেপটি, আবদুস সাত্তার সেলিম, মো. সেকান্দর, হাজী হানিফ সওদাগর, আবদুল্লাহ আল হারুন, ডা. নুরুল আবছার, এম আই চৌধুরী মামুন, থানা সাধারণ সম্পাদক জাকির হোসেন, জাহিদ হাসান, মো. শাহাবুদ্দীন, হাজী বাদশা মিয়া, জসিম উদ্দিন জিয়া, মাঈনুউদ্দীন চৌধুরী মাঈনু, মনির আহম্মেদ চৌধুরী, আবদুল কাদের জসিম, রোকন উদ্দিন মাহমুদ, নুর হোসাইন, হাবিবুর রহমান, জাহাঙ্গীর আলম, মহানগর ছাত্রদলের আহ্বায়ক সাইফুল আলম, তাঁতীদলের আহ্বায়ক মনিরুজ্জামান টিটু, মৎস্যজীবী দলের আহ্বায়ক নুরুল হক, ওয়ার্ড বিএনপির সভাপতি আকতার খান, হাজী নবাব খান, এস এম মফিজ উল্লাহ, আবদুল্লাহ আল ছগির, ইসমাইল বালী, দিদারুর রহমান লাভু, হাজী মো. ইলিয়াছ, কাজী শামসুল আলম, জমির আহমদ, জাহিদ মাস্টার, ইলিয়াছ চৌধুরী, জানে আলম জিকু, ফারুক আহমদ, মো. ইলিয়াছ, রফিক উদ্দিন চৌধুরী, অ্যাডভোকেট আবুল কাশেম মজুমদার, এস এম ফরিদুল আলম, হুমায়ুন কবির সোহেল, মো. আসলাম, মো. হারুন, অ্যাডভোকেট এফ এ সেলিম, শরিফুল ইসলাম, হাজী মো. মহসিন, খাজা আলাউদ্দিন, রাসেল পারভেজ সুজন, আজম উদ্দিন, আশরাফ উদ্দিন, শায়েস্তা উল্লাহ চৌধুরী, সাইফুল আলম, ওয়ার্ড সাধারণ সম্পাদক এস এম আবুল কালাম আবু, সাব্বির আহম্মেদ, সিরাজুল ইসলাম মুন্সী, হাজী এমরান উদ্দীন, ইয়াকুব চৌধুরী নাজিম, সাদেকুর রহমান রিপন, আবু সাইদ হারুন, হাজী আবু ফয়েজ, হাসান ওসমান চৌধুরী, আনোয়ার হোসেন আরজু, মনজুর মিয়া, জিয়াউর রহমান জিয়া, মো. হাসান, হাজী মো. জাহেদ, শফি উল্লাহ, মনজুর কাদের, মাসুদুল কবির রানা, ফিরোজ খান, মামুন আলম, মো. হাসান, মুজিবুর রহমান প্রমুখ। বিজ্ঞপ্তি