কমছে নমুনা, কমছে শনাক্ত

২৪ ঘণ্টায় ৭৮১ নমুনায় ১৬২ শনাক্ত#

নিজস্ব প্রতিবেদক :
নমুনা কমে যাওয়ায় শনাক্তের সংখ্যাও কমে গেছে। বৃহস্পতিবার চট্টগ্রামের ফৌজদারহাট বিআইটিআইডি, চট্টগ্রাম মেডিক্যাল কলেজ, ভেটেরিনারি বিশ্ববিদ্যালয়, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়, ইম্পেরিয়াল হাসপাতাল ও শেভরন ল্যাবে ৭৮১টি নমুনার মধ্যে করোনা পজিটিভ হয়েছে ১৬২ জনের। আক্রান্তদের মধ্যে ১১৭ জন মহানগরীর এবং উপজেলার রয়েছে ৪৫ জন। এতে চট্টগ্রামে এপর্যন্ত করোনা আক্রান্তের সংখ্যা ১১ হাজার ১৯৩ জন এবং এদের মধ্যে মারা গেছে ২১৩ জন। ২৪ ঘন্টায় মরা গেছে তিনজন এবং সুস্থ হয়েছে ১৬ জন, এতে এপর্যন্ত মোট সুস্থ হয়েছেন ১,৩৪০ জন।
সিভিল সার্জন থেকে প্রাপ্ত তথ্যানুসারে জানা যায়, চট্টগ্রামের ফৌজদারহাট বিআইটিআইডিতে ১৮১ টি নমুনার মধ্যে ২৮টি করোনা পজিটিভ পাওয়া গেছে, এদের মধ্যে ১২ জন মহানগরীর এবং ১৬ জন উপজেলার বাসিন্দা। চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে ১৬২টি নমুনার মধ্যে পজিটিভ পাওয়া গেছে ৩৩ জনের, এদের মধ্যে ১৬ জন মহানগরীর এবং ১৭ জন উপজেলার বাসিন্দা। চট্টগ্রাম মেডিক্যাল কলেজ ল্যাবে ১৩২টি নমুনার মধ্যে ২৫ জনের করোনা পজিটিভ পাওয়া গেছে, এরমধ্যে ২৩ জন নগরীর ও ২ জন উপজেলার। চট্টগ্রাম ভেটেরিনারি বিশ্ববিদ্যালয়ে ৭৭টি নমুনার মধ্যে ১৬ জন পজিটিভ হয়েছে, এরমধ্যে ১২ জন নগরীর ও ৪ জন উপজেলার বাসিন্দা। শেভরনে ৮৮টি নমুনার মধ্যে ২৯ জনের পজিটিভ পাওয়া গেছে, এদের মধ্যে ২৬ জন নগরীর ও ৩ জন উপজেলার বাসিন্দা। ইম্পেরিয়াল হাসপাতালে ১৪৫টি নমুনার মধ্যে পজিটিভ পাওয়া গেছে ৩১ জনের, এরমধ্যে ২৮ জন নগরীর ও ৩ জন উপজেলার বাসিন্দা। অপরদিকে কক্সবাজার মেডিক্যাল কলেজ ল্যাবের কোনো রিপার্ট পাওয়া যায়নি।
উপজেলায় আক্রান্ত ৪৫ জনের মধ্যে হাটহাজারিতে ১৪ জন, রাউজানে ৭ জন, মিরসরাইয়ে ৬ জন, বাঁশখালীতে ৪ জন, ফটিকছড়িতে ৪, সীতাকুন্ডে ৩, রাঙ্গুনিয়ায় ২, সন্দ্বীপে ২, আনোয়ারায় ১, চন্দনাইশে ১ ও পটিয়ায় একজন শনাক্ত হয়েছে।
এদিকে গত বৃহস্পতিবার নতুন করে ১৬২ জন করোনা শনাক্ত হওয়ায় মোট রোগীর সংখ্যা হলো ১১,১৯৩ জন। এর আগে ৮ জুলাই ২৫৯ জন, ৭ জুলাই ২৯৫ জন, ৬ জুলাই ২৯৭ জন, ৫ জুলাই ২৯২ জন, ৪ জুলাই ২২০ জন, ৩ জুলাই ২৬৩ জন, ২ জুলাই ২৮২ জন, ১ জুলাই ২৭১ জন, ৩০ জুন ৩৭২ জন, ২৯ জুন ৪৪৫ জন, ২৮ জুন ৩৪৬, ২৭ জুন ৬৪ জন, ২৬ জুন ১৫৯ জন, ২৫ জুন ২৪৬ জন, ২৪ জুন ২৪১ জন, ২৩ জুন ২৮০ জন, ২২ জুন ২১৭ জন, ২১ জুন ১৯২ জন, ২০ জুন ১৯৪ জন, ১৯ জুন ১৮৭ জন, ১৮ জুন ১৪৮ জন, ১৭ জুন ১৭৮ জন, ১৬ জুন ১৭৯ জন, ১৫ জুন ১৭১ জন, ১৪ জুন ১৫১ জন, ১৩ জুন ২৬৯ জন, ১২ জুন ২২২ জন, ১১ জুন ২০৭ জন, ১০ জুন ১০৮ জন, ৯ জুন ১১৩ জন, ৮ জুন ৯৯ জন, ৭ জুন ১০৬ জন, ৬ জুন ১৫৬ জন, ৫ জুন ১৪০ জন, ৪ জুন ১৩২ জন, ৩ জুন ১৪০ জন, ২ জুন ২০৬ জন, ১ জুন ২০৮ জন, ৩১ মে ১৬০ জন, ৩০ মে ২৩৭ জন, ২৯ মে ১৫৯ জন, ২৮ মে ২২৯ জন, ২৭ মে ২১৫ জন, ২৬ মে ৯৮ জন, ২৫ মে ১০৩ জন, ২৪ মে ৬৫ জন, ২৩ মে ১৬৬ জন, ২২ মে ১৬১ জন, ২১ মে ৯২ জন, ২০ মে ২৬০ জন, ১৯মে ১২৮ জন, ১৮মে ৫৪ জন, ১৭ মে ৭৩ জন, ১৬ মে ৭৫ জন, ১৫ মে ৬৮ জন, ১৪ মে শনাক্ত হয়েছিল ৬১ জন, ১৩ মে শনাক্ত হয়েছিল ৯৫ জন, ১২ মে ৭৫ জন, ১১ মে ৬৫ জন, ১০ মে ৪৮ জন, ৯ মে শনিবার ১৩ জন, মে শুক্রবার ১১ জন, ৭ মে বৃহস্পতিবার ভেটেরিনারিতে ৩৮ জন ও বিআইটিডিতে ১৯ জন ( কক্সবাজারে একজনসহ) করোনা শনাক্ত হওয়ায় একদিনে ৫৭ করোনা রোগী শনাক্ত হয়েছিল চট্টগ্রামে। ৬ মে ১১ জন করোনা পজিটিভ হওয়ার আগে ৫ মে সোমবারের ভেটেরিনারি রিপোর্টের ১৩ জন, ৫ মে বিআইটিআইডি এর রিপোর্টে ৯ জন (ঢাকা, কুমিল্লা ও কক্সবাজার থেকে আসা তিনজন রোগী সহ), ৪মে ১৬ জন, ৩ মে ১৩ জন, ২ মে তিনজন, ১ মে তিনজন, ৩০ এপ্রিল একজন, ২৯ এপ্রিল ৪ জন, ২৮ এপ্রিল তিনজন, ২৭ এপ্রিল নয়জন, ২৬ এপ্রিল সাতজন ( রাজবাড়ী থেকে আসে একজন), ২৫ এপ্রিল দুই জন ( ঢাকা থেকে আসে একজন), ২৪ এপ্রিল একজন, ২২ এপ্রিল তিনজন, ২১ এপ্রিল একজন, ১৩ এপ্রিল চারজন, ১৮ এপ্রিল একজন, ১৭ এপ্রিল একজন, ১৬ এপ্রিল একজন, ১৫ এপ্রিল পাঁচজন, ১৪ এপ্রিল ১১ জন, ১৩ এপ্রিল দুইজন, ১২ এপ্রিল পাঁচজন, ১১ এপ্রিল দুইজন, ১০ এপ্রিল দুই জন, ৭ এপ্রিল তিনজন, ৫ এপ্রিল একজন ও ৩ এপ্রিল একজন আক্রান্ত হয়েছিল।