Blog Page 2749

লকডাউন শিথিল করার ক্ষেত্রে সতর্ক হওয়ার পরামর্শ ডব্লিউএইচও-এর

সুপ্রভাত ডেস্ক :

কোনও কোনও দেশে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত ও মৃতের সংখ্যা কমে আসার  বিষয়টিকে ইতিবাচক হিসেবে দেখছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও)। ওইসব দেশে শিথিল করা হয়েছে লকডাউন। তবে ডব্লিউএইচও বলছে, পুনরায় সংক্রমণ ঠেকাতে লকডাউন শিথিলের আগে থেকেই চরম সতর্ক অবস্থান নেওয়ার কোনও বিকল্প নেই।

 কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আলজাজিরার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, স্থানীয় সময় সোমবার জেনেভায় অনলাইন সংবাদ সম্মেলনে জাতিসংঘের স্বাস্থ্য সংস্থাটির পক্ষ থেকে এসব কথা বলা হয়েছে।

করোনাভাইরাসে আক্রান্ত ও মৃতের সংখ্যা হ্রাস পাওয়ার প্রেক্ষাপটে লকডাউন শিথিলের সিদ্ধান্ত নেয় মহামারিতে বিপর্যস্ত হয়ে পড়া ফ্রান্স, স্পেন ও ইতালি। সোমবার থেকে লকডাউন শিথিলের পর ইউরোপের ওই দেশগুলোতে দীর্ঘদিন পর ছন্দ ফিরেছে। কয়েকদিন আগেই লকডাউন শিথিল করা হয় জার্মানিতে। কিন্তু এরপরই দেশটিতে সংক্রমণের হার বাড়তে শুরু করে। এশিয়ার দেশ দক্ষিণ কোরিয়াতেও লকডাউন শিথিলের পর সংক্রমণ বাড়তে শুরু করে। তবে দেশটি শুরু থেকেই করোনাভাইরাস নিয়ন্ত্রণে রেখে বিশ্ববাসীর প্রশংসা কুড়িয়েছে।

বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার ইমারজেন্সি প্রোগ্রামের প্রধান ডা. মাইক রায়ান বলেন, ‘অনেক দেশ লকডাউন তুলে নেওয়ায় আমরা কিছু আশা দেখতে পাচ্ছি। তবে এর সঙ্গে সঙ্গে চরম সতর্কতাও মেনে চলতে হবে’।

জার্মানি ও দক্ষিণ কোরিয়ায় নতুন করে গুচ্ছ (ক্লাস্টার) সংক্রমণ শুরু হলেও দেশ দু’টি তা কঠোর নজরদারির মাধ্যমে নিয়ন্ত্রণে আনতে সক্ষম হবে বলে মনে করেন ডা. রায়ান। তিনি বলেন, ‘যেসব দেশ চোখ, কান খোলা রেখে মহামারির মোকাবিলা করছে তাদের নাম আমাদের নিতেই হবে’। তবে কোনও দেশের নাম উল্লেখ না করে তিনি এও বলেন যে, ‘বিপরীতে কিছু দেশ চোখ বন্ধ করে প্রলয় সামলানোর চেষ্টা করছে’।

একই সংবাদ সম্মেলনে সংস্থাটির প্রধান ডা. টেড্রোস আধানম গেব্রিয়াসিস বলেন, লকডাউনের বিধিনিষেধ তুলে নেওয়া জটিল ও কঠিন প্রক্রিয়া। তবে মানুষের জীবন ও জীবিকার তাগিদে ‘ধীরে ধীরে লকডাউন তুলে নিতে হবে’ বলে মনে করেন তিনি।

জার্মানি ও দক্ষিণ কোরিয়ার মতো চীনের উহানেও ফের গুচ্ছ সংক্রমণ দেখা গেছে। তবে আধানম মনে করেন, পুনরায় সংক্রমণ শুরু হলে কী ব্যবস্থা নেওয়া হবে তার পুরো প্রস্তুতি এই তিনটি দেশের আছে।

 

 

আগ্রাবাদ ডেবা

১৯৪৭ সালের পূর্বে আগ্রাবাদ এলাকা মূলত একটি গ্রাম ছিল। ঔপনিবেশিক শাসনকাল শেষ হওয়ার পর ১৯৫০ সালের দিকে এলাকার উন্নয়ন শুরু হয়। বর্তমানে চট্টগ্রাম মহানগরীর অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ও ব্যস্ততম বাণিজ্যিক এলাকা হচ্ছে আগ্রাবাদ। দেশি-বিদেশি ব্যাংক-বীমা কোম্পানিসহ সরকারি, বেসরকারি, বহুজাতিক ও ব্যক্তি মালিকানার অফিসসমূহ এখানে অবস্থিত। বড় বড় অট্টালিকার ভিড়ে অনেকটা আড়াল হয়ে থাকা বিশাল এক জলাশয় রয়েছে এই বাণিজ্যিক এলাকার ভিতর। যা আগ্রাবাদ ডেবা নামে পরিচিত।

১৯০৮ সালে গোসাইলডাঙ্গা মৌজার জমি রেলওয়ের জন্য অধিগ্রহণ করা হয়। জানা যায়, চট্টগ্রাম রেলওয়ে স্টেশন থেকে বন্দর পর্যন্ত রেললাইন স্থাপনের সময় প্রয়োজন হয় লাখ লাখ টন মাটি। তৎকালীন আসাম-বেঙ্গল রেলওয়ে এই মাটি সংগ্রহের জন্য এখানে খনন করে। তাতে বিশাল এক জলাশয় তৈরি হয়। এই জলাশয় থেকে পানি সরবরাহ করা হতো জাহাজে, রেল ইঞ্জিনে এবং আবাসিক এলাকায়।

পাড়সহ জলাশয়টির মোট আয়তন ২৭.৪ একর। আগ্রাবাদ ডেবার মালিকানা মূলত বাংলাদেশ রেলওয়ের। প্রায় ৩ একর পরিমাণ জায়গা বন্দর কর্তৃপক্ষ তাদের নামে বিএস খতিয়ানভুক্ত করার কারণে ভূমির মালিকানা নিয়ে রেলওয়ের সাথে দীর্ঘদিন ধরে বিরোধ চলে আসছিলো। গত বছরের শুরুতে সরকারের উচ্চ পর্যায়ের এক সিদ্ধান্তে বিরোধের নিষ্পত্তি হয়েছে বলে জানা যায়।

এই বিশাল জলাশয়টি অনেকটা অনাদরে অযতনে দখল-দূষণে হুমকির মুখে। ফিবছর রেলওয়ে মৎস্য চাষের নামে নিয়মিত ইজারা দিয়ে আসছে। অথচ এই বিশাল ওয়াটার বডির প্রকৃতগত সৌন্দর্য ঠিক রেখে এবং পরিবেশের কোন ক্ষতি না করে একটি উন্মুক্ত ও নির্মল বেড়ানোর জায়গা হিসেবে গড়ে তোলা যেত। যার পাড় জুড়ে থাকবে সবুজ উদ্যান আর দীর্ঘ হাঁটা পথ।

এই জলাশয় নিয়ে বহুকাল আগে চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ খানিকটা বাণিজ্যিক ধাচের একটি উদ্যোগ নেয়ার কথা শোনা যায়। তখন ওয়াটার বেইজড এন্টারটেইনমেন্ট প্রকল্পের চিন্তাভাবনা করেছিলেন সিডিএর তৎকালীন চেয়ারম্যান প্রকৌশলী শাহ মোহাম্মদ আখতার উদ্দিন। সম্প্রতি সিটি করপোরেশনেরও একটি উদ্যোগের কথা জানা যায়। যার সাথে যুক্ত আছেন প্রবাসী স্থপতি আদনান মোর্শেদ। সিটি করপোরেশনের উদ্যোগের ভয়ের দিক হচ্ছে বাণিজ্যিক প্রবণতা, দোকানদারির সীমাবদ্ধতা থেকে তারা এখনো বের হতে পারেনি।

সবচেয়ে আশার কথা হচ্ছে চট্টগ্রাম মহানগরীর জন্য নতুন মাস্টারপ্ল্যান প্রণয়নে কাজ শুরু করতে যাচ্ছে চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ। ভবিষ্যত মাস্টারপ্ল্যানে চট্টগ্রামের ওয়াটার বডি সংরক্ষণের বিষয়টি অত্যন্ত গুরুত্ব নিয়ে ভাবা হচ্ছে বলে জানা গেছে। বিশেষ করে আগ্রাবাদ ডেবা ও আশকারদীঘি নিয়ে তাদের বিশেষ পরিকল্পনাও আছে বলে সিডিএ সূত্র নিশ্চিত করেছে।

আমাদের দাবি একটাই পাবলিক প্লেস হতে হবে অবাণিজ্যিক, সবার জন্য উন্মুক্ত।

আগ্রাবাদ ডেবার অ্যারিয়াল ভিউ ক্যামেরাবন্দি করেছেন শোয়েব ফারুকী
লেখা : রুশো মাহমুদ

মালদ্বীপ থেকে আরও বাংলাদেশি ফিরছেন আগামী ১৫ মে

সুপ্রভাত ডেস্ক :

বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের একটি চার্টার্ড ফ্লাইটে আগামী ১৫ মে মালদ্বীপ থেকে দেশে ফিরবেন আরও বাংলাদেশি।

গত ১০ মে মালদ্বীপে বাংলাদেশ হাইকমিশন থেকে এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে, অনিবার্য কারণবশত যদি তারিখ পরিবর্তন হয়, তাহলে হাইকমিশনের ফেসবুক পেজে তা জানিয়ে দেওয়া হবে।

মালদ্বীপে অবস্থানরত অনিয়মিত/অবৈধ প্রবাসী বাংলাদেশি যাদের কাছে মালদ্বীপ সরকারের রেগুলারাইজেশন কার্ড আছে, শুধুমাত্র তাদের বাংলাদেশে ফিরে যাওয়ার বিষয়ে হাইকমিশন গত ৩ মে বিজ্ঞপ্তি জারি করে।

সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, তালিকায় অন্তর্ভুক্ত হওয়া প্রবাসীদের মেডিকেল সার্টিফিকেট দেবে মালদ্বীপ সরকার। মেডিকেল পরীক্ষার স্থান, তারিখ ও সময় ফেসবুকের মাধ্যমে জানিয়ে দেওয়া হবে।

বাংলাদেশ হাইকমিশন জানিয়েছে, তালিকায় অন্তর্ভুক্ত প্রত্যেক প্রবাসী একটি করে ২০ কেজি ওজনের লাগেজ ও হাতে ৫ কেজি ওজনের ব্যাগ নিতে পারবেন।

এর আগে, গত ২১ এপ্রিল বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর একটি পরিবহন বিমানের ফিরতি ফ্লাইটে ৭০ বাংলাদেশিকে মালদ্বীপ থেকে দেশে ফেরত আনা হয়।

বাংলাদেশে করোনা পরীক্ষার অপ্রতুল

সুপ্রভাত ডেস্ক :

স্বাস্থ্য অধিদপ্তর গতকাল সোমবার ঘোষণা করে ২৪ ঘণ্টায় দেশে এক হাজার ৩৪ জনের করোনাভাইরাস শনাক্ত করা হয়েছে। এখন পর্যন্ত একদিনে এটাই রেকর্ড পরিমাণ করোনা রোগী শনাক্তের সংখ্যা। এ নিয়ে দেশে মোট রোগীর সংখ্যা সাড়ে ১৫ হাজার পার করেছে। নতুন ১১ জনের মৃত্যুতে মোট মৃত্যু দাঁড়িয়েছে ২৩৯ জনে।

গতকালের স্বাস্থ্য বুলেটিনে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর আরও জানায় করোনা পরীক্ষার সুবিধা ধীরে ধীরে আরও বাড়ছে। গতকাল দুপুর আড়াইটার দিকে ঘোষিত তথ্যে জানা যায় দেশে নতুন একটি ল্যাবসহ মোট ৩৭টি ল্যাবে ২৪ ঘণ্টায় নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে সাত হাজার ২০৮টি। এ নিয়ে ২৮ জানুয়ারি থেকে গতকাল পর্যন্ত মোট নমুনা পরীক্ষার সংখ্যা এক লাখ ২৯ হাজার ৮৬৫টি।

পরীক্ষার সংখ্যা লাখের ঘরে পৌঁছলেও বিশেষজ্ঞরা বলছেন যে দেশের জনসংখ্যা এবং অন্যান্য করোনাভাইরাস আক্রান্ত দেশের তুলনায় আমাদের পরীক্ষার সংখ্যা এখনও অপ্রতুল।

তারা বারবার বলছেন পরীক্ষা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। কারণ পরীক্ষার মাধ্যমেই করোনা রোগী শনাক্ত করা এবং শনাক্ত ব্যক্তিদের চিকিৎসা ও আইসোলেশনের মাধ্যমে করোনার বিস্তার রোধ সম্ভব।

আওয়ার ওয়ার্ল্ড ইন ডাটা ডট ওআরজি-এর তথ্য অনুযায়ী, প্রায় ১৭ কোটি জনসংখ্যার দেশে গত শনিবার পর্যন্ত প্রতি এক হাজারে পরীক্ষা করা হয়েছে শূন্য দশমিক ৭১ জন। এই হার ভারত ও পাকিস্তানে আরও বেশি। ভারতে এই হার প্রতি হাজারে এক দশমিক ১৭ জন এবং পাকিস্তানে এক দশমিক ২৮ জন। স্পেনে এই হার হাজারে ৩৪ জন, ইতালিতে ৪১ জন, ফ্রান্সে ১২ দশমিক সাত জন, তুরস্কে ১৫ দশমিক আট জন এবং যুক্তরাজ্যে ১৮ দশমিক ৭১ জন।

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে প্রতি ১০০০ জনে ২৬ জনেরও বেশি মানুষের পরীক্ষা করা হচ্ছে। যা কানাডায় ২৮ দশমিক তিন।

ইউরোপীয় দেশগুলোর মধ্যে, আইসল্যান্ড প্রতি হাজারে ১৫৬ জনের পরীক্ষা করে তালিকার শীর্ষে রয়েছে। এই হিসেবে, অন্যান্য দেশ প্রায় সাড়ে তিন লাখ জনসংখ্যার এই নর্ডিক দেশটির তুলনায় অনেক পিছিয়ে রয়েছে।

প্রতিদিন বাংলাদেশে যে পরিমাণে পরীক্ষা হচ্ছে তা নিয়ে বিশেষজ্ঞরা বলেছেন, রোগটি কত দ্রুত ছড়িয়ে পড়ছে তা এই সংখ্যা থেকে অনুমান করা কঠিন ব্যাপার।

মেডিসিন ও সংক্রামক রোগ বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক রিদওয়ানুর রহমান দ্য ডেইলি স্টারকে বলেন, ‘প্রকৃত অবস্থা জানার জন্য পরীক্ষার সংখ্যা বাড়ানো ছাড়া আর কোনো উপায় নেই। এটা না করা হলে আমরা সামনের দিনগুলোর জন্য সঠিক পরিকল্পনা ও সিদ্ধান্ত নিতে পারব না।’

তিনি আরও বলেন, ‘ভাইরাসটি সারাদেশেই ছড়িয়ে পড়ায় যত বেশি পরীক্ষা করা হবে, তত বেশি (করোনাভাইরাস) শনাক্ত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।’

একই ধরণের মত পোষণ করেন কোভিড-১৯ জাতীয় প্রযুক্তি বিষয়ক উপদেষ্টা কমিটির (এনটিএসি) সদস্য অধ্যাপক নজরুল ইসলাম। তিনি বলেন, ‘বর্তমানে যে তথ্য পাওয়া যাচ্ছে তার ওপর ভিত্তি করে কোনো সিদ্ধান্ত নেওয়া সম্ভব না। আমাদের অবিলম্বে প্রতিদিন কমপক্ষে ১০ হাজার পরীক্ষা করা প্রয়োজন। পরীক্ষা বাড়লে শনাক্ত সংখ্যাও বাড়বে।’

তিনি আরও বলেন, ‘গত রোববার পরীক্ষা করা নমুনার প্রায় ১৫ দশমিক চার শতাংশ করোনা পজিটিভ এসেছে। আজ (গতকাল সোমবার) এই হার ১৪ দশমিক তিন। এর অর্থ সংক্রমণের হার কমেনি।’

উভয় বিশেষজ্ঞই উল্লেখ করেছেন যে, স্বাস্থ্য কর্তৃপক্ষ পরীক্ষার সুবিধা বাড়ানোর সঙ্গে সঙ্গে বাড়ছে করোনা শনাক্তর সংখ্যাও।

তারা বলেছেন, মারাত্মক এই ভাইরাসের কারণে অনেকেই সংক্রমিত হচ্ছেন এবং মারা যাচ্ছেন যা জানা যাচ্ছে না।

তারা আরও দাবি করেন যে চলমান শাটডাউন দেশে সংক্রমণের হার কমাতে সহায়তা করলেও রোগী কার মাধ্যমে সংক্রমিত হচ্ছেন তা খুঁজে বের করতে না পারার কারণে যথাযথ সুবিধা পাওয়া যায়নি।

তারা হুঁশিয়ার করে জানান, পরিস্থিতি আরও খারাপ হলে দেশকে এর জন্য অনেক বেশি মূল্য দিতে হবে।

 

ঢাকার প্রথম ভার্চুয়াল আদালতের শুনানিতে ২ জনের জামিন

সুপ্রভাত ডেস্ক :

ঢাকার প্রথম ভার্চুয়াল আদালত রাজধানীর বনানীর ডাকাতি মামলার শুনানিতে দুই জনের জামিন দিয়েছেন।

মহানগর হাকিম মো. সারাফুজ্জামান আনছারী আজ মঙ্গলবার ভিডিও কনফারেন্সিংয়ের মাধ্যমে আসামি পক্ষের আইনজীবীর আবেদনের শুনানি শেষে এই আদেশ দেন।

মামলায় অভিযুক্ত মো. লিটন ও মো. সুমনকে বনানী থেকে গত ২২ মার্চ গ্রেপ্তার করা হয়। তারপর থেকে তারা কারাগারে ছিলেন।

দেশে নতুন করোনাভাইরাস কোভিড-১৯ এর সংক্রমণের ফলে সাধারণ ছুটি ঘোষণা করেছে সরকার। ফলে বন্ধ রয়েছে আদালতের কার্যক্রম।

এমন পরিস্থিতিতে ডিজিটাল পরিষেবার মাধ্যমে জরুরি মামলার শুনানি ও নিষ্পত্তি করতে ভার্চুয়াল আদালত পরিচালনা সংক্রান্ত অধ্যাদেশ জারি করে সরকার।

২ লাখ ৫ হাজার কোটি টাকার নতুন এডিপির খসড়া অনুমোদন

সুপ্রভাত ডেস্ক :

আগামী ২০২০-২১ অর্থবছরের জন্য দুই লাখ পাঁচ হাজার কোটি টাকার বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচির (এডিপি) খসড়া চূড়ান্ত করছে পরিকল্পনা কমিশন। যা চলতি ২০১৯-২০ অর্থবছরের সংশোধিত এডিপির তুলনায় ১২ হাজার ২২৪ কোটি টাকা বেশি। এছাড়া করোনা মোকাবিলায় এবারের এডিপিতে স্বাস্থ্য ও কৃষি খাতে বরাদ্দ বাড়ানোর পরিকল্পনা করেছে সরকার।

আজ মঙ্গলবার (১২ মে) পরিকল্পনা কমিশনের সভাকক্ষে পরিকল্পনামন্ত্রী এ এ মান্নানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত পরিকল্পনা কমিশনের বর্ধিত সভায় এ অনুমোদন দেওয়া হয়। পরবর্তীতে প্রধানমন্ত্রীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিতব্য এনইসি সভায় নতুন এডিপি’র চূড়ান্ত অনুমোদন দেওয়া হবে।

বৈঠক সূত্রে জানা গেছে, নতুন এডিপি’র আকার ধরা হয়েছে দুই লাখ পাঁচ হাজার ১৪৫ কোটি টাকার মধ্যে সরকারের নিজস্ব তহবিল থেকে এক লাখ ৩৪ হাজার ৬৪৩ কোটি টাকা ও বৈদেশিক সহায়তা বাবদ ৭০ হাজার ৫০১ কোটি ৭২ লাখ টাকা খরচ করা হবে।

পরিকল্পনা কমিশন সূত্র জানায়, করোনাভাইরাসের কারণে সামগ্রিক অর্থনীতির সঙ্গে নতুন এডিপিতেও প্রভাব পড়েছে। এ কারণে বৈদেশিক সহায়তায় বরাদ্দ কমানো হয়েছে। একই সঙ্গে প্রকল্পের সংখ্যাও কমছে। করোনা মোকাবিলায় এবারের এডিপিতে স্বাস্থ্য ও কৃষি খাতে বরাদ্দ বাড়ানোর পরিকল্পনা করেছে সরকার। গুরুত্বের দিক থেকে এর পরেই সর্বোচ্চ বরাদ্দ থাকছে পরিবহন খাতে। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ বিদ্যুৎ ও তৃতীয় সর্বোচ্চ বরাদ্দ পাচ্ছে শিক্ষা খাত।

পরিকল্পনা কমিশন সূত্রে জানা গেছে, করোনা সংক্রমণ এবং এর প্রভাব ঠেকাতে আগামী অর্থবছরে স্বাস্থ্য খাতে বরাদ্দ দেওয়া হচ্ছে ১৩ হাজার ৩৩ কোটি টাকা। নতুন এডিপি’তে কৃষি খাত পাচ্ছে ৮ হাজার ৪২৪ কোটি টাকা। পরিববহন খাতে বরাদ্দ ধরা হয়েছে প্রায় ৫২ হাজার কোটি টাকা। বিদ্যুৎ খাতে বরাদ্দ ধরা হয়েছে ২৫ হাজার কোটি টাকা। শিক্ষা খাতে বরাদ্দ দেওয়া হচ্ছে সাড়ে ২৩ হাজার কোটি টাকা।

চলতি ২০১৯-২০ অর্থবছরের মূল এডিপিতে বৈদেশিক সহায়তা পরিমাণ ৭১ হাজার ৮০০ কোটি টাকা থাকলেও করোনার কারণে আগামী ২০২০-২১ অর্থবছরের এডিপিতে কমছে বৈদেশিক সহায়তার বরাদ্দ কমে বরাদ্দ ধরা হচ্ছে ৭০ হাজার ৫০১ কোটি ৭২ লাখ টাকা।

আগামী ২০২০-২১ অর্থবছরের এডিপিতে বরাদ্দসহ অনুমোদিত প্রকল্প যুক্ত হচ্ছে এক হাজার ৫৮৮টি (স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠানের ছাড়া)। চলতি অর্থবছরের সংশোধিত এডিপিতে এর পরিমাণ ছিল এক হাজার ৭৪৪টি। ফলে নতুন অর্থবছরে কমছে ১৫৬টি উন্নয়ন প্রকল্প।

এ প্রসঙ্গে জানতে চাইলে পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান জানিয়েছেন, ‘করোনার কারণে এডিপিতে রিবর্তন আনা হয়েছে। আমরা খসড়াটি তৈরি করলাম। এনইসি সভায় প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনায় এডিপি চূড়ান্ত করা হবে।

বিসিক শিল্পনগরীসমূহে দৈনিক ১ হাজার ৯শত মেট্রিক টন চাল উৎপাদিত হচ্ছে

সুপ্রভাত ডেস্ক :

করোনা প্রাদুর্ভাবের মধ্যেই বাংলাদেশ ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প কর্পোরেশনের (বিসিক) আওতাধীন শিল্পনগরীসমূহের চাল উৎপাদনকারী কারখানাগুলো উৎপাদন অব্যাহত রয়েছে। বর্তমানে এসব শিল্পনগরীতে দৈনিক গড়ে ১ হাজার ৯ শত মেট্রিক টন চাল উৎপাদিত হচ্ছে।

প্রাপ্ত তথ্যানুযায়ী সারাদেশে বিসিকের ৭৬টি শিল্পনগরীর ১৩টিতে চাল উৎপাদিত হচ্ছে। করোনা সংকটকালে দেশের অভ্যন্তরীণ চালের বাজার স্থিতিশীল রাখতে প্রয়োজনীয় স্বাস্থ্যবিধি মেনে চাল উৎপাদন অব্যাহত রাখা হয়েছে। এগুলোর মধ্যে বিসিক শিল্পনগরী পাবনায় দৈনিক ৬শ’, রাজশাহীতে দৈনিক ৫শ’৫০, দিনাজপুরে ৪শ’, নওগাঁতে ১২০, খুলনাতে ১০৩, কুড়িগ্রামে ২৭, কক্সবাজারে ২৫, জামালপুরে ২৩, গাইবান্ধায় ২০, শেরপুরে ১৮, রাজবাড়ীতে ৯, গোপালগঞ্জে ৩ এবং বাগেরহাটে ২ মেট্রিক টন চাল উৎপাদিত হচ্ছে।
পাবনা বিসিক শিল্পনগরী কর্মকর্তা মোঃ কামাল পারভেজ জানান, সেখানে ৩৯টি রাইস মিল রয়েছে। এগুলোতে

দৈনিক ৬শ’ মেট্রিক টন চাল উৎপাদিত হচ্ছে , যার বাজার মূল্য দুই কোটি ছিয়াত্তর লক্ষ টাকা।
নওগাঁ বিসিক শিল্পনগরী মালিক সমিতির সভাপতি মোহাম্মদ আতাউর রহমান জানান, বর্তমানে বোরো মৌসুমের ধান সংগ্রহ চলছে। ধান সংগ্রহ শেষ হলে চালকলগুলোতে উৎপাদন আরো বাড়বে।
বিসিক শিল্পনগরীতে অবস্থিত চালকলগুলো থেকে সরকারও চাল ক্রয় করে থাকে। এ প্রসঙ্গে নওগাঁ বিসিক শিল্পনগরী কর্মকর্তা মোঃ আনোয়ারুল আজিম বলেন, নির্ধারিত মূল্যে নওগাঁ বিসিক শিল্পনগরী থেকে সরকার চাল সংগ্রহ করবে। এ লক্ষ্যে ইতোমধ্যে চালকলগুলোর মালিকপক্ষের সঙ্গে সরকারের চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছে।

রোহিঙ্গা ইস্যুতে মিয়ানমারের সঙ্গে ইউএনডিপি, ইউএনএইচসিআর-এর সমঝোতা স্মারকের মেয়াদ বাড়লো

সুপ্রভাত ডেস্ক :

মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যে কার্যক্রম পরিচালনার ব্যাপারে জাতিসংঘ উন্নয়ন কর্মসূচি (ইউএনডিপি), জাতিসংঘ শরণার্থী সংস্থা (ইউএনএইচসিআর) ত্রিপক্ষীয় সমঝোতা স্মারকের (এমওইউ) মেয়াদ বৃদ্ধিতে মিয়ানমার ইউনিয়ন সরকারের সঙ্গে ঐকমত্যে পৌঁচেছে।

ইউএনএইচসিআরের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, সমঝোতা স্মারকের মেয়াদ ২০২১ সালের জনু পর্যন্ত বাড়ানোর ব্যাপারে সোমবার নেপিডোতে মিয়ানমারের শ্রম, অভিবাসন ও জনসংখ্যা মন্ত্রনালয় এবং ইউএনডিপি এবং ইউএনএইচসিআর-এর প্রতিনিধিগণ স্ব স্ব পক্ষে নথিতে স্বাক্ষর করেন।
এ সমঝোতা স্মারকের উদ্দেশ্য হচ্ছে, বাংলাদেশ থেকে রোহিঙ্গা শরণার্থীদের স্বেচ্ছায়, নিরাপদে, মর্যাদার সঙ্গে এবং টেকসই প্রত্যাবাসনের জন্য সহায়ক পরিবেশ তৈরি করা। পাশাপাশি মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যের উত্তরাঞ্চলের তিনটি জনপদে বসবাসকারী সব সম্প্রদায়ের কল্যাণের জন্য পুনরুদ্ধার এবং সহনশীলতা ভিত্তিক উন্নয়নে সহায়তা করা।

এর আগে ২০১৮ সালের ৬ জুন এই ত্রিপক্ষীয় সমঝোতা স্মারকটি স্মাক্ষরিত হয়েছিল এবং পরবর্তীতে ২০১৯ সালের মে পর্যন্ত এর মেয়াদ বাড়ানো হয়।

চুক্তির মেয়াদ বাড়ানোকে স্বাগত জানিয়ে ইউএনডিপি এবং ইউএনএইচসিআর মন্তব্য করেছে- রাখাইন রাজ্যের পরিবেশ এখনও শরণার্থীদের স্বেচ্ছায় প্রত্যাবাসনের পক্ষে উপযুক্ত নয়। এ অবস্থায় এই সমঝোতা স্মারক ইউএনএইচসিআর এবং ইউএনডিপিকে মংডু এবং বুথিডং শহরতলি পর্যন্ত ১২০টিরও বেশি গ্রামে কার্যকম পরিচালনার অনুমতি দিয়েছে। ফলে, ওই এলাকার মানুষের অগ্রাধিকার নিয়ে ২ হাজার ৬০০ জনেরও বেশি ব্যক্তির সাথে পরামর্শ করে বিভিন্ন সম্প্রদায়ের মধ্যে সামাজিক সম্প্রীতির উন্নয়নে কাজ এগিয়ে নেয়া সম্ভব হয়েছে।

ইউএনএইচসিআর জানায়, ২০১৮ সালে প্রাথমিক সমঝোতা চুক্তি স্বাক্ষরিত হওয়ার পর, পানি, স্কুল ও রাস্তাঘাট উন্নয়ন, দক্ষতা বৃদ্ধির প্রশিক্ষণ এবং আয়বর্ধক প্রকল্পসমূহের পাশাপাশি কমিউনিটি অবকাঠামো উন্নয়নসহ মোট ৭৫টি দ্রুত বাস্তবায়নযোগ্য প্রকল্প (কিউআইপি) অনুমোদন দেয়া হয়েছে।
এখন কোভিড-১৯ পরিস্থিতিতে বিভিন্ন কমিউনিটির মধ্যে সচেতনতা বাড়ানোর প্রচেষ্টা চলছে।

৪৩ ব্র্যান্ডের পণ্য নিষিদ্ধ করেছে বিএসটিআই

সুপ্রভাত ডেস্ক :

ড্যানিশ, সুরেশ, প্রমি, পূবালী সল্টসহ ৪৩ ব্র্যান্ডের পণ্য নিষিদ্ধ করেছে বাংলাদেশ স্ট্যান্ডার্ডস এন্ড টেস্টিং ইন্সটিটিউশন (বিএসটিআই)।

খোলাবাজারে সার্ভিল্যান্স অভিযান পরিচালনা ও পণ্য ক্রয়ের মাধ্যমে বিএসটিআই ল্যাবরেটরিতে পরীক্ষা করে বাংলাদেশ মান (বিডিএস) থেকে নিম্নমান পাওয়ায় এসকল পণ্য নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হয়েছে।
একইসাথে প্রতিষ্ঠানগুলোকে কারণ দর্শানোর নোটিশের পাশাপাশি পরবর্তীতে উক্ত পণ্যসমূহের মানোন্নয়ন করে পুণঃঅনুমোদন ছাড়া সংশ্লিষ্ট উৎপাদনকারী, সরবরাহকারী, পাইকারী ও খুচরা বিক্রেতাদের বিক্রি-বিতরণ ও বাণিজ্যিক বিজ্ঞাপন প্রচার থেকে বিরত থাকা এবং উৎপাদনকারীদের বাজার থেকে বিক্রিত মালামাল প্রত্যাহারের নির্দেশ দেয়া হয়।

আজ বিএসটিআই’র এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ কথা জানানো হয়।

ইতোপূর্বে আরও ১৭টি পণ্য নিম্নমানের পাওয়ায় সেগুলো সম্প্রতি নিষিদ্ধ ঘোষণা করে বিএসটিআই। বিএসটিআই থেকে মান সনদ গ্রহণ করে প্রতিষ্ঠানগুলো মানসম্পন্ন পণ্য উৎপাদন করছে কি-না তা যাচাই করার জন্য বছরব্যাপী নিয়মিত সার্ভিল্যান্স অভিযান পরিচালনার মাধ্যেমে খোলাবাজার থেকে পণ্য সংগ্রহ করে বিএসটিআই ল্যাবরেটরিতে পরীক্ষা করে। পবিত্র রমজান মাস উপলক্ষে বিএসটিআই সার্ভিল্যান্স টিমের মাধ্যমে বিভিন্ন পণ্যের ৫২১টি নমুনা সংগ্রহ করে। এরমধ্যে প্রথম ধাপে প্রাপ্ত ২৫১টি নমুনার পরীক্ষণ প্রতিবেদনের মধ্যে ১৭টি পণ্য নিম্নমানের পাওয়ায় ইতোমধ্যে নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হয়েছে এবং গণমাধ্যমে প্রকাশ করা হয়। বাকী আরও ২৭০টি নমুনার পরীক্ষণ প্রতিবেদনের মধ্যে ৪৩টি নমুনা নিম্নমানের পাওয়া গেছে।

চট্টগ্রামে কনডেন্স মিল্কের কারখানার স্ক্র্যাপ গুদামে আগুন

সুপ্রভাত ডেস্ক :

কুমিরা ও আগ্রাবাদ ফায়ার স্টেশনের চারটি ইউনিট ঘণ্টাব্যাপী চেষ্টা চালিয়ে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে। মশার কয়েল বা বিড়ি-সিগারেটের উচ্ছিষ্টাংশ থেকে এ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে বলে ধারণা ফায়ার সার্ভিসের।

চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডের ভাটিয়ারি বিএমএ (বাংলাদেশ মেলিটারি একাডেমি) গেট এলাকায় একটি কনডেন্সড মিল্ক কারখানার স্ক্র্যাপ পণ্যের গুদামে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। মঙ্গলবার সকালে এ ঘটনা ঘটে।

ফায়ার সার্ভিসের সিনিয়র স্টেশন অফিসার কবির হোসেন জানান, গোয়ালিনী ব্র্যান্ডের সামান নাজ কনডেন্সড মিল্ক লিমিটেডের একটি  স্ক্র্যাপ পণ্যের গুদামে আগুন লাগে।

খবর পেয়ে কুমিরা ও আগ্রাবাদ ফায়ার স্টেশনের চারটি ইউনিট ঘণ্টাব্যাপী চেষ্টা চালিয়ে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে।

অগ্নিকাণ্ডে দুই লাখ ৬০ হাজার টাকার ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে বলে জানানো হয়।

শ্রমিকদের কাজের সুবিধার জন্য জ্বালানো মশার কয়েল বা বিড়ি-সিগারেটের উচ্ছিষ্টাংশ থেকে এ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে বলে ধারণা ফায়ার সার্ভিসের।

এ মুহূর্তের সংবাদ

অধিবাসীদের রক্ষা করার উদ্যোগ নিন

সংসদ নির্বাচন প্রকল্পে ৪.৮ মিলিয়ন ডলার সহায়তা দেবে জাপান

২ জুলাই : দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত রাজপথে থাকার ঘোষণা

রাজধানীর বেইলি রোডে পাহাড়ি ফল মেলার উদ্বোধন

সংগীতশিল্পী জিনাত রেহানা মারা গেছেন

সর্বশেষ

অধিবাসীদের রক্ষা করার উদ্যোগ নিন

৫ আগস্ট সাধারণ ছুটি ঘোষণা করে প্রজ্ঞাপন জারি

সংসদ নির্বাচন প্রকল্পে ৪.৮ মিলিয়ন ডলার সহায়তা দেবে জাপান

২ জুলাই : দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত রাজপথে থাকার ঘোষণা

রাজধানীর বেইলি রোডে পাহাড়ি ফল মেলার উদ্বোধন

সংগীতশিল্পী জিনাত রেহানা মারা গেছেন