Blog Page 2750

মালদ্বীপ থেকে আরও বাংলাদেশি ফিরছেন আগামী ১৫ মে

সুপ্রভাত ডেস্ক :

বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের একটি চার্টার্ড ফ্লাইটে আগামী ১৫ মে মালদ্বীপ থেকে দেশে ফিরবেন আরও বাংলাদেশি।

গত ১০ মে মালদ্বীপে বাংলাদেশ হাইকমিশন থেকে এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে, অনিবার্য কারণবশত যদি তারিখ পরিবর্তন হয়, তাহলে হাইকমিশনের ফেসবুক পেজে তা জানিয়ে দেওয়া হবে।

মালদ্বীপে অবস্থানরত অনিয়মিত/অবৈধ প্রবাসী বাংলাদেশি যাদের কাছে মালদ্বীপ সরকারের রেগুলারাইজেশন কার্ড আছে, শুধুমাত্র তাদের বাংলাদেশে ফিরে যাওয়ার বিষয়ে হাইকমিশন গত ৩ মে বিজ্ঞপ্তি জারি করে।

সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, তালিকায় অন্তর্ভুক্ত হওয়া প্রবাসীদের মেডিকেল সার্টিফিকেট দেবে মালদ্বীপ সরকার। মেডিকেল পরীক্ষার স্থান, তারিখ ও সময় ফেসবুকের মাধ্যমে জানিয়ে দেওয়া হবে।

বাংলাদেশ হাইকমিশন জানিয়েছে, তালিকায় অন্তর্ভুক্ত প্রত্যেক প্রবাসী একটি করে ২০ কেজি ওজনের লাগেজ ও হাতে ৫ কেজি ওজনের ব্যাগ নিতে পারবেন।

এর আগে, গত ২১ এপ্রিল বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর একটি পরিবহন বিমানের ফিরতি ফ্লাইটে ৭০ বাংলাদেশিকে মালদ্বীপ থেকে দেশে ফেরত আনা হয়।

বাংলাদেশে করোনা পরীক্ষার অপ্রতুল

সুপ্রভাত ডেস্ক :

স্বাস্থ্য অধিদপ্তর গতকাল সোমবার ঘোষণা করে ২৪ ঘণ্টায় দেশে এক হাজার ৩৪ জনের করোনাভাইরাস শনাক্ত করা হয়েছে। এখন পর্যন্ত একদিনে এটাই রেকর্ড পরিমাণ করোনা রোগী শনাক্তের সংখ্যা। এ নিয়ে দেশে মোট রোগীর সংখ্যা সাড়ে ১৫ হাজার পার করেছে। নতুন ১১ জনের মৃত্যুতে মোট মৃত্যু দাঁড়িয়েছে ২৩৯ জনে।

গতকালের স্বাস্থ্য বুলেটিনে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর আরও জানায় করোনা পরীক্ষার সুবিধা ধীরে ধীরে আরও বাড়ছে। গতকাল দুপুর আড়াইটার দিকে ঘোষিত তথ্যে জানা যায় দেশে নতুন একটি ল্যাবসহ মোট ৩৭টি ল্যাবে ২৪ ঘণ্টায় নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে সাত হাজার ২০৮টি। এ নিয়ে ২৮ জানুয়ারি থেকে গতকাল পর্যন্ত মোট নমুনা পরীক্ষার সংখ্যা এক লাখ ২৯ হাজার ৮৬৫টি।

পরীক্ষার সংখ্যা লাখের ঘরে পৌঁছলেও বিশেষজ্ঞরা বলছেন যে দেশের জনসংখ্যা এবং অন্যান্য করোনাভাইরাস আক্রান্ত দেশের তুলনায় আমাদের পরীক্ষার সংখ্যা এখনও অপ্রতুল।

তারা বারবার বলছেন পরীক্ষা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। কারণ পরীক্ষার মাধ্যমেই করোনা রোগী শনাক্ত করা এবং শনাক্ত ব্যক্তিদের চিকিৎসা ও আইসোলেশনের মাধ্যমে করোনার বিস্তার রোধ সম্ভব।

আওয়ার ওয়ার্ল্ড ইন ডাটা ডট ওআরজি-এর তথ্য অনুযায়ী, প্রায় ১৭ কোটি জনসংখ্যার দেশে গত শনিবার পর্যন্ত প্রতি এক হাজারে পরীক্ষা করা হয়েছে শূন্য দশমিক ৭১ জন। এই হার ভারত ও পাকিস্তানে আরও বেশি। ভারতে এই হার প্রতি হাজারে এক দশমিক ১৭ জন এবং পাকিস্তানে এক দশমিক ২৮ জন। স্পেনে এই হার হাজারে ৩৪ জন, ইতালিতে ৪১ জন, ফ্রান্সে ১২ দশমিক সাত জন, তুরস্কে ১৫ দশমিক আট জন এবং যুক্তরাজ্যে ১৮ দশমিক ৭১ জন।

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে প্রতি ১০০০ জনে ২৬ জনেরও বেশি মানুষের পরীক্ষা করা হচ্ছে। যা কানাডায় ২৮ দশমিক তিন।

ইউরোপীয় দেশগুলোর মধ্যে, আইসল্যান্ড প্রতি হাজারে ১৫৬ জনের পরীক্ষা করে তালিকার শীর্ষে রয়েছে। এই হিসেবে, অন্যান্য দেশ প্রায় সাড়ে তিন লাখ জনসংখ্যার এই নর্ডিক দেশটির তুলনায় অনেক পিছিয়ে রয়েছে।

প্রতিদিন বাংলাদেশে যে পরিমাণে পরীক্ষা হচ্ছে তা নিয়ে বিশেষজ্ঞরা বলেছেন, রোগটি কত দ্রুত ছড়িয়ে পড়ছে তা এই সংখ্যা থেকে অনুমান করা কঠিন ব্যাপার।

মেডিসিন ও সংক্রামক রোগ বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক রিদওয়ানুর রহমান দ্য ডেইলি স্টারকে বলেন, ‘প্রকৃত অবস্থা জানার জন্য পরীক্ষার সংখ্যা বাড়ানো ছাড়া আর কোনো উপায় নেই। এটা না করা হলে আমরা সামনের দিনগুলোর জন্য সঠিক পরিকল্পনা ও সিদ্ধান্ত নিতে পারব না।’

তিনি আরও বলেন, ‘ভাইরাসটি সারাদেশেই ছড়িয়ে পড়ায় যত বেশি পরীক্ষা করা হবে, তত বেশি (করোনাভাইরাস) শনাক্ত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।’

একই ধরণের মত পোষণ করেন কোভিড-১৯ জাতীয় প্রযুক্তি বিষয়ক উপদেষ্টা কমিটির (এনটিএসি) সদস্য অধ্যাপক নজরুল ইসলাম। তিনি বলেন, ‘বর্তমানে যে তথ্য পাওয়া যাচ্ছে তার ওপর ভিত্তি করে কোনো সিদ্ধান্ত নেওয়া সম্ভব না। আমাদের অবিলম্বে প্রতিদিন কমপক্ষে ১০ হাজার পরীক্ষা করা প্রয়োজন। পরীক্ষা বাড়লে শনাক্ত সংখ্যাও বাড়বে।’

তিনি আরও বলেন, ‘গত রোববার পরীক্ষা করা নমুনার প্রায় ১৫ দশমিক চার শতাংশ করোনা পজিটিভ এসেছে। আজ (গতকাল সোমবার) এই হার ১৪ দশমিক তিন। এর অর্থ সংক্রমণের হার কমেনি।’

উভয় বিশেষজ্ঞই উল্লেখ করেছেন যে, স্বাস্থ্য কর্তৃপক্ষ পরীক্ষার সুবিধা বাড়ানোর সঙ্গে সঙ্গে বাড়ছে করোনা শনাক্তর সংখ্যাও।

তারা বলেছেন, মারাত্মক এই ভাইরাসের কারণে অনেকেই সংক্রমিত হচ্ছেন এবং মারা যাচ্ছেন যা জানা যাচ্ছে না।

তারা আরও দাবি করেন যে চলমান শাটডাউন দেশে সংক্রমণের হার কমাতে সহায়তা করলেও রোগী কার মাধ্যমে সংক্রমিত হচ্ছেন তা খুঁজে বের করতে না পারার কারণে যথাযথ সুবিধা পাওয়া যায়নি।

তারা হুঁশিয়ার করে জানান, পরিস্থিতি আরও খারাপ হলে দেশকে এর জন্য অনেক বেশি মূল্য দিতে হবে।

 

ঢাকার প্রথম ভার্চুয়াল আদালতের শুনানিতে ২ জনের জামিন

সুপ্রভাত ডেস্ক :

ঢাকার প্রথম ভার্চুয়াল আদালত রাজধানীর বনানীর ডাকাতি মামলার শুনানিতে দুই জনের জামিন দিয়েছেন।

মহানগর হাকিম মো. সারাফুজ্জামান আনছারী আজ মঙ্গলবার ভিডিও কনফারেন্সিংয়ের মাধ্যমে আসামি পক্ষের আইনজীবীর আবেদনের শুনানি শেষে এই আদেশ দেন।

মামলায় অভিযুক্ত মো. লিটন ও মো. সুমনকে বনানী থেকে গত ২২ মার্চ গ্রেপ্তার করা হয়। তারপর থেকে তারা কারাগারে ছিলেন।

দেশে নতুন করোনাভাইরাস কোভিড-১৯ এর সংক্রমণের ফলে সাধারণ ছুটি ঘোষণা করেছে সরকার। ফলে বন্ধ রয়েছে আদালতের কার্যক্রম।

এমন পরিস্থিতিতে ডিজিটাল পরিষেবার মাধ্যমে জরুরি মামলার শুনানি ও নিষ্পত্তি করতে ভার্চুয়াল আদালত পরিচালনা সংক্রান্ত অধ্যাদেশ জারি করে সরকার।

২ লাখ ৫ হাজার কোটি টাকার নতুন এডিপির খসড়া অনুমোদন

সুপ্রভাত ডেস্ক :

আগামী ২০২০-২১ অর্থবছরের জন্য দুই লাখ পাঁচ হাজার কোটি টাকার বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচির (এডিপি) খসড়া চূড়ান্ত করছে পরিকল্পনা কমিশন। যা চলতি ২০১৯-২০ অর্থবছরের সংশোধিত এডিপির তুলনায় ১২ হাজার ২২৪ কোটি টাকা বেশি। এছাড়া করোনা মোকাবিলায় এবারের এডিপিতে স্বাস্থ্য ও কৃষি খাতে বরাদ্দ বাড়ানোর পরিকল্পনা করেছে সরকার।

আজ মঙ্গলবার (১২ মে) পরিকল্পনা কমিশনের সভাকক্ষে পরিকল্পনামন্ত্রী এ এ মান্নানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত পরিকল্পনা কমিশনের বর্ধিত সভায় এ অনুমোদন দেওয়া হয়। পরবর্তীতে প্রধানমন্ত্রীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিতব্য এনইসি সভায় নতুন এডিপি’র চূড়ান্ত অনুমোদন দেওয়া হবে।

বৈঠক সূত্রে জানা গেছে, নতুন এডিপি’র আকার ধরা হয়েছে দুই লাখ পাঁচ হাজার ১৪৫ কোটি টাকার মধ্যে সরকারের নিজস্ব তহবিল থেকে এক লাখ ৩৪ হাজার ৬৪৩ কোটি টাকা ও বৈদেশিক সহায়তা বাবদ ৭০ হাজার ৫০১ কোটি ৭২ লাখ টাকা খরচ করা হবে।

পরিকল্পনা কমিশন সূত্র জানায়, করোনাভাইরাসের কারণে সামগ্রিক অর্থনীতির সঙ্গে নতুন এডিপিতেও প্রভাব পড়েছে। এ কারণে বৈদেশিক সহায়তায় বরাদ্দ কমানো হয়েছে। একই সঙ্গে প্রকল্পের সংখ্যাও কমছে। করোনা মোকাবিলায় এবারের এডিপিতে স্বাস্থ্য ও কৃষি খাতে বরাদ্দ বাড়ানোর পরিকল্পনা করেছে সরকার। গুরুত্বের দিক থেকে এর পরেই সর্বোচ্চ বরাদ্দ থাকছে পরিবহন খাতে। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ বিদ্যুৎ ও তৃতীয় সর্বোচ্চ বরাদ্দ পাচ্ছে শিক্ষা খাত।

পরিকল্পনা কমিশন সূত্রে জানা গেছে, করোনা সংক্রমণ এবং এর প্রভাব ঠেকাতে আগামী অর্থবছরে স্বাস্থ্য খাতে বরাদ্দ দেওয়া হচ্ছে ১৩ হাজার ৩৩ কোটি টাকা। নতুন এডিপি’তে কৃষি খাত পাচ্ছে ৮ হাজার ৪২৪ কোটি টাকা। পরিববহন খাতে বরাদ্দ ধরা হয়েছে প্রায় ৫২ হাজার কোটি টাকা। বিদ্যুৎ খাতে বরাদ্দ ধরা হয়েছে ২৫ হাজার কোটি টাকা। শিক্ষা খাতে বরাদ্দ দেওয়া হচ্ছে সাড়ে ২৩ হাজার কোটি টাকা।

চলতি ২০১৯-২০ অর্থবছরের মূল এডিপিতে বৈদেশিক সহায়তা পরিমাণ ৭১ হাজার ৮০০ কোটি টাকা থাকলেও করোনার কারণে আগামী ২০২০-২১ অর্থবছরের এডিপিতে কমছে বৈদেশিক সহায়তার বরাদ্দ কমে বরাদ্দ ধরা হচ্ছে ৭০ হাজার ৫০১ কোটি ৭২ লাখ টাকা।

আগামী ২০২০-২১ অর্থবছরের এডিপিতে বরাদ্দসহ অনুমোদিত প্রকল্প যুক্ত হচ্ছে এক হাজার ৫৮৮টি (স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠানের ছাড়া)। চলতি অর্থবছরের সংশোধিত এডিপিতে এর পরিমাণ ছিল এক হাজার ৭৪৪টি। ফলে নতুন অর্থবছরে কমছে ১৫৬টি উন্নয়ন প্রকল্প।

এ প্রসঙ্গে জানতে চাইলে পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান জানিয়েছেন, ‘করোনার কারণে এডিপিতে রিবর্তন আনা হয়েছে। আমরা খসড়াটি তৈরি করলাম। এনইসি সভায় প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনায় এডিপি চূড়ান্ত করা হবে।

বিসিক শিল্পনগরীসমূহে দৈনিক ১ হাজার ৯শত মেট্রিক টন চাল উৎপাদিত হচ্ছে

সুপ্রভাত ডেস্ক :

করোনা প্রাদুর্ভাবের মধ্যেই বাংলাদেশ ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প কর্পোরেশনের (বিসিক) আওতাধীন শিল্পনগরীসমূহের চাল উৎপাদনকারী কারখানাগুলো উৎপাদন অব্যাহত রয়েছে। বর্তমানে এসব শিল্পনগরীতে দৈনিক গড়ে ১ হাজার ৯ শত মেট্রিক টন চাল উৎপাদিত হচ্ছে।

প্রাপ্ত তথ্যানুযায়ী সারাদেশে বিসিকের ৭৬টি শিল্পনগরীর ১৩টিতে চাল উৎপাদিত হচ্ছে। করোনা সংকটকালে দেশের অভ্যন্তরীণ চালের বাজার স্থিতিশীল রাখতে প্রয়োজনীয় স্বাস্থ্যবিধি মেনে চাল উৎপাদন অব্যাহত রাখা হয়েছে। এগুলোর মধ্যে বিসিক শিল্পনগরী পাবনায় দৈনিক ৬শ’, রাজশাহীতে দৈনিক ৫শ’৫০, দিনাজপুরে ৪শ’, নওগাঁতে ১২০, খুলনাতে ১০৩, কুড়িগ্রামে ২৭, কক্সবাজারে ২৫, জামালপুরে ২৩, গাইবান্ধায় ২০, শেরপুরে ১৮, রাজবাড়ীতে ৯, গোপালগঞ্জে ৩ এবং বাগেরহাটে ২ মেট্রিক টন চাল উৎপাদিত হচ্ছে।
পাবনা বিসিক শিল্পনগরী কর্মকর্তা মোঃ কামাল পারভেজ জানান, সেখানে ৩৯টি রাইস মিল রয়েছে। এগুলোতে

দৈনিক ৬শ’ মেট্রিক টন চাল উৎপাদিত হচ্ছে , যার বাজার মূল্য দুই কোটি ছিয়াত্তর লক্ষ টাকা।
নওগাঁ বিসিক শিল্পনগরী মালিক সমিতির সভাপতি মোহাম্মদ আতাউর রহমান জানান, বর্তমানে বোরো মৌসুমের ধান সংগ্রহ চলছে। ধান সংগ্রহ শেষ হলে চালকলগুলোতে উৎপাদন আরো বাড়বে।
বিসিক শিল্পনগরীতে অবস্থিত চালকলগুলো থেকে সরকারও চাল ক্রয় করে থাকে। এ প্রসঙ্গে নওগাঁ বিসিক শিল্পনগরী কর্মকর্তা মোঃ আনোয়ারুল আজিম বলেন, নির্ধারিত মূল্যে নওগাঁ বিসিক শিল্পনগরী থেকে সরকার চাল সংগ্রহ করবে। এ লক্ষ্যে ইতোমধ্যে চালকলগুলোর মালিকপক্ষের সঙ্গে সরকারের চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছে।

রোহিঙ্গা ইস্যুতে মিয়ানমারের সঙ্গে ইউএনডিপি, ইউএনএইচসিআর-এর সমঝোতা স্মারকের মেয়াদ বাড়লো

সুপ্রভাত ডেস্ক :

মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যে কার্যক্রম পরিচালনার ব্যাপারে জাতিসংঘ উন্নয়ন কর্মসূচি (ইউএনডিপি), জাতিসংঘ শরণার্থী সংস্থা (ইউএনএইচসিআর) ত্রিপক্ষীয় সমঝোতা স্মারকের (এমওইউ) মেয়াদ বৃদ্ধিতে মিয়ানমার ইউনিয়ন সরকারের সঙ্গে ঐকমত্যে পৌঁচেছে।

ইউএনএইচসিআরের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, সমঝোতা স্মারকের মেয়াদ ২০২১ সালের জনু পর্যন্ত বাড়ানোর ব্যাপারে সোমবার নেপিডোতে মিয়ানমারের শ্রম, অভিবাসন ও জনসংখ্যা মন্ত্রনালয় এবং ইউএনডিপি এবং ইউএনএইচসিআর-এর প্রতিনিধিগণ স্ব স্ব পক্ষে নথিতে স্বাক্ষর করেন।
এ সমঝোতা স্মারকের উদ্দেশ্য হচ্ছে, বাংলাদেশ থেকে রোহিঙ্গা শরণার্থীদের স্বেচ্ছায়, নিরাপদে, মর্যাদার সঙ্গে এবং টেকসই প্রত্যাবাসনের জন্য সহায়ক পরিবেশ তৈরি করা। পাশাপাশি মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যের উত্তরাঞ্চলের তিনটি জনপদে বসবাসকারী সব সম্প্রদায়ের কল্যাণের জন্য পুনরুদ্ধার এবং সহনশীলতা ভিত্তিক উন্নয়নে সহায়তা করা।

এর আগে ২০১৮ সালের ৬ জুন এই ত্রিপক্ষীয় সমঝোতা স্মারকটি স্মাক্ষরিত হয়েছিল এবং পরবর্তীতে ২০১৯ সালের মে পর্যন্ত এর মেয়াদ বাড়ানো হয়।

চুক্তির মেয়াদ বাড়ানোকে স্বাগত জানিয়ে ইউএনডিপি এবং ইউএনএইচসিআর মন্তব্য করেছে- রাখাইন রাজ্যের পরিবেশ এখনও শরণার্থীদের স্বেচ্ছায় প্রত্যাবাসনের পক্ষে উপযুক্ত নয়। এ অবস্থায় এই সমঝোতা স্মারক ইউএনএইচসিআর এবং ইউএনডিপিকে মংডু এবং বুথিডং শহরতলি পর্যন্ত ১২০টিরও বেশি গ্রামে কার্যকম পরিচালনার অনুমতি দিয়েছে। ফলে, ওই এলাকার মানুষের অগ্রাধিকার নিয়ে ২ হাজার ৬০০ জনেরও বেশি ব্যক্তির সাথে পরামর্শ করে বিভিন্ন সম্প্রদায়ের মধ্যে সামাজিক সম্প্রীতির উন্নয়নে কাজ এগিয়ে নেয়া সম্ভব হয়েছে।

ইউএনএইচসিআর জানায়, ২০১৮ সালে প্রাথমিক সমঝোতা চুক্তি স্বাক্ষরিত হওয়ার পর, পানি, স্কুল ও রাস্তাঘাট উন্নয়ন, দক্ষতা বৃদ্ধির প্রশিক্ষণ এবং আয়বর্ধক প্রকল্পসমূহের পাশাপাশি কমিউনিটি অবকাঠামো উন্নয়নসহ মোট ৭৫টি দ্রুত বাস্তবায়নযোগ্য প্রকল্প (কিউআইপি) অনুমোদন দেয়া হয়েছে।
এখন কোভিড-১৯ পরিস্থিতিতে বিভিন্ন কমিউনিটির মধ্যে সচেতনতা বাড়ানোর প্রচেষ্টা চলছে।

৪৩ ব্র্যান্ডের পণ্য নিষিদ্ধ করেছে বিএসটিআই

সুপ্রভাত ডেস্ক :

ড্যানিশ, সুরেশ, প্রমি, পূবালী সল্টসহ ৪৩ ব্র্যান্ডের পণ্য নিষিদ্ধ করেছে বাংলাদেশ স্ট্যান্ডার্ডস এন্ড টেস্টিং ইন্সটিটিউশন (বিএসটিআই)।

খোলাবাজারে সার্ভিল্যান্স অভিযান পরিচালনা ও পণ্য ক্রয়ের মাধ্যমে বিএসটিআই ল্যাবরেটরিতে পরীক্ষা করে বাংলাদেশ মান (বিডিএস) থেকে নিম্নমান পাওয়ায় এসকল পণ্য নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হয়েছে।
একইসাথে প্রতিষ্ঠানগুলোকে কারণ দর্শানোর নোটিশের পাশাপাশি পরবর্তীতে উক্ত পণ্যসমূহের মানোন্নয়ন করে পুণঃঅনুমোদন ছাড়া সংশ্লিষ্ট উৎপাদনকারী, সরবরাহকারী, পাইকারী ও খুচরা বিক্রেতাদের বিক্রি-বিতরণ ও বাণিজ্যিক বিজ্ঞাপন প্রচার থেকে বিরত থাকা এবং উৎপাদনকারীদের বাজার থেকে বিক্রিত মালামাল প্রত্যাহারের নির্দেশ দেয়া হয়।

আজ বিএসটিআই’র এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ কথা জানানো হয়।

ইতোপূর্বে আরও ১৭টি পণ্য নিম্নমানের পাওয়ায় সেগুলো সম্প্রতি নিষিদ্ধ ঘোষণা করে বিএসটিআই। বিএসটিআই থেকে মান সনদ গ্রহণ করে প্রতিষ্ঠানগুলো মানসম্পন্ন পণ্য উৎপাদন করছে কি-না তা যাচাই করার জন্য বছরব্যাপী নিয়মিত সার্ভিল্যান্স অভিযান পরিচালনার মাধ্যেমে খোলাবাজার থেকে পণ্য সংগ্রহ করে বিএসটিআই ল্যাবরেটরিতে পরীক্ষা করে। পবিত্র রমজান মাস উপলক্ষে বিএসটিআই সার্ভিল্যান্স টিমের মাধ্যমে বিভিন্ন পণ্যের ৫২১টি নমুনা সংগ্রহ করে। এরমধ্যে প্রথম ধাপে প্রাপ্ত ২৫১টি নমুনার পরীক্ষণ প্রতিবেদনের মধ্যে ১৭টি পণ্য নিম্নমানের পাওয়ায় ইতোমধ্যে নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হয়েছে এবং গণমাধ্যমে প্রকাশ করা হয়। বাকী আরও ২৭০টি নমুনার পরীক্ষণ প্রতিবেদনের মধ্যে ৪৩টি নমুনা নিম্নমানের পাওয়া গেছে।

চট্টগ্রামে কনডেন্স মিল্কের কারখানার স্ক্র্যাপ গুদামে আগুন

সুপ্রভাত ডেস্ক :

কুমিরা ও আগ্রাবাদ ফায়ার স্টেশনের চারটি ইউনিট ঘণ্টাব্যাপী চেষ্টা চালিয়ে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে। মশার কয়েল বা বিড়ি-সিগারেটের উচ্ছিষ্টাংশ থেকে এ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে বলে ধারণা ফায়ার সার্ভিসের।

চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডের ভাটিয়ারি বিএমএ (বাংলাদেশ মেলিটারি একাডেমি) গেট এলাকায় একটি কনডেন্সড মিল্ক কারখানার স্ক্র্যাপ পণ্যের গুদামে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। মঙ্গলবার সকালে এ ঘটনা ঘটে।

ফায়ার সার্ভিসের সিনিয়র স্টেশন অফিসার কবির হোসেন জানান, গোয়ালিনী ব্র্যান্ডের সামান নাজ কনডেন্সড মিল্ক লিমিটেডের একটি  স্ক্র্যাপ পণ্যের গুদামে আগুন লাগে।

খবর পেয়ে কুমিরা ও আগ্রাবাদ ফায়ার স্টেশনের চারটি ইউনিট ঘণ্টাব্যাপী চেষ্টা চালিয়ে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে।

অগ্নিকাণ্ডে দুই লাখ ৬০ হাজার টাকার ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে বলে জানানো হয়।

শ্রমিকদের কাজের সুবিধার জন্য জ্বালানো মশার কয়েল বা বিড়ি-সিগারেটের উচ্ছিষ্টাংশ থেকে এ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে বলে ধারণা ফায়ার সার্ভিসের।

হোয়াইট হাউসে করোনা ছড়িয়ে পড়ার আশংকা উড়িয়ে দিলেন ট্রাম্প

সুপ্রভাত ডেস্ক :

মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প হোয়াইট হাউসে করোনা ছড়িয়ে পড়ার সম্ভাব্য আশংকা উড়িয়ে দিয়েছেন। তবে ট্রাম্প বলেছেন, তিনি সম্ভবত ভাইস প্রেসিডেন্ট মাইক পেন্সের সাথে সীমিত যোগাযোগ রাখবেন।
হোয়াইট হাউসের রোজ গার্ডেনে মাস্ক পরা সাংবাদিকদের সাথে কথা বলতে গিয়ে সোমবার তিনি এসব কথা বলেন। ভাইস প্রেসিডেন্ট মাইক পেন্সের প্রেস সেক্রেটারি করোনায় আক্রান্ত হওয়ার পর তিনিও কোয়ারেনটিনে আছেন বলে মার্কিন সংবাদ মাধ্যম জানিয়েছে।

কিন্তু ট্রাম্প এ বিষয়ে স্পষ্ট করে কিছু বলেননি। তবে পেন্সের মুখপাত্র সংবাদ মাধ্যমের এ খবর অস্বীকার করে বলেছে, পেন্স কোয়ারেনটিনে নেই। ট্রাম্পকে এ বিষয়ে প্রশ্ন করা হলে তিনি পেন্সের সাথে যোগাযোগ সীমিত রাখার কথা বিবেচনা করছেন বলে জানান।
এদিকে করোনা মোকাবেলায় গঠিত টাস্ক ফোর্সের তিন সদস্য সংক্রমণ রোগ বিশেষজ্ঞ এন্থনি ফুসি, সেন্টার্স ফর ডিজিজ কন্ট্রোল এন্ড প্রিভেনশন এর পরিচালক রবার্ট রেডফিল্ড এবং ফুড এন্ড ড্রাগ প্রশাসনের প্রধান স্টিফেন হান কোয়ারেনটিনে রয়েছেন। এ প্রেক্ষিতে হোয়াইট হাউসে করোনা ছড়িয়ে পড়ার আশংকা নিয়ে প্রশ্ন করা হলে ট্রাম্প তা নাকচ করে দেন।

তিনি বলেন, আমরা আমাদের দেশকে সক্রিয় রাখতে চাই। ফলে হোয়াইট হাউসে অনেক লোক আসছে- যাচ্ছে। এদের অধিকাংশই পরীক্ষিত।
তিনি বলেন, প্রেসিডেন্টের কার্যালয়ে যারাই আসছে তাদেরই পরীক্ষা করানো হচ্ছে। তাই আমি কোন ঝুঁকি মনে করছি না। এদিকে নভেম্বরের নির্বাচনকে সামনে রেখে ট্রাম্প দেশের অর্থনীতি সচল করতে মরিয়া হয়ে উঠেছেন। তিনি বলেন, দেশ পুনরায় সচল করা জরুরি। জনগণ চায় দেশ খুলে দেয়া হোক। কারণ লকডাউনেও তারা মরছে।

এদিকে হোয়াইট হাউসের ওয়েস্ট উইং এ প্রেসিডেন্ট ও তার ঘনিষ্ঠ উপদেষ্টাদের কার্যালয়, প্রেস ব্রিফিং রুম এবং হোয়াইট হাউসের করোসপন্ডেন্টদের ডেস্ক রয়েছে যেখানে খুব কাছাকাছি বসে সকলে কাজ করে। এ প্রেক্ষিতে প্রেসিডেন্টের সিনিয়র অর্থনৈতিক উপদেষ্টা কেভিন হাসেট সিবিএসকে বলেন, সেখানে কাজে যাওয়াটা ভয়ের। সিএনএনকে তিনি বলেন, বিশ্বের যতো পরীক্ষা নিরীক্ষা আর পৃথিবী সেরা মেডিক্যাল টিম থাকুক ওয়েস্ট উইংয়ে কাজে যাওয়ার চেয়ে আমি আমার ঘরেই নিরাপদ থাকবো। কারণ ওয়েস্ট উইং ঘিঞ্জি জায়গা।
এদিকে সোমবার ওয়েস্ট উইংয়ে সকলের মাস্ক পরা বাধ্যতামূলক করে মেমো ইস্যু করা হয়েছে। অথচ ৭৩ বছর বয়সী ট্রাম্পকেই মাস্ক পরতে দেখা যায় না।

চার শতাংশ সুদে লবণ চাষীদের ঋণ প্রদানের জন্য বিসিকের অনুরোধ

সুপ্রভাত ডেস্ক :

চলতি লবণ মৌসুমে ২৮ হাজার ৭৯১ জন লবণ চাষী ৫৭ হাজার ৭২২ একর জমিতে লবণ চাষ করছে। বৈশ্বিক মহামারী করোনা ভাইরাসের কারণে দেশের বিভিন্ন শিল্পখাতের ন্যায় লবণ শিল্পখাতও  ক্ষতির সম্মুখীন হচ্ছে।

লবণ চাষিদেরকে কৃষিপণ্যের আওতায় রেয়াতি সুবিধায় সহজ শর্তে ৪ শতাংশ সুদে ঋণ প্রদানের জন্য কক্সবাজারের অবস্থিত সাতটি  ব্যাংকের প্রতি অনুরোধ জানিয়ে  চিঠি দিয়েছে বিসিক। সম্প্রতি  কক্সবাজারে অবস্থিত বাংলাদেশ ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প কর্পোরেশনের (বিসিক) লবণ শিল্প উন্নয়ন কার্যালয় থেকে এ চিঠি দেয়া হয়েছে।

ব্যাংকগুলো হচ্ছে -কক্সবাজারে অবস্থিত সোনালী ব্যাংক লি:, বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংক লি:, অগ্রনী ব্যাংক লি:, জনতা ব্যাংক লি:, রুপালী ব্যাংক লি:, বেসিক ব্যাংক এবং কর্মসংস্থান ব্যাংক।

বিসিক লবণ শিল্প উন্নয়ন কার্যালয়ের উপ-মহাব্যবস্থাপক মুহাম্মদ হাফিজুর রহমানের পাঠানো চিঠিতে বলা হয়,  চলতি লবণ মৌসুমে ২৮ হাজার ৭৯১ জন লবণ চাষী ৫৭ হাজার ৭২২ একর জমিতে লবণ চাষ করছে। বৈশ্বিক মহামারী করোনা ভাইরাসের কারণে দেশের বিভিন্ন শিল্পখাতের ন্যায় লবণ শিল্পখাতও  ক্ষতির সম্মুখীন হচ্ছে।

সারাদেশে লকডাউনের কারণে স্থানীয় প্রশাসনের নির্দেশনায় ব্যক্তিগত স্বাস্থ্য সুরক্ষা নিশ্চিত করে লবণ উৎপাদন কার্যক্রম অব্যাহত রাখা হয়েছে। ফলে প্রচুর পরিমাণে লবণ উৎপাদন হলেও চাষিরা এর উপযুক্ত মূল্য পাচ্ছে না। বর্তমানে লবণের মুল্য উৎপাদন খরচের প্রায় অর্ধেক। এতে করে দেশীয় কৃষিভিত্তিক লবণ শিল্প মারাত্মক ক্ষতির মুখে পড়েছে।

চিঠিতে আরও বলা হয়েছে,  প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ইতোমধ্যে ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্পখাতে বিশেষ  প্রণোদনা ঘোষণা করেছেন। এছাড়া বাংলাদেশ ব্যাংকের ২০১৯-২০২০ অর্থবছরের কৃষি ও পল্লী ঋণ  নীতিমালা ও কর্মসূচিতে  দেশের সমুদ্র উপকূলীয় অঞ্চলে লবণ চাষীদেরকে সহজ শর্তে ঋণ প্রদানের নির্দেশনা  রয়েছে। এতে লবণ চাষকে একটি উপখাত হিসেবেও দেখানো হয়েছে।

সামগ্রিক বিবেচনায় সরকার প্রদত্ত সুদ ক্ষতি পুনর্ভরণ করে লবণ চাষীদের জন্য রেয়াতি সুবিধায় ৪ শতাংশ সুদহারে ঋণ প্রদানের সুযোগ রয়েছে।

এ নীতিমালার আলোকে এবং করোনার প্রভাবে সৃষ্ট শিল্পখাতের ক্ষতি পুষিয়ে নিতে প্রধানমন্ত্রী ঘোষিত প্রণোদন প্যাকেজের আওতায় লবণ চাষিদেরকে এই ঋণ প্রদানের জন্য সংশ্লিষ্ট ব্যাংকগুলোর কক্সবাজার শাখার সহকারী মহাব্যবস্থাপকদের প্রতি বিসিকের পক্ষ থেকে এই  অনুরোধ জানানো হয়।

এ মুহূর্তের সংবাদ

তারেক রহমান ও মির্জা ফখরুলকে ট্যাগ করে যা বললেন সারজিস

গুমের ঘটনায় সেনা সদস্যের সংশ্লিষ্টতা প্রমাণিত হলে ব্যবস্থা

সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য নতুন নির্দেশনা মাউশির

টেলিকম নীতিমালায় সরকারের তড়িঘড়ি সিদ্ধান্তে বিএনপির উদ্বেগ

সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেপ্তার

জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি

পটিয়া থানার ওসিকে প্রত্যাহার

সর্বশেষ

তারেক রহমান ও মির্জা ফখরুলকে ট্যাগ করে যা বললেন সারজিস

গুমের ঘটনায় সেনা সদস্যের সংশ্লিষ্টতা প্রমাণিত হলে ব্যবস্থা

সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য নতুন নির্দেশনা মাউশির

তিন বিমানবন্দরে ১৬ প্রতিষ্ঠানের কার্যক্রম বন্ধ হচ্ছে আজ রাতে

টেলিকম নীতিমালায় সরকারের তড়িঘড়ি সিদ্ধান্তে বিএনপির উদ্বেগ

সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেপ্তার

জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি