Blog Page 2714

অবশেষ ভাঙলো শাহরুখ-সানির দ্বন্দ্ব

সুপ্রভাত ডেস্ক :
মনোমালিন্যের জেরে দীর্ঘ ১৬ বছর কথা সানি দেওলের সঙ্গে কথা বন্ধ ছিল শাহরুখ খানের। ‘ডর’ ছবির শুটিং থেকেই দু’জনের মতবিরোধের সূত্রপাত। সেই দেওয়াল এ বার নিজেই ভেঙে দিলেন শাহরুখ। প্রযোজক আলি এবং করিম মোরানির কাছ থেকে ১৯৯৩ সালের ছবি ‘দামিনী’র স্বত্ব কেনা ছিল শাহরুখের রেড চিলিজ এন্টারটেনমেন্টের। সেই ছবিতে অভিনয় করেছিলেন সানি দেওল, মীনাক্ষী শেষাদ্রী, ঋষি কপূর প্রমুখ। ছেলে কর্ণ দেওলের সঙ্গে সেই ছবির রিমেক করতে চান সানি, এই খবর পাওয়া মাত্র শাহরুখ নিজে থেকেই ছবির স্বত্ব সানিকে দিয়ে দেন। প্রসঙ্গত, ‘ডর’-এ শাহরুখের খলচরিত্রকে গ্লোরিফাই করা নিয়ে পরিচালক যশ চোপড়ার কাছে আপত্তি জানিয়েছিলেন ছবির নায়ক সানি। শুটিং চলাকালীনও সানি-শাহরুখের মধ্যে দ্বন্দ্ব অব্যাহত ছিল। সানিকে শাহরুখের ছুরি মারার দৃশ্যের প্রতিবাদ করে যশ চোপড়াকে সানি বলেছিলেন, ‘একজন কম্যান্ডোকে কী ভাবে এক সাধারণ ছেলে ছুরি মেরে ঘায়েল করতে পারে?’ যদিও সানির কোনও কথাই শোনেননি পরিচালক। সেই সময়ে সেটেই মেজাজ হারান সানি। আর তার পর থেকেই শাহরুখের সঙ্গে তার ব্যক্তিগত সম্পর্কের অবনতি ঘটে। এখন অবশ্য ‘দামিনী’র স্বত্ব নিজে থেকে ছেড়ে দিয়ে দু’জনের মধ্যকার বরফ গলালেন শাহরুখই।
খবর : আনন্দবাজার’র।

দূষণমুক্ত ঢাকাকে নিয়ে বাপ্পার গান

সুপ্রভাত ডেস্ক :
করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাবের কারণে অধিকাংশ মানুষ এখন ঘরবন্দী। রাস্তায় নেই তেমন গাড়ি, কলকারখানাও বন্ধ। সবমিলিয়ে ঢাকা শহর এখন অনেকটাই দূষণমুক্ত। আর এই দূষণমুক্ত ঢাকাকে নিয়ে গান লিখে সুর করেছেন বাপ্পা মজুমদার।
জানা গেছে, বর্তমানে গানটির সংগীতায়োজনের কাজ চলছে। এরই মধ্যে সুর করা হয়ে গেছে। কিছুদিনের মধ্যেই কণ্ঠ দেবেন বাপ্পা মজুমদার।
গানটি প্রসঙ্গে বাপ্পা বলেন, ঢাকা শহর এখন অনেকটাই দূষণমুক্ত। চারদিকে সবুজের সমারোহ, নির্মল বাতাস বইছে, পাখিরা গাইছে। শহরের এই দৃশ্যগুলো আমাকে ভাবিয়ে তোলে। সেই ভাবনা থেকেই গানটির কথাগুলো লিখেছি।
তিনি আরো বলেন, অন্যান্য গানের চেয়ে এই গানের কথা, সুর, সংগীতায়োজন সব কিছুতেই একটু ভিন্নতা থাকবে। শিগগিরই গানের বাকি কাজ শেষে প্রকাশ করা হবে। আশা করছি গানটি মানুষের ভালো লাগবে।
খবর : ডেইলিবাংলাদেশ’র।

‘আরও ৪ হাজার রান বেশি করতে পারতাম’

সুপ্রভাত ক্রীড়া ডেস্ক :
১৭৬ ইনিংসে ৪৭.৫৫ গড়ে ৮২২৭ রান। ক্রিকেটের ৫০ ওভারের ফর্ম্যাটে সবচেয়ে সফল জুটির পরিসংখ্যান তুলে ধরে মঙ্গলবার একটি টুইট করে বিশ্ব ক্রিকেটের নিয়ামক সংস্থা। ওয়ানডে ফরম্যাটে অন্য কোনও জুটি এরপর সর্বসাকুল্যে ৬ হাজারের গন্ডিও পেরোতে পারেনি। স্বাভাবিকভাবেই জুটিতে শচীন রমেশ তেন্ডুলকার ও সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায়ের ঈর্ষনীয় পার্টনারশিপ রেকর্ড আজও অক্ষত।
আইসিসি’র টুইট দেখে তাই হঠাৎই স্মৃতির সরণি বেয়ে পুরনো দিনগুলোয় ফিরে গিয়েছিলেন মাস্টার-ব্লাস্টার। আইসিসি’র টুইটের পালটা সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায়কে ট্যাগ করে শচীন বলেন, ‘অনেক স্মৃতি ভিড় করে আসছে দাদা।’ একইসঙ্গে বিসিসিআই প্রেসিডেন্টকে একটা চ্যালেঞ্জিং প্রশ্নও ছুঁড়ে দেন তিনি। সৌরভকে তিনি জিজ্ঞেস করেন, ‘তোমার কী মনে হয়, বৃত্তের বাইরে ৪ জন ফিল্ডার এবং দু’টো নতুন বলে খেলা হলে আমরা জুটিতে আরও কত রান যোগ করতে পারতাম।’
সাম্প্রতিক সময় সোশ্যাল মিডিয়ায় বেশ সক্রিয় মহারাজ কিন্তু প্রিয় ছোটবাবুর প্রশ্নের উত্তর দিতে দেরি করেননি। শচীনের প্রশ্নের উত্তরে পালটা সৌরভ লেখেন, ‘আরও ৪ হাজার রান তো বটেই কিংবা তারও বেশি। দু’টো নতুন বল দুর্দান্ত মনে হচ্ছে ম্যাচের প্রথম ওভারেই একটা কভার ড্রাইভে বল বাউন্ডারির সীমানা পার করে গেল, বাকি ৫০ ওভারেও একই ঘটনার পুনরাবৃত্তি।’ অর্থাৎ আধুনিক ক্রিকেটের নিয়ম যদি তাদের সময় বলবৎ থাকত তবে জুটিতে ১২-১৩ হাজার রান করে থামতেন দু’জনে। এমনটাই জানিয়েছেন মহারাজ।
বিদেশের মাঠে কোনও এক ম্যাচে শচীন এবং সৌরভের পার্টনারশিপের একটি মুহূর্তের ছবি মঙ্গলবার নিজেদের অফিসিয়াল টুইটার অ্যাকাউন্টে পোস্ট করে আইসিসি। ছবি পোস্ট করে ক্যাপশন হিসেবে আইসিসি তুলে ধরে দু’জনের ব্যাটিং পরিসংখ্যান। তারা লেখে, ‘একদিনের ক্রিকেটে শচীন টেন্ডুলকার এবং সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায়। পার্টনারশিপ-১৭৬, রান-৮২২৭, গড় ৪৭.৫৫। একদিনের ক্রিকেটে আর অন্য কোনও জুটি ৬ হাজার রানের গন্ডিও টপকাতে পারেনি।’
খবর : কলকাতাটোয়েন্টিফোর’র।

‘আমার ছেলে এতটাও বুড়ো হয়ে যায়নি!’

সুপ্রভাত ক্রীড়া ডেস্ক :
মায়ের কাছে যেন সন্তানের বয়স বাড়ে না! ঠিক যেমনটা ভারতীয় ক্রিকেট দলের প্রাক্তন অধিনায়ক মহেন্দ্র সিং ধোনির মা দেবকী দেবীর ক্ষেত্রে। সম্প্রতি ধোনির স্ত্রী সাক্ষী সোশ্যাল মাধ্যমে মেয়ে জিভার সঙ্গে ধোনির মজাদার মুহূর্তের একটি ভিডিয়ো শেয়ার করেছেন। আর সেখানেই সামনে এসেছে ধোনির নয়া লুক। গাল ভর্তি দাড়ি। আর সে দাড়ি ধবধবে সাদা। তা দেখেই নেটপাড়ায় বিরাট শোরগোল। নেটিজেনের অনেকেই বলছেন, ধোনির বয়স হয়ে গিয়েছে। আর এমনই সন্ধিক্ষণে নিন্দুকদের মুখ বন্ধ করলেন দেবকী দেবী। তার সাফ উত্তর, ‘এতটাও বুড়ো হয়ে যায়নি আমার ছেলে!’
এই মুহূর্তে মহেন্দ্র সিং ধোনির বয়স ৩৮। সামনের জুলাইতে ৩৯-এ পা দেবেন তিনি। তবুও নেটপাড়ায় ধোনির বয়স নিয়ে তীব্র ধন্দ্ব। মাহির মা বললেন, ‘ধোনির নতুন লুক আমি দেখেছি। লোকে যতটা বাড়াবাড়ি করছেন, ও অতটাও বুড়ো হয়ে যায়নি। মায়ের কাছে কোনও দিনই তার সন্তান বুড়ো হয় না!’
খবর : এইসময়’র।

‘তিন ফরম্যাট মিলিয়ে বিশ্বের সেরা এখন কোহালিই’

সুপ্রভাত ক্রীড়া ডেস্ক :
এই প্রজন্মের সেরা ব্যাটসম্যান হিসেবে বিরাট কোহালিকে বেছে নিলেন মুহম্মদ ইউসুফ। পাকিস্তানের প্রাক্তন ক্রিকেটারের মতে, তিন ফরম্যাট মিলিয়ে এগিয়ে কোহালিই।
ইউসুফ ব্যাখ্যা করে বলেছেন, ‘এই সময়ে বেশ কয়েকজন ভাল খেলোয়াড় রয়েছেন বিশ্বক্রিকেটে। তার মধ্যে রোহিত শর্মা, জো রুট, স্টিভ স্মিথ, কেন উইলিয়ামসনরা পড়বেন। কিন্তু, সব ফরম্যাট মিলিয়ে সেরা বিরাট কোহালি। ও যে ভাবে ব্যাট করে, যে ভাবে প্রতি ইনিংসে চাপের মোকাবিলা করে, সেঞ্চুরি হাঁকায়, তা অবিশ্বাস্য।’
২০০৮ সালে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে পা রেখেছিলেন কোহালি। ২০১২ সালে এশিয়া কাপের আগে তিনি দলের সহ-অধিনায়ক হয়েছিলেন। ধীরে ধীরে কোহালি হয়ে ওঠেন বিশ্বের সেরা ব্যাটসম্যানদের অন্যতম। ৩১ বছর বয়সি টেস্টে ভারতীয়দের মধ্যে সবচেয়ে বেশি ডাবল সেঞ্চুরির মালিক। তার দ্বিশতরানের সংখ্যা সাত। আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে সবচেয়ে বেশি সেঞ্চুরির তালিকায় তিনে রয়েছেন তিনি। ৭০টি শতরান করে ফেলেছেন তিনি।
ইউসুফের মুখে অবশ্য উঠে এসেছে পাকিস্তানের বাবর আজমের নাম। বলেছেন, ‘বাবর যে জমাট ব্যাটসম্যান, তা নিয়ে সন্দেহ নেই। কিন্তু দু’জনের মধ্যে তুলনা করা উচিত নয়। তবে দু’জনেই জবরদস্ত ব্যাটসম্যান। অবশ্য, এখন এক নম্বরে কোহালিই। ও গ্রেট ক্রিকেটার।’
খবর : আনন্দবাজার’র।

আগ্রাসী ধোনিকে আমিই চিন্তাশীল ফিনিশার বানাই : গ্রেগ চ্যাপেল

সুপ্রভাত ক্রীড়া ডেস্ক :
কোচ থাকার সময়ে ভারতীয় ক্রিকেটে বিতর্কিত অধ্যায়ের জন্ম দিয়েছিলেন গ্রেগ চ্যাপেল। এই চ্যাপেলের কোচিংয়েই আবার রান তাড়া করার ভয় কাটিয়ে উঠেছিল টিম ইন্ডিয়া। রান তাড়া করতে নেমে টানা ১৭টি ম্যাচ জিতেছিল ভারত। সেই চ্যাপেল দাবি করছেন, তার জন্যই ধোনি মারাত্মক আগ্রাসী ব্যাটসম্যান থেকে চিন্তাশীল ফিনিশার হয়েছেন।
চ্যাপেল বলছেন, ‘ধোনিকে প্রথম বার ব্যাট করতে দেখে আমি হতবাক হয়ে গিয়েছিলাম। সেই সময়ে ভারতের সব চেয়ে আকর্ষণীয় ক্রিকেটার ছিল ধোনিই। এমন সব জায়গা থেকে শট নিত, যা কেউ কোনও দিন কল্পনাও করতে পারবে না। এ রকম শক্তিশালী ব্যাটসম্যান আমি আগে কখনও দেখিনি।’
উদাহরণ হিসেবে চ্যাপেল শ্রীলঙ্কার বিরুদ্ধে ধোনির খেলা ১৮৩ রানের ইনিংসের কথা বলেছেন। সেই ইনিংসটায় ধোনি দ্বীপরাষ্ট্রের কোনও বোলারকে দাঁড়াতেই দেননি। চ্যাপেল বলছেন, ‘তার পরের ম্যাচটাই ছিল পুনেতে। আমি ধোনিকে বলেছিলাম, তুমি প্রতিটা বলই বাউন্ডারি মারার চেষ্টা করো কেন? কেন জমিতে শট নেওয়ার কথা চিন্তা করো না? আমরা ২৬০-এর মতো রান তাড়া করছিলাম। যে ধোনি আগের ম্যাচে পাওয়ার হিটিং করেছিল, পরের ম্যাচে সম্পূর্ণ বিপরীত খেলা খেলল।’
জেতার জন্য যখন ঠিক ২০ রান দরকার, তখন ধোনি পরিবর্ত ক্রিকেটার আরপি সিংহের মাধ্যমে চ্যাপেলকে জিজ্ঞাসা করেন, এ বার ছক্কা হাঁকাবেন কি না? চ্যাপেল তখনই ছক্কা মারতে নিষেধ করেন। ঠিক যখন ছ’রান দরকার, ধোনি ছক্কা হাঁকিয়ে ম্যাচ জেতান। চ্যাপেল বলছেন, ‘ম্যাচ শেষ করে আসার জন্য আমি সবসময়ে ধোনিকে চ্যালেঞ্জ করতাম। আর উইনিং রান ওর ব্যাট থেকে বেরলেই ধোনির মুখে হাসি খেলা করত।’
২০১১ বিশ্বকাপ ফাইনালে নুয়ান কুলশেখরাকে ছক্কা মেরে ভারতকে বিশ্বচ্যাম্পিয়ন করার পরে চ্যাপেল যে হাসির কথা বলছেন, ঠিক সেটাই খেলা করছিল ধোনির মুখে।
খবর আনন্দবাজার’র।

বিসিবি ডেভেলপমেন্ট কোচ আশিকুর করোনায় আক্রান্ত

সুপ্রভাত ক্রীড়া ডেস্ক :
বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডেও এবার থাবা বস লো নোভেল করোনা। প্রাক্তন প্রথম শ্রেণির ক্রিকেটার তথা বাংলাদেশ ডেভেলপমেন্ট কোচ আশিকুর রহমানের শরীরে হদিশ মিলেছে মারণ ভাইরাসের। নিজেই এ খবর জানিয়েছেন তিনি। আপাতত হাসপাতালে চিকিৎসাধীন এই প্রাক্তন ক্রিকেটার।
গোটা বিশ্বে রীতিমতো তা-ব চালাচ্ছে কভিড-১৯। বিশ্বখ্যাত একাধিক ফুটবলার এই রোগে আক্রান্ত হয়েছে। বাদ পড়েনি ক্রিকেট দুনিয়াও। করোনার কামড়ে ইতিমধ্যেই প্রাণ হারিয়েছিলেন পাকিস্তানের প্রথম শ্রেণির প্রাক্তন ক্রিকেটার জফর সরফরাজ। এই ভাইরাসের কবলে পড়েন স্কটিশ ক্রিকেটার মাজিদ হক এবং দক্ষিণ আফ্রিকার সোলো এনকোয়েনি। এবার কভিড-১৯-এ আক্রান্ত বাংলাদেশের কোচ। মঙ্গলবারই এক সংবাদমাধ্যমকে তিনি বলেন, ‘সোমবারই টেস্টের রিপোর্টটা হাতে পেয়েছি। করোনা পজিটিভ হয়েছে। প্রথমে একেবারেই কিছু টের পাইনি। ভেবেছিলাম টনসিল হয়েছে বলে গলায় ব্যথা। কিন্তু ধীরে ধীরে জ্বর এল। আর তারপর শুরু বুকে ব্যথা। তখনই চিকিৎসকের কাছে যাই। উনি পরীক্ষা করেন।’ মঙ্গলবার দুপুরে হাসপাতালে ভর্তি হন তিনি।
১৫টি প্রথম শ্রেণির ম্যাচ এবং এ তালিকাভুক্ত মোট ১৮টি ম্যাচ খেলেছেন আশিকুর রহমান। নিয়েছেন যথাক্রমে ৩৬ ও ২১টি উইকেট। এমনকি, ২০০২ অনূর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপ দলেও জায়গা করে নিয়েছিলেন। ছ’বছরের কেরিয়ারে সিনিয়র দলে খেলার সুযোগ না পেলেও কোচ হিসেবে বাংলাদেশে ক্রিকেটে অনেকখানি অবদান রয়েছে এই প্রাক্তন পেসারের। বাংলাদেশ মহিলা দলের সহকারী কোচের দায়িত্বে ছিলেন বছর তেত্রিশের রহমান। বর্তমানে ঢাকা প্রিমিয়ার লিগের সঙ্গে যুক্ত তিনি।
খবর : কলকাতাটোয়েন্টিফোর’র।

অধ্যয়নরত অস্বচ্ছল শিক্ষার্থীদের অর্থ সহায়তা দিলো চবি শিক্ষক সমিতি

চবি শিক্ষক সমিতির উদ্যোগে অধ্যয়নরত অস্বচ্ছল শিক্ষার্থী অর্থ প্রদান কার্যক্রম উদ্বোধন করছেন চবি উপাচার্য প্রফেসর ড. শিরীণ আখতার

চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির উদ্যোগে আজ ১৩ মে দুপুর ১২টায় চবি উপাচার্য দপ্তরে চবিতে অধ্যয়নরত আর্থিকভাবে অস্বচ্ছল, মেধবী এবং প্রতিবন্ধী ৩৪৩ জন শিক্ষার্থী আড়াই হাজার টাকা করে প্রদান করা হবে। অনলাইনের মাধ্যমে কার্যক্রম উদ্বোধন করেন চবি উপাচার্য প্রফেসর ড. শিরীণ আখতার।
এ সময় চবি শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক মনজুরুল আলম উপাচার্যের হাতে বৃত্তিপ্রাপ্তদের তালিকা হস্তান্তর করেন। অনুষ্ঠানে অন্যদের মধ্যে চবি শিক্ষক সমিতির সহ-সভাপতি প্রফেসর ড. মো. তৌহিদ হোসেন, কোষাধ্যক্ষ শাহনেওয়াজ মাহমুদ সোহেল, যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক মো. সাইফুদ্দীন, চবি জীব বিজ্ঞান অনুষদের ডিন প্রফেসর ড. মোহাম্মদ কামরুল হোসাইন, প্রক্টর প্রফেসর এসএম মনিরুল হাসান, বেগম খালেদা জিয়া হলের প্রভোস্ট ড. লায়লা খালেদা, পরিবহন দপ্তরের পরিচালক এসএম মোয়াজ্জেম হোসেন, শিক্ষক সমিতির সাধারণ সদস্যবৃন্দ, বিভিন্ন বিভাগের সিনিয়র শিক্ষকবৃন্দসহ সংশি¬ষ্ট ব্যক্তিবর্গ উপস্থিত ছিলেন।
এ সময় বলেন, আর্থিকভাবে অস্বচ্ছল মেধাবী শিক্ষার্থীদের অর্থ প্রদানে এগিয়ে এসে চবি শিক্ষক সমিতির নেতৃবৃন্দ যে মহানুভবতার পরিচয় দিচ্ছেন তা অত্যন্ত প্রশংসার দাবিদার। এ সকল মানবিক কাজে সবাই এগিয়ে আসলে দেশের যে কোনো দুর্যোগ কাটিয়ে ওঠা সম্ভব।
শিক্ষার্থীদের অর্থ তাদের একাউন্টে অনলাইনের ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে পাঠিয়ে দেয়া হবে। বিজ্ঞপ্তি

এলআইইউপিসি প্রজেক্টের খাদ্য বিতরণ করলেন মেয়র

এলআইইউপিসি’র প্রজেক্টের উদ্যোগে খাদ্য ও ‍সুরক্ষাসামগ্রী দিচ্ছেন চসিক মেয়র আ জ ম নাছির উদ্দীন

চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনের মেয়র আ জ ম নাছির উদ্দীন বলেছেন, সম্প্রতি সারা বিশ্বে কোভিড-১৯ একটি মহামারি রূপ নিয়েছে। বর্তমানে বাংলাদেশেও এর দাপট বৃদ্ধি করেছ। এমতাবস্থায় সবচেয়ে ঝুঁকিতে আছে আমাদের দেশের প্রান্তিক জনগোষ্ঠী। বিশেষ করে নগরে ঘনবসতিপূর্ণ এলাকায় বসবাসরতরা। কোভিড-১৯ মোকাবেলায় প্রয়োজন সচেতনতা বৃদ্ধি ও সচেতন হওয়ার। এই সচেতনতা বৃদ্ধি ও প্রয়োজনীয় স্বাস্থ্য সুরক্ষার উপকরণ সরবরাহে চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনের কার্যক্রমের পাশাপাশি প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর জীবনমান উন্নয়ন প্রকল্পও ভুমিকা রেখে চলেছে। প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর জীবন মান উন্নয়ন প্রকল্প এই পর্যন্ত ৮৪ হাজার পরিবারকে ৫ টি করে প্রায় ৪ লক্ষ ২৩ হাজার সাবান ঘরে ঘরে পৌঁছে দিয়েছে। সেই সাথে হাত ধোয়ার পদ্ধতির বিষয়ে বিভিন্ন সচেতনতামূলক কার্যক্রম অব্যাহত রেখেছে। তাছাড়া দরিদ্র এলাকায় বসবাসরত জনগোষ্ঠীর সুরক্ষার জন্য ৩৬৪ সিডিসি ও ২১ টি ওয়ার্ডে ৩৮৪ টি স্থানে হাত ধোয়ার পয়েন্ট স্থাপন করেছে। প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর জীবনমান উন্নয়ন প্রকল্প গর্ভবতী মায়েদের জন্য ১ হাজার দিনের জরুরি পুষ্টি খাদ্য সহায়তা দিয়ে আসছে। এই কর্মসূচির আওতায় নগরের ১ হাজার ৬৭৪ জন গর্ভবতী মা প্রতিমাসে জরুরি পুষ্টি খাদ্য ডিম, তেল এবং ডাল সহায়তা পেয়ে আসছে।
আজ নগরীর ৭ নম্বর পশ্চিম ষোলশহর ওয়ার্ডস্থ জহুর আহমদ চৌধুরী সিটি কর্পোরেশন প্রাথমিক স্কুল মাঠে ইউএনডিপি’র অর্থায়নে পরিচালিত এলআইইউপিসি প্রজেক্টের আওতায় বিভিন্ন উপকারভোগীদের মাঝে জরুরি পুষ্টি খাদ্য ও সহায়তা ও সাবান বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
এ সময় কাউন্সিলর মোবারক আলী, চসিক প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মো. সামসুদ্দোহা, মেয়রের একান্ত সচিব মোহাম্মদ আবুল হাশেম, প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর জীবনমান উন্নয়ন প্রকল্পের টাউন ম্যানেজার (ভারপ্রাপ্ত) প্রকৌশলী মো. সাইফুর রহমান চৌধুরী, টাউন ফেডারেশনের চেয়ারপার্সন কোহিনুর আক্তার প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
আগামী এক সপ্তাহের মধ্যে জরুরি খাদ্য সহায়তার জন্য ২১ হাজার মানুষকে মোবাইল একাউন্টে নগদ অর্থ সহায়তা দেয়া হবে। এই দুর্যোগপূর্ণ সময়ে গর্ভবতী মায়েদের পুষ্টি খাদ্য সহায়তা মা ও শিশুর পুষ্টি নিশ্চিতকরণে বিশেষ ভূমিকা রাখবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন মেয়র। বিজ্ঞপ্তি

বক্সিরহাট ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের উদ্যোগে ঈদ উপহার বিতরণ

বক্সিরহাট ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের উদ্যোগে ঈদ উপহার দিচ্ছেন রেজাউল করিম চৌধুরী

৩৫ নম্বর বক্সিহাট ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের উদ্যোগে সাধারণ মানুষের মাঝে ঈদ উপহার বিতরণ করা হয়েছে। গতকাল ১২ মে (মঙ্গলবার) দুপুরে খাতুনগঞ্জ আমিন মার্কেট দলীয় কার্যালয়ের সামনে বক্সিরহাট ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের যুগ্মা-সাধারণ সম্পাদক আবু মোহাম্মদ ইউছুপের সভাপতিত্বে ও ওয়ার্ড যুবলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক এমদাদুল হক রায়হানের সঞ্চলনায় ঈদ উপহার বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন মেয়র প্রার্থী রেজাউল করিম চৌধুরী। উদ্বোধক ছিলেন, সিডিএ চেয়ারম্যান ও মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি জহিরুল আলম দোভাষ। বিশেষ অতিথি ছিলেন মহানগর আওয়ামী যুবলীগের আহ্বায়ক মহিউদ্দিন বাচ্চু, কোতোয়ালী থানা আওয়ামী যুবলীগ সাধারণ সম্পাদক ও মহানগর যুবলীগের সদস্য হাফিজ আনচারী, ৩৫ নম্বর বক্সিহাট ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি আবসার উদ্দিন, মহানগর আওয়ামী লীগ যুবলীগের সদস্য নুরুল আনোয়ার, খাতুনগঞ্জ ইউনিট আওয়ামী লীগের সভাপতি মোহাম্মদ ইলিয়াস জামাল, আওয়ামী লীগ নেতা শওকতুল ইসলাম দুলাল, মো. বকতিয়ার প্রমুখ। বিজ্ঞপ্তি

এ মুহূর্তের সংবাদ

চট্টগ্রামে ২৪ ঘণ্টায় আরও ১০ জন করোনা আক্রান্ত

ক্রীড়াঙ্গনের তিন অ্যাসোসিয়েশন ‘বিলুপ্ত’ ঘোষণা

সচিবালয়ে বুধবার প্রত্যেক মন্ত্রণালয় থেকে মিছিলের ডাক

অতি ভারী বৃষ্টির আভাস, সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত

যাত্রা শুরু করলো আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-২

সর্বশেষ

চট্টগ্রামে ২৪ ঘণ্টায় আরও ১০ জন করোনা আক্রান্ত

ক্রীড়াঙ্গনের তিন অ্যাসোসিয়েশন ‘বিলুপ্ত’ ঘোষণা

সচিবালয়ে বুধবার প্রত্যেক মন্ত্রণালয় থেকে মিছিলের ডাক

অতি ভারী বৃষ্টির আভাস, সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত