নিজস্ব প্রতিনিধি, রাউজান :
রাউজান উপজেলার বিভিন্ন হাট বাজারে প্রচন্ড গরমের মধ্যে চলছে মৌসুমী ফল বাঙ্গি ও তরমুজের বাজার জমজমাট হয়ে উঠেছে ।
রাউজান পৌরসভার ৪নং ওয়ার্ডের সুলতানপুর জানালী হাট এলাকায় গাজীপুরের বাসিন্দা লোকমান রাউজান পৌরসভার ৪নং ওয়ার্ডের বাসিন্দা জসিম দুজনেই মিলে বরিশাল থেকে ট্রাক যোগে তরমুজ এনে স্তুপ করে রেখেছে। মৌসুমী ফল বাঙ্গি ও তরমুজ ব্যবসায়ী লোকমান ও জসিম থেকে রাউজানের প্রতিটি হাট বাজারের ফল ব্যবসায়ীরা এসে পাইকারি দামে তরমুজ ও বাঙ্গি ক্রয় করে নিয়ে হাটে বাজারে বিক্রয় করছে ।
এছাড়া এলাকার লোকজন মেয়ের শ^শুর বাড়ী, আত্মীয় স্বজন, নিজের পরিবারের জন্য ফল ব্যবসায়ী লোকমান ও জসিম থেকে বাঙ্গী ও তরমুজ ক্রয় করে নিয়ে যাচ্ছে ।
মৌসুমী ফল বাঙ্গি ও তরমুজ ব্যবসায়ী লোকমান বলেন, গত বার বছর ধরে মৌসুমী ফল বাঙ্গি ও তরমুজ বরিশাল ও দেশের বিভিন্ন এলাকা থেকে ক্রয় করে ট্রাক যোগে এনে রাউজানে এনে স্তুপ করে রেখে পাইকারী ও খুচরা দামে ক্রেতাদের কাছে বিক্রয় করে আসছি । গত বছর করোনার প্রার্দুভাবের কারণে ব্যবসায় বিপুল পরিমাণ টাকা লোকসান দিতে হয়।
এ বছর প্রথম আনা চালানের তরমুজ ও বাঙ্গি বিক্রয় করে দিয়েছি ।
২য় বার নিয়ে আসা তরমুজ ও বাঙ্গি পাইকারি ও খুচরা দামে বিক্রয় করছি । দেশের বিভিন্ন এলাকা থেকে নিয়ে আসা মৌসুমী ফল তরমুজ হাটে বাজারে বিক্রয় করা হলে ও রাউজানের বিভিন্ন এলাকায় ফসলী জমিতে বাঙ্গি ক্ষেতের চাষাদাদের জমি থেকে স্বল্প পরিমাণ বাঙ্গি বাজারে বিক্রয় হলে ও তরমুজ ক্ষেতের চাষাবাদের জমি থেকে এখনো তরমুজ বাজারে আসছে না । তরমুজ বড় না হওয়ায় বাজারে এখনো রাউজানের ফসলী জমির উৎপাদিত তরমুজ বাজারে আসেনি বলে জানান কৃষক মফজ¦ল ।
রাউজান উপজেলা উপ সহকারী কৃষি কর্মকতা সনজিব কুমার সুশীল জানান, রাউজানে এ বছর ১৫ হ্ক্টের জমিতে বাঙ্গি ও ৮ হেক্টর জমিতে তরমুজ ক্ষেতের চাষাবাদ হয়েছে । বাঙ্গি বাজারে আসতে শুরু হয়েছে।
তরমুজ এখনো বড় পরিপক্ষ হয়নি এ কারনে তরমুজ এখনো বাজারে আসেনি ।