সংবাদদাতা, চন্দনাইশ :
চন্দনাইশ উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় ঈদ পরবর্তী করোনা ভাইরাস ছড়িয়ে পড়েছে। গত ২১ এপ্রিল-২৬ মে পর্যন্ত ১২ জন, গত ২৭ মে মধ্যরাতে ১২ জন, ২৮ মে পজেটিভ শূন্য থাকলেও গত ২৯ মে মধ্যরাতে চন্দনাইশে নতুন ১১ জন করোনা রোগী শনাক্ত হয়েছে। ফলে চন্দনাইশে ২ দিনে ৪ পুলিশ সদস্যসহ ২৩ জন এবং চন্দনাইশে এ পর্যন্ত ৩৫ জন করোনা রোগী শনাক্ত হয়েছে।
জানা যায়, ২৯ মে রাতের ১৩জন পজেটিভ শনাক্ত হওয়া রোগীদের মধ্যে দুজন চন্দনাইশ স্বাস্থ্য কমপেস্নক্সের আইসোলেশন ওয়ার্ডে ভর্তি আছে। বাকিরা বাসায় রয়েছেন।
বর্তমানে চন্দনাইশ স্বাস্থ্য কমপেস্নক্সের আইসোলেশন ওয়ার্ডে ২ চিকিৎসক, ৪ পুলিশ সদস্য, ৫ স্বাস্থ্যকর্মীসহ ১৩ জন চিকিৎসাধীন রয়েছে। বাকি ১৯জন হোম আইসোলেশনে চিকিৎসাধীন আছে। এ পর্যন্ত ৩জন সুস্থ হয়েছেন। তাছাড়া গত ২৬ মে চন্দনাইশ স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডা. মোহাম্মদ শাহীন হোসাইন চৌধুরী, এর পূর্বে আবাসিক মেডিক্যাল অফিসার ডা. আবু রাশেদ, মো. নুরুদ্দিন, দোহাজারীর ডা. শেখ সাদী’র রিপোর্ট পজেটিভ হওয়ায় তিনি করোনা রোগী হিসেবে শনাক্ত হয়ে হাসপাতালের আইসোলেশন ওয়ার্ডে চিকিৎসাধীন রয়েছে।
চন্দনাইশ স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. মোহাম্মদ শাহীন হোসাইন চৌধুরী বলেন, চন্দনাইশ উপজেলার বিভিন্ন এলাকা থেকে এপর্যন্ত সর্বমোট ২৬৭ জনের নমুনা সংগ্রহ করে করোনা পরীক্ষা করার জন্য ল্যাবে পাঠানো হয়েছে। পরীক্ষা শেষে সর্বশেষ গত ২৯ মে ১৩জনসহ সর্বমোট ৩৫ জনের করোনা পজেটিভ শনাক্ত হয়েছে।