মহানগর আওয়ামী লীগের কার্যনির্বাহী সদস্য, ৩৮ নম্বর ওয়ার্ডের সাবেক কমিশনার এবং বন্দর থানা আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতি নুরুল আলম ছিলেন একজন নির্মোহ ও স্বচ্ছ রাজনীতিবিদ।
গতকাল শুক্রবার সকালে মরহুমের ১ম মৃত্যুবার্ষিকীতে তাঁর কবরে পুষ্পমাল্য অর্পণ শেষে দোয়া মোনাজাতকালে একথা বলেন মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি এবং সাবেক প্রশাসক খোরশেদ আলম সুজন।
এ সময় সুজন বলেন দীর্ঘ সময় রাজনীতির মাঠে একসাথে কাজ করতে গিয়ে দেখেছি তিনি ছিলেন অত্যন্ত ন্যায়নিষ্ট এবং দলের প্রতি ছিল তার অসাধারণ মমত্ববোধ। দল ও আদর্শ থেকে তিনি কোনদিন বিচ্যুত হননি। দলের যেকোন আন্দোলন কর্মসূচিতে তিনি অগ্রণী ভূমিকা পালন করতেন। রাজনীতির বাইরে সামাজিক আন্দোলনেও ছিল তাঁর একচ্ছত্র আধিপত্য। এফপিএবি, শহর সমাজসেবা প্রকল্প সমন্বয় পরিষদ, হালিশহর লাকী ক্লাব, মা ও শিশু হাসপাতাল, বেগমজান প্রাথমিক ও উচ্চ বিদ্যালয় পরিচালনা পর্ষদ, মাদরাসা এ তৈয়্যবিয়াসহ বিভিন্ন সামাজিক সংগঠন এবং শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের সাথে জড়িত ছিলেন তিনি। উল্লেখ্য গতবছর এই দিনে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে ইন্তেকাল করেন এ গুণী রাজনীতিবিদ ও সমাজসেবক।
অন্যদের মধ্যে এ সময় উপস্থিত ছিলেন বন্দর থানা আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক হাজী মো. ইলিয়াছ, ৩৮ নম্বর ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সভাপতি এম. হাসান মুরাদ, সাধারণ সম্পাদক হাজী মো. হাসান, বন্দর থানা আওয়ামী লীগের শিক্ষা ও মানবসম্পদ সম্পাদক মো. কামাল উদ্দিন, ত্রাণ ও সমাজকল্যাণ সম্পাদক মোরশেদ আলম, সাংগঠনিক সম্পাদক অধ্যক্ষ কামরুল হোসেন, ৩৮ নম্বর ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি হাজী আবু নাছের, যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক মো. আকতারুজ্জামান, সাংগঠনিক সম্পাদক হাজী হাসান মুন্না, সালাউদ্দিন বাদশা, এম. দিদারুল আলম, বরকত উল্ল্যাহ, সরওয়ার জাহান চৌধুরী, নুরুল হুদা, শাহেদ বশর, হাজী মো. হোসেন, নজরুল ইসলাম টিটু, হাজী ছালামত আলী, হাফেজ মো. ওকার উদ্দিন, ইকবাল আল নূরী, মো. শাহনেওয়াজ, মো. শাহজাহান, হাজী আনোয়ার হোসেন, মো. সোলায়মান, মরহুমের পুত্র শহীদুল আলম রাসেল, সালাউদ্দিন মামুন, মো. কাইয়ুম প্রমুখ। বিজ্ঞপ্তি
মহানগর