চেম্বার সভাপতির সাথে কমার্শিয়াল কাউন্সিলরদের সাক্ষাৎ : ‘পণ্যের বহুমুখীকরণে রপ্তানির সুযোগ রয়েছে’

বাণিজ্য মন্ত্রণালয় হতে নতুনভাবে নিয়োগপ্রাপ্ত কমার্শিয়াল কাউন্সিলরগণ ওয়ার্ল্ড ট্রেড সেন্টারস্থ বঙ্গবন্ধু কনফারেন্স হলে দি চিটাগাং চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির সভাপতি মাহবুবুল আলম’র সাথে এক সৌজন্য সাক্ষাতে মিলিত হন।
এ সময় চিটাগাং চেম্বার পরিচালক নাজমুল করিম চৌধুরী শারুন ও সৈয়দ মোহাম্মদ তানভীর, বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের যুগ্ম-সচিব আবদুর রহিম খান, উপ-সচিব সৈয়দা নাহিদা হাবিবা, লস এঞ্জেলেসস্থ বাংলাদেশ কনস্যুলেট জেনারেল অফিস’র কমার্শিয়াল কাউন্সিলর খুরশিদুল আলম (উপ-সচিব), কোরিয়ার সিওলস্থ বাংলাদেশ দূতাবাস’র কমার্শিয়াল কাউন্সিলর ড. মো. মিজানুর রহমান (উপ-সচিব), মিয়ানমারের রেঙ্গুনস্থ বাংলাদেশ দূতাবাস’র কমার্শিয়াল কাউন্সিলর শাহেদুল আকবর খান (উপ-সচিব), ইরানের তেহরানস্থ বাংলাদেশ দূতাবাস’র কমার্শিয়াল কাউন্সিলর ড. জুলিয়া মঈন (উপ-সচিব), বেলজিয়ামের ব্রাসেলসস্থ বাংলাদেশ দূতাবাস’র কমার্শিয়াল কাউন্সিলর মো. সাইফুল আজম (যুগ্ম-পরিচালক), চায়নার কুনমিংস্থ বাংলাদেশ কনস্যুলেট জেনারেল অফিস’র ফার্স্ট সেক্রেটারি (কমার্শিয়াল) মো. বজলুর রশিদ (সিনিয়র সহকারী সচিব) এবং ব্যবসায়ী আরশাদুল আলম উপস্থিত ছিলেন। ব্যবসায়ীদের পক্ষ থেকে কিছু সুপারিশ তুলে ধরেন বাংলাদেশ সেন্টার অব এক্সিলেন্স (বিসিই)’র প্রধান নির্বাহী ওয়াসফি তামিম।
সৌজন্য সাক্ষাৎকালে চেম্বার সভাপতি মাহবুুবুল আলম বলেন, যেসব দেশে আপনারা নিয়োগ পেয়েছেন সেখানে আপনারাই বাংলাদেশের প্রতিনিধিত্ব করবেন। আপনাদের সহযোগিতায় বাংলাদেশ উন্নত রাষ্ট্রের দিকে এগিয়ে যাবে। ব্যবসা-বাণিজ্য সম্প্রসারণের ক্ষেত্রে কমার্শিয়াল কাউন্সিলরদের ভূমিকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। বর্তমানে পণ্যের বহুমুখীকরণের কারণে বাংলাদেশ থেকে অনেক বেশি পণ্য রপ্তানির সুযোগ রয়েছে। মিরসরাই ইকনোমিক জোন দক্ষিণ এশিয়ার মধ্যে সর্ববৃহৎ অর্থনৈতিক অঞ্চল যেখানে বিনিয়োগ আকর্ষণের জন্য আপনাদেরকেই মার্কেটিং করতে হবে। চেম্বার পরিচালক নাজমুল করিম চৌধুরী শারুন মিয়ানমারে আইটি খাতের বিস্তারে বাংলাদেশী বিশেষজ্ঞদের কাজ করার সুযোগ রয়েছে উল্লেখ করে এ ব্যাপারে নবনিযুক্ত কমার্শিয়াল কাউন্সিলরকে উদ্যোগ গ্রহণের অনুরোধ জানান। তিনি প্রয়োজনে চেম্বারের মাধ্যমে কাউন্সিলরদের সহযোগিতা করার জন্য একটি সাপোর্ট প্ল্যাটফর্ম সৃষ্টি করার অভিমত ব্যক্ত করেন।
চেম্বার পরিচালক সৈয়দ মোহাম্মদ তানভীর বলেন, ইরানে বাংলাদেশী তৈরি পোশাক রপ্তানির সুযোগ রয়েছে। তিনি অন্যান্য দেশে সম্ভাবনাময় বাণিজ্য খাত চিহ্নিতকরণ ও তা কাজে লাগাতে বেসরকারি খাতকে সম্পৃক্ত করার জন্য কাউন্সিলরদের প্রতি অনুরোধ জানান। বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের যুগ্ম-সচিব আবদুর রহিম খান বলেন, ১৫ বছরে বাংলাদেশে বেসরকারি খাত ও সরকারি খাতের সম্পর্ক অনেক বেশি উন্নত হয়েছে। বিজ্ঞপ্তি