জেলা প্রশাসনের ভ্রাম্যমাণ আদালত
নিজস্ব প্রতিবেদক »
নগরীতে লকডাউন শতভাগ কার্যকরের পাশাপাশি স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলতে গতকাল দিনব্যাপী জেলা প্রশাসনের ১০ টিম ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করেছে। গতকাল সোমবার সকাল থেকে পতেঙ্গা ইপিজেড বন্দর, পাহাড়তলী হালিশহর আকবরশাহ, পাঁচলাইশ বাকলিয়া ও চকবাজার, খুলশী, বায়েজিদ ও চান্দগাঁও, কোতোয়ালী সদরঘাট ও ডবলমুরিং এলাকায় এসব অভিযান পরিচালনা করা হয়।
সকালে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট নাজমা বিনতে আমিন নগরীর পতেঙ্গা ইপিজেড ও বন্দর এলাকায় মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করার সময় ২ মামলায় ১৫০০ টাকা অর্থদ- আদায় করেন। পাহাড়তলী হালিশহর আকবরশাহ এলাকায় নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মোহাম্মদ আতিকুর রহমান মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করার সময় ২ মামলায় ১ হাজার টাকা অর্থদ- আদায় করেন। নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মো. মোজাম্মেল হক চৌধুরীর নেতৃত্বে নগরীর পাঁচলাইশ বাকলিয়া ও চকবাজার এলাকায় মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করার সময় ৫ মামলায় ৫ হাজার টাকা অর্থদ- আদায় করা হয়। নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মো. রাজিব হোসেন নগরীর কোতোয়ালী সদরঘাট ও ডবলমুরিং এলাকায় মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করার সময় ১ মামলায় ২০০ টাকা অর্থদ- আদায় করেন। এছাড়া সাধারণ মানুষের মাঝে মাস্ক বিতরণ করা হয়। কোতোয়ালী সদরঘাট ও ডবলমুরিং এলাকায় ৩ মামলায় ১২০০ টাকা জরিমানা আদায় করেন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট রেজওয়ানা আফরিন। এছাড়া জেলা প্রশাসন, চট্টগ্রামের পক্ষ হতে মাস্ক বিতরণ করা হয়। নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ফাহমিদা আফরোজ নগরীর খুলশী বায়েজিদ ও চান্দগাঁও এলাকায় মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করার সময় ৩ মামলায় ১৪০০ টাকা অর্থদ- আদায় করেন।
নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট নূরজাহান আক্তার সাথী নগরীর পাহাড়তলী হালিশহর ও আকবরশাহ এলাকায় মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করে ৪ মামলায় ১১০০ টাকা অর্থদ- আদায় করেন। নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট হুছাইন মুহাম্মদ নগরীর পাঁচলাইশ বাকলিয়া ও চকবাজার এলাকায় মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করার সময় ৩ মামলায় ৫০০ টাকা অর্থদ- আদায় করেন এবং মাস্ক বিতরণ করেন। নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট এহসান মুরাদ পতেঙ্গা ইপিজেড ও বন্দর এলাকায় মোবাইল কোর্ট পরিচালনাকালে সচেতনতার পাশাপাশি সাধারণ মানুষের মাঝে মাস্ক বিতরণ করেন।
এছাড়া গতকাল বিকেলে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট সোনিয়া হক নগরীর খুলশী বায়েজিদ ও চান্দগাঁও এলাকায় মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করে ৬ মামলায় ১২৫০ টাকা অর্থদ- আদায় করেন।