বঙ্গবন্ধু কন্যা আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনার কারাবন্দি দিবস উপলক্ষে তার সুস্থতা ও দীর্ঘায়ু কামনা করে ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানে এবাদত-প্রার্থনা করা হয়।
নগর আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মাহতাব উদ্দীন চৌধুরী এবং সাধারণ সম্পাদক ও সাবেক সিটি মেয়র আ জ ম নাছির উদ্দীন বলেন, ১/১১ এর অগণতান্ত্রিক তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সময় নানাবিধ মিথ্যা, বানোয়াট, হয়রানি ও ষড়যন্ত্রমূলক মামলায় এই দিন ধানম-ির সুধাসদন থেকে গণতন্তের মানস কন্যা বঙ্গবন্ধু তনয়া বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে গ্রেফতার করা হয়েছিল। এই দিনেই বঙ্গবন্ধু তনয়া শেখ হাসিনা চট্টগ্রামের ক্যান্টমেন্টস্থ ৩ নম্বর কাচিয়া ঘোনায় অতি বৃষ্টিজনিত কারণে পাহাড় ধসে নিহত ও ক্ষতিগ্রস্তদের পরিবারের মাঝে অর্থ সহায়তা ও ত্রাণ বিতরণের জন্য আগমনের পূর্ব নির্ধারিত কর্মসূচি ছিল। তাই তাকে বরণের জন্য সেদিন নগর আওয়ামী লীগের সর্বস্তরের নেতা-কর্মীরা অপেক্ষায় থেকে ব্যাপক প্রস্তুতি গ্রহণ করেছিলেন। পরবর্তীতে সকাল সাড়ে ৭টার দিকে শেখ হাসিনাকে গ্রেফতারের খবরটি চট্টগ্রামে পৌঁছানোর পর নগর আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীরা প্রতিবাদ মুখর হয়েছিল। সেদিন চট্টগ্রাম মহানগর আওয়ামী লীগের তৎকালীন সভাপতি সাবেক সিটি মেয়র এবিএম মহিউদ্দিন চৌধুরীও কারা অন্তরালে। এই কঠিন দুঃসময়ে চট্টগ্রাম মহানগর আওয়ামী লীগ ঘুরে দাঁড়াবার শক্তি অর্জন করেছিল। তাই এই দিনটি আজ আমাদের সবার জন্য বিরূপ পরিস্থিতিতে ঘুরে দাঁড়িয়ে দৃঢ় প্রত্যয় ব্যক্ত করার মাইলফলক।
বিবৃতিতে বলা হয়, করোনাকালীন কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা যে সাহসী উদ্যোগ ও পদক্ষেপ গ্রহণ করেছেন তার ফলে অবশ্যই একদিন সংকট কেটে যাবে। অনেক প্রতিবন্ধকতার মধ্যেও প্রতিটি মানুষকে টিকা গ্রহণের শতভাগ নিশ্চয়তা তিনি জাতিকে দিয়েছেন। তাই সকলেই যাতে টিকা গ্রহণ করতে পারেন এজন্য প্রত্যেকেই যাতে নিবন্ধনকৃত হন সেই উদ্দেশ্যে দলীয় নেতা-কর্মীদের ওয়ার্ড, থানা, ইউনিট ভিত্তিক তদারকি এবং বাড়িতে বাড়িতে গিয়ে সকলকে উদ্ভূদ্ধকরণ করতে বিবৃতিতে আহ্বান জানানো হয়। বিজ্ঞপ্তি
করোনায় প্রধানমন্ত্রীর সাহসী উদ্যোগে সংকট কেটে যাবে
কারাবরণ দিবস উপলক্ষে মাহতাব-নাছিরের বিবৃতি