এডটকো বাংলাদেশ’র প্রতিনিধি দলের সাথে মতবিনিময়কালে মেয়র
মেয়র রেজাউল করিম চৌধুরীর সাথে এডটকো বাংলাদেশ’র প্রতিনিধি দল চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশন এলাকাতে স্মার্ট সিটি বিষয়ে মতবিনিময় করেন। মতবিনিময়কালে এডটকো বাংলাদেশ’র হেড অব সেলস্ অ্যান্ড মার্কেটিং রিভেন দেওয়ান মেয়রকে জানান প্রকল্পের আওতায় ফ্রি ওয়াইফাই, স্মার্ট বিনের মাধ্যমে ডিজিটালাইজড বর্জ্য ব্যবস্থাপনার ব্যবস্থা এবং রিয়েল টাইম এয়ার কোয়ালিটি মনিটরিং এর মতো বৈশিষ্টগুলি মূল স্থানে সরবরাহ করা হবে। ইন্টিগ্রেটেড সমাধানে সুরক্ষা নজরদারী, বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এল ই ডি বাল্ব এবং সাইনেজ সম্পর্কিত বিধান থাকবে।
এ সময় মেয়র বলেন, চসিক নগরবাসীকে উন্নত শহরের অভিজ্ঞতা নিশ্চিত করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। এ ধরনের উদ্যোগের মাধ্যমে চট্টগ্রামকে একটি স্মার্ট সিটিতে রূপান্তরের মধ্য দিয়ে আমরা ডিজিটাল বাংলাদেশ দৃষ্টি অর্জনের এক ধাপ এগিয়ে যাবো। প্রসঙ্গক্রমে তিনি বলেন, মূলত একীভূত এবং প্রমিত মোবাইল নেটওয়ার্ক কাঠামো স্মার্ট সিটির একটি অবিচ্ছেদ্য অংশ। এই ধারণাটি আমাদের নাগরিকদের যে কোন জায়গায় সর্বাধিক এক্সেস যোগাযোগ নিশ্চিত করা হবে। আমরা চাই চট্টগ্রাম এমন একটি শহর হবে যা নগরবাসীকে একটি শহরে বসবাস করার অনুভূতি দেবে।
মেয়র এডটকো বাংলাদেশকে ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন ও সিলেট সিটি করপোরেশনের সমঝোতা চুক্তির কপি জমা দেয়ার পর পর্যালোচনা করে বিবেচনা করবেন বলে জানান। মঙ্গলবার সকালে টাইগার পাসস্থ অস্থায়ী কার্যালয়ে মেয়র দপ্তরে স্মার্ট সিটি গঠনের লক্ষ্যে এডটকো বাংলাদেশ’র প্রতিনিধি দলের সাথে মতবিনিময়কালে মেয়র এসব কথা বলেন।
এ সময় কাউন্সিলর ড. নিছার উদ্দিন আহমেদ মঞ্জু, প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মোহাম্মদ শহীদুল আলম, সচিব খালেদ মাহমুদ, প্রধান রাজস্ব কর্মকর্তা মোহাম্মদ নজরুল ইসলাম, প্রধান প্রকৌশলী রফিকুল ইসলাম, মেয়রের একান্ত সচিব মুহাম্মদ আবুল হাশেম, প্রধান পরিচ্ছন্ন কর্মকর্তা শফিকুল মান্নান সিদ্দিকী, অতিরিক্ত প্রধান হিসাব রক্ষণ কর্মকর্তা মো. হুমায়ুন কবির চৌধুরী, তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী (বিদ্যুৎ) ঝুলন কুমার দাশ, উপ প্রধান পরিচ্ছন্ন কর্মকর্তা মোরশেদুল আলম চৌধুরী, এডটকো বাংলাদেশ’র আঞ্চলিক প্রধান নাজিবুল হক, আফ্রিন আরা সিদ্দিকী, জাহিদুল করিম চৌধুরী, সিনিয়র প্রকৌশলী সাইফুদ্দিন খান চৌধুরী, তৈমুর ইসলামসহ চসিকের প্রকৌশলীবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন। বিজ্ঞপ্তি