Blog Page 2739

করোনা ভাইরাস : এক-তৃতীয়াংশ রোগীর রক্ত জমাট বাঁধছে!

সুপ্রভাত ডেস্ক :

করোনাভাইরাস আক্রান্ত হয়ে গুরুতর অসুস্থ ৩০ শতাংশ রোগীর ক্ষেত্রে বিপজ্জনকভাবে ফুসফুসে রক্ত জমাট বাঁধছে। চিকিৎসা বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ক্লটস বা থ্রম্বোসিস নামে পরিচিত এ অবস্থা মৃত্যুর সংখ্যা বৃদ্ধিতে ভূমিকা রাখতে পারে। এর পেছনে রয়েছে ফুসফুসের তীব্র প্রদাহ, যা ভাইরাসের প্রতি শরীরের একটা প্রাকৃতিক প্রতিক্রিয়া।

বিশ্বব্যাপী কভিড-১৯ আক্রান্ত রোগীরা অনেকগুলো জটিলতায় আক্রান্ত হচ্ছেন, এর মধ্যে কিছু জটিলতা মারাত্মক আকারে দেখা দিচ্ছে। মার্চে বিশ্বজুড়ে ভাইরাসটি ছড়িয়ে পড়ার পর চিকিৎসকরা হাসপাতালে ভর্তি রোগীদের মধ্যে সাধারণত যে প্রতাশা করেছিলেন তার চেয়ে অনেক বেশি হারে রক্ত জমাট দেখতে শুরু করেন। কয়েকজন রোগীর ফুসফুসে কয়েকশ মাইক্রো-ক্লট আবিষ্কারসহ অন্য সমস্যাগুলো দেখে তারা বিস্মিত হন।

শিল্পী ব্রায়ান ম্যাকক্লিউর গত মাসে করোনাভাইরাস নিয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছিলেন। তিনি বলেন, ‘আমি ফুসফুসের স্ক্রিনিংয়ের জন্য গিয়েছিলাম এবং এতে দেখা যায় রক্ত জমাট বেঁধে আছে। আমাকে বলা হয়েছিল এটা বিপজ্জনক। আমি নিশ্চিত ছিলাম অবস্থার উন্নতি না হলে আমাকে মারাত্মক সমস্যায় পড়তে হবে।’

লন্ডনের কিংস কলেজ হাসপাতালের থ্রম্বোসিস ও হেমোস্টেসিসের অধ্যাপক রুপেন আর্য বলেন, কয়েক সপ্তাহ ধরে বিপুল পরিমাণ ডেটা ছড়িয়ে পড়ার পর স্পষ্ট হয়ে গেছে যে থ্রম্বোসিস একটি বড় সমস্যা। সাম্প্রতিক গবেষণায় দেখা গেছে, বিশেষত গুরুতরভাবে ক্ষতিগ্রস্ত কভিড-১৯ রোগীদের প্রায় অর্ধেকের ফুসফুসে রক্ত জমাট বাঁধছে।

সাইক্লোন ‘আম্ফান’ আর সুপার নেই, দুর্বল হয়ে গেছে

ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাবে সাগর উত্তাল হয়ে উঠেছে। আজ বিকালে পতেঙ্গা এলাকা থেকে তোলা ছবি- রনী দে

নিজস্ব প্রতিবেদক :
সুপার সাইক্লোন তকমা হারিয়েছে ঘূর্ণিঝড় ‘আম্ফান’। গতি হারিয়েছে এটি। বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদপ্তর গতকাল এরগতি ২৪৫ কিলোমিটার পর্যন্ত উঠতে পারে বলে ঘোষণার পর আজ মঙ্গলবার ২৬ নম্বর বুলেটিনে ২০০ তে নেমে এসেছে। আর গতি নামার সাথে সাথে এটি তীব্র ঘূর্ণিঝড়ে পরিণত হয়েছে। তবে এখন থেকে ধীরে ধীরে এর গতি কমবে।
গতকাল থেকে আতঙ্ক ছড়ানো সুপার সাইক্লোন হঠাৎ করে চুপসে গেল কেন? আবহাওয়া অধিদপ্তদরের কর্তাদের অফিসিয়াল জবাব হচ্ছে, এটি দুর্বল হয়ে গেছে। তাই এর গতি কমেছে।
কিন্তু আবহাওয়াভিত্তিক বিভিন্ন মডেলে দেখা যায়, আজ সকাল ৬টার দিকে ঘূর্ণিঝড় আম্ফানের নিচের একটি বড় অংশ বিচ্ছিন্ন হয়ে আন্দামান-নিকোবর দ্বীপপুঞ্জের পোর্ট ব্লেয়ারের দিকে চলে গেছে।
এবিষয়ে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক আবহাওয়াবিদ জানান, এটি সাগরে থাকতে শক্তিশালী থাকবে কিন্তু উপকূলে এলে দুর্বল হয়ে যাবে। এধরনের পূর্বাভাস ছিল আমাদের। কিন্তু উপকূলের মানুষদের জীবনের নিরাপত্তার কথা ভেবে সংকেত বাড়ানো হয়েছিল।
এদিকে ভারতীয় আবহাওয়া অধিদপ্তর তাদের ২১ নম্বর বুলেটিনে ঝড়টি দুর্বল হয়ে যাওয়ার কথা বলেছে। আজ সকালে এর গতিবেগ ঘণ্টায় ২০০ কিলোমিটার থাকলেও বিকাল তিনটার পর থেকে এর গতিবেগ ঘণ্টায় ১৮০ কিলোমিটারে নেমে এসেছে। সময় যতো গড়াবে এর গতিবেগ আরো কমবে।
অপরদিকে বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদপ্তর তাদের ২৬ নম্বর বুলেটিনে সুপার সাইক্লোনের পরিবর্তে এটিকে শক্তিশালী ঘূর্ণিঝড় বলেছে। ঘূর্ণিঝড় কেন্দ্রের ৮৫ কিলোমিটারের মধ্যে এর গতিবেগ ২০০ কিলোমিটার পর্যন্ত রয়েছে বলা হচ্ছে। এটি আজ বিকাল তিনটায় চট্টগ্রাম সমুদ্র বন্দর থেকে ৭৮৫ কিলোমিটার দক্ষিণ-পশ্চিমে, কক্সবাজার থেকে ৭৪০ কিলোমিটার দক্ষিণ দক্ষিণ-পশ্চিমে, মোংলা থেকে ৬৭০ কিলোমিটার দক্ষিণ দক্ষিণ-পশ্চিমে এবং পায়রা খেকে ৬৬৫ কিলোমিটার দক্ষিণ দক্ষিণ-পশ্চিমে অবস্থান করছিল। ঘূর্ণিঝড়টি ধীরে ধীরে ঘনীভূত হয়ে উত্তর উত্তর-পূর্ব দিকে অগ্রসর হচ্ছে। ঘূর্ণিঝড় কেন্দ্রের ৮৫ কিলোমিটারের মধ্যে বাতাসের একটানা গতিবেগ ঘণ্টায় ২০০ কিলোমিটার যা দমকা অথবা ঝড়ো হাওয়ার আকারে ২২০ কিলোমিটার পর্যন্ত বৃদ্ধি পাচ্ছে। এর প্রভাবে সাগর খুবই উত্তাল রয়েছে।
ঘূর্ণিঝড়টি আগামীকাল বুধবার সন্ধ্যা নাগাদ খুলনা ও চট্টগ্রামের উপকূলের মধ্য দিয়ে অতিক্রম করতে পারে। এজন্য মোংলা ও পায়রা সমুদ্র বন্দরকে সাত নম্বর বিপদ সংকেত এবং চট্টগ্রাম ও কক্সবাজার সমুদ্র বন্দরকে ছয় নম্বর বিপদ সংকেত দেখিয়ে যেতে বলেছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। তবে ঘূর্ণিঝড়টি অতিক্রমের সময় উপকূলীয় এলাকায় প্রচ- গতিতে ঝড় ও জলোচ্ছ্বাস ঘটাতে পারে। এজন্য সাতক্ষীরা, খুলনা, বাগেরহাট, ঝালকাঠি, পিরোজপুর, বরগুনা, পটুয়াখালী, ভোলা, বরিশাল, লক্ষীপুর, চাঁদপুর, নোয়াখালী, ফেনী ও চট্টগ্রাম এবং এসব এলাকার পাশ্ববর্তী দ্বীপ ও চরগুলোতে স্বাভাবিকের চাইতে পাঁচ থেকে ১০ ফুট বেশি উচ্চতার জলোচ্ছ্বাস হতে পারে। এসময় এসময় এসব এলাকায় ঘন্টায় ১৪০ থেকে ১৬০ কিলোমিটার গতিতে বাতাস প্রবাহিত হতে পারে।
উল্লেখ্য, চলতি মাসের আবহাওয়ার দীর্ঘমেয়াদি পূর্বাভাসে বঙ্গোপসাগরে এক বা একাধিক নিম্নচাপ সৃষ্টির কথা বলা হয়েছে। এসব নিম্নচাপ থেকে একটি ঘূর্ণিঝড় সৃষ্টির সম্ভাবনাও বলা হয়েছে। বছরের এসময়ে সাগরে নিম্নচাপ ও ঘূর্ণিঝড় সৃষ্টি হয়ে থাকে। এপ্রিল-মে ও সেপ্টেম্বর-অক্টোবর ঘূর্ণিঝড়ের মৌসুম।

যেখানেই আছেন সেখানেই অবস্থান করুন : বেনজীর আহমেদ

সুপ্রভাত ডেস্ক :

পুলিশ মহাপরিদর্শক বেনজীর আহমেদ বলেছেন করোনার মৃত্যু ঝুঁকি কোনো জুজুর ভয় নয়। তিনি ঈদে গ্রামে না গিয়ে যে যেখানে আছে সেখানেই থাকার পরামর্শ দিয়েছেন।

ঈদকে সামনে রেখে ও আইন শৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ে ঢাকায় রাজারবাগ পুলিশ লাইনসে সংবাদ সম্মেলনে কথা বলছিলেন তিনি।

গত পনেরই এপ্রিল আইজিপি হিসেবে দায়িত্ব নেয়ার পর এই প্রথম সংবাদ সম্মেলন করলেন বেনজীর আহমেদ।

তিনি যখন এই সংবাদ সম্মেলনে বক্তব্য রাখছিলেন সেই সময়ে ঈদকে সামনে রেখে নির্দেশনা অমান্য করে ঢাকা থেকে গ্রামে যাওয়া মানুষের ঢল থামাতে কয়েকদিন ধরে হিমশিম খাচ্ছে পুলিশ।

পাশাপাশি করোনায় আক্রান্ত হয়ে হাজারেরও বেশি পুলিশ সদস্য চিকিৎসাধীন আছেন, আর মারা গেছেন নয়জন।

মিস্টার আহমেদ দেশবাসীর উদ্দেশ্য বলেছেন যে যেখানেই আছেন সেখানেই অবস্থান করুন। দয়া করে দেশকে ঝুঁকির মুখে ফেলবেননা।

তিনি বলেন এপ্রিলের দ্বিতীয় সপ্তাহ পর্যন্ত ২৪টি জেলা করোনামুক্ত ছিলো। যখনি নারায়ণগঞ্জ, ঢাকা ও গাজীপুর থেকে মানুষ বিভিন্ন প্রান্তে ছুটে গেলো সঙ্গে সঙ্গে পুরো দেশ আক্রান্ত হয়ে গেলো। আবার যদি এভাবে ছুটে যাওয়া হয় তাহলে দ্বিতীয় দফা আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা আছে।

“আপনারা কিন্তু করোনাদূত হয়ে পরিবার, গ্রামবাসীর কাছে উপস্থিত হবেন। শুধু করোনা হয় আপনি মৃত্যুদূত হয়েও পরিবার বা গ্রামবাসীর কাছে আবির্ভূত হতে পারেন। আদরের পরিবার, কাছের জন, গ্রামবাসী, শহরবাসীকে বিপদে ফেলবেন না”।

সবার কাছে সহযোগিতা চেয়ে মিস্টার আহমেদ বলেন, “যেখানে চেকপোস্ট দেয়া হয়েছে সেখানে থেমে যান, ফিরে আসুন। আসেন আমরা দেশকে নিরাপদ রাখি। এই ঈদে পরিবার থেকে বিচ্ছিন্ন থাকলেও আগামী ঈদুল ফিতর যেনো পরিবারের সাথে উদযাপন করতে পারি সেই পথকে যেনো উন্মুক্ত রাখি”।

তিনি বলেন সরকারের এই পলিসি বা নির্দেশনা বাস্তবায়নের জন্য তারা সর্বাত্মক চেষ্টা করবেন।

বেনজীর আহমেদ বলেন এই মূহুর্তে ফেরিঘাটে তিন নম্বর সিগন্যাল। তারপরও মানুষ লঞ্চ, ট্রলার যোগে চোরাপথে পার হওয়ার চেষ্টা করছে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে। ডাবল ঝুঁকি নিচ্ছেন কিন্তু আপনি।

শপিং করার সময় স্বাস্থ্যবিধি ও সুরক্ষা বিধি মেনে চলতে হবে উল্লেখ করে তিনি বলেন, “মার্কেট সমিতি, সেলসপারসন ও যিনি কিনবেন সবাই এটি মেনে শপিং করবেন। পাঁচ দোকান দেখে, দশ দোকান দেখে- এক দোকান থেকে কিনবেন এটা পরিহার করা ভালো হবে।শপিংয়ের বেলায় সতর্ক থাকবো যাতে এটাই জীবনের শেষ শপিং না হয়”।

আইজিপি বলেন করোনার মৃত্যু ঝুঁকি কিন্তু সত্যি ঝুঁকি, এটি জুজুর ভয় নয়। এটি রিয়েল থ্রেট। সেকারণে মার্কেটে ঢোকার বেলায় যে সুরক্ষা ও স্বাস্থ্যবিধির কথা বলা হয়েছে তা বিক্রেতা ও ক্রেতা মেনে চলবে।

তিনি বলেন এগুলো মেনে চললে বৈশ্বিক দুর্যোগের ক্ষেত্রে জাতি, জনগণকে তুলনামূলকভাবে ভালো সুরক্ষা দেয়া যাবে।

২ লাখ ৫ হাজার কোটি টাকার বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচি অনুমোদন

আজ মঙ্গলবার এনইসি চেয়ারপারসন ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে রাজধানীর শের-ই-বাংলা নগরে পরিকল্পনা কমিশনের এনইসি সম্মেলন কক্ষে অনুষ্ঠিত হয়

সুপ্রভাত ডেস্ক :

আগামী ২০২০-২০২১ অর্থবছরের জন্যে ১ হাজার ৫৮৪টি প্রকল্পে ২ লাখ ৫ হাজার ১৪৫ কোটি টাকার ব্যয় সম্বলিত বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচি অনুমোদন দিয়েছে জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদ (এনইসি)।

এছাড়াও, স্বায়ত্বশাসিত সংস্থা বা করপোরেশনের ৮৯ প্রকল্পে প্রায় ৯ হাজার ৪৬৬ কোটি টাকার বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচি অনুমোদন দিয়েছে পরিষদ।

আজ মঙ্গলবার এনইসি চেয়ারপারসন ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে রাজধানীর শের-ই-বাংলা নগরে পরিকল্পনা কমিশনের এনইসি সম্মেলন কক্ষে আয়োজিত বৈঠকে এই অনুমোদন দেওয়া হয়। প্রধানমন্ত্রী ভিডিও কনফারেন্সিংয়ের মাধ্যমে বৈঠকে যোগ দেন।

বৈঠক শেষে পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান সাংবাদিকদের জানান, উন্নয়ন প্রকল্পে সবচেয়ে বেশি বরাদ্দ পেয়েছে পরিবহন খাত। এই খাতে ৫২ হাজার ১৮৩ কোটি টাকা বরাদ্ধ দেওয়া হয়েছে।

সর্বোচ্চ বরাদ্দ পাওয়া ১০টি খাতের মধ্যে আরও রয়েছে: ভৌত পরিকল্পনা, পানি সরবরাহ ও গৃহায়ন; বিদ্যুৎ; শিক্ষা ও ধর্ম; বিজ্ঞান, তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি; গ্রামীণ অর্থনীতি তথা পল্লি উন্নয়ন ও পল্লি প্রতিষ্ঠান; স্বাস্থ্য, জনসংথ্যা ও পরিবার কল্যাণ; কৃষি; পানিসম্পদ ও জনপ্রশাসন।

তিনি আরও জানান, অনুমোদিত বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচির ২ লাখ ৫ হাজার ১৪৫ কোটি টাকার মধ্যে অভ্যন্তরীণ উৎস থেকে আসবে প্রায় ১ লাখ ৩৪ হাজার ৬৪৩ কোটি টাকা এবং বৈদেশিক থেকে আসবে ৭০ হাজার ৫০২ কোটি টাকা।

স্বায়ত্বশাসিত সংস্থা বা করপোরেশনের ৯ হাজার ৪৬৬ কোটি টাকার মধ্যে অভ্যন্তরীণ উৎস থেকে প্রায় ৫ হাজার ৫৭৮ কোটি টাকা এবং বৈদেশিক উৎস থেকে ৩ হাজার ৮৮৮ কোটি টাকা আসবে।

সূত্র আরও জানায়, ২০২০-২০২১ অর্থবছরের ১ হাজার ৫৮৪টি প্রকল্পের মধ্যে বিনিয়োগ প্রকল্প রয়েছে ১ হাজার ৪৫৬টি, কারিগরি সহায়তা প্রকল্প ১২৭টি, এবং জেডিসিএফ অর্থায়িত প্রকল্প একটি।

এছাড়াও, স্বায়ত্বশাসিত সংস্থাগুলোর নিজস্ব অর্থায়নে ৮৯টি প্রকল্প রয়েছে বলেও জানান পরিকল্পনামন্ত্রী।

‘দলে সুযোগ দেওয়ার জন্য ঘুষ চেয়েছিলেন এক আধিকারিক’

সুপ্রভাত ক্রীড়া ডেস্ক :
এই মুহূর্তে বিশ্ব ক্রিকেটের অন্যতম সেরা ব্যাটসম্যান বিরাট কোহলি। অথচ এই বিরাটকেই দলে সুযোগ দেওয়ার জন্য ঘুষ চেয়েছিলেন রাজ্য ক্রিকেট সংস্থার এক আধিকারিক। বিরাটের বাবা সেই প্রস্তাবে রাজি হননি। তিনি সাফ জানিয়ে দেন, নিজের যোগ্যতায় সুযোগ পেলেই খেলবেন বিরাট। এই তথ্য ফাঁস করেছেন টিম ইন্ডিয়ার অধিনায়ক নিজেই। ভারতীয় ফুটবল দলের অধিনায়ক সুনীল ছেত্রীর সঙ্গে এক ইনস্টাগ্রাম চ্যাটে নিজের জীবনের কঠিন সময়ের স্মৃতিচারণ করেন কোহলি।
ভারতীয় ক্রিকেট দলের অধিনায়ক ফুটবল টিমের অধিনায়ককে জানান, একবার দিল্লির জুনিয়র দলে তার খেলার সুযোগ হয়নি। কারণ, তার বাবা এক আধিকারিককে ঘুষ দিতে রাজি হননি। বিরাট বলেন, ‘রাজ্য ক্রিকেট সংস্থাগুলিতে এমন অনেক কিছুই হয়, যা ঠিক নয়। একবার এমনই এক ঘটনায় এক আধিকারিক নিয়ম মেনে দল নির্বাচন করেননি। তিনি আমার বাবাকে বলেন, আমার প্রতিভা আছে। কিন্তু দলে সুযোগ পাওয়া নিশ্চিত করতে আরেকটু কিছু (পড়ুন ঘুষ) লাগবে।’ আমার বাবা খুব সৎ মধ্যবিত্ত ছিলেন। সারাজীবন কঠোর পরিশ্রম করে একজন সফল উকিল হয়েছিলেন তিনি। এই ‘আরও কিছু’-টা কী? সেটা তিনি বুঝতেই পারেননি।
বিরাট বলেন, ‘আমার বাবা স্পষ্ট বলে দিয়েছিলেন, যদি বিরাটকে দলে সুযোগ দিতে হয়, তাহলে ওর প্রতিভার জন্য দেবেন। আমি অন্য কিছু দিয়ে ওকে খেলাতে চাই না।’ কোহলি সেদিন আর দলে সুযোগ পাননি। ভেঙে পড়েছিলেন। কিন্তু এই ঘটনাই তাকে শিক্ষা দিয়ে গিয়েছে। টিম ইন্ডিয়ার অধিনায়ক বলছেন, ‘আমি সেদিন সুযোগ পাইনি। ভেঙে পড়েছিলাম। অনেক কেঁদেছি। কিন্তু সেদিন একটা শিক্ষাও পেয়েছি। জীবনে সফল হতে গেলে বাড়তি কিছু করতে হয়। এমন কিছু যেটা কেউ করছে না।’
খবর : সংবাদপ্রতিদিন’র।

অসহায়দের ২৫ লাখ টাকা দিলেন অনন্ত জলিল

সুপ্রভাত ডেস্ক :
ঢাকাই সিনেমার জনপ্রিয় চিত্রনায়ক ও প্রযোজক অনন্ত জলিল প্রথমে ঘোষণা দিয়েছিলেন ৫০০ জন অস্বচ্ছল ভক্তকে ১০ লাখ টাকা দেবেন তার জাকাত ফান্ড থেকে। এরপর চাহিদা বাড়ায় ১০ লাখ টাকাকে বৃদ্ধি করে করেছেন ২৫ লাখ টাকায়। ঢাকার পরিমাণ বৃদ্ধি করার পরও চাহিদা অনুয়ায়ী সবাইকে সাহায্য করতে না পারায় ক্ষমা চেয়েছেন এই অভিনেতা।
সম্প্রতি এক ফেসবুক স্ট্যাটাসে অনন্ত জলিল লিখেছেন, ‘আমার সামর্থ্য অনুযায়ী আমি সর্বোচ্চ চেষ্টা করেছি। ১০ লাখ টাকা থেকে বাড়িয়ে ২০ লাখ টাকা এবং আজকে ১১ হাজার (+) অ্যাপ্লিকেশন দেখার পরে আমি ২০ লাখ টাকা থেকে বাড়িয়ে ২৫ লাখ টাকা দেয়ার ঘোষণা দিয়েছি। এ যাবৎ আমার কাছে ১৪ হাজার (+) অ্যাপ্লিকেশন জমা পড়েছে। আমি এই ২৫ লাখ টাকা দিয়ে ১ হাজার ২৫০ জনকে ২০০০ টাকা করে পাঠাতে পারবো।’
অনন্ত জলিল আরও বলেন, ‘আমি মন থেকে চাইছি যে যতজনই আমাকে অ্যাপ্লিকেশন করেছেন, তাদের সবাইকেই আমি সাহায্য করি। কিন্তু এই মুহূর্তে তা আমার সামর্থ্যর বাইরে। আপনারা সবাই জানেন যে আমি শুধু গার্মেন্টস ব্যবসায়ী। আমার দ্বিতীয় কোনো ইনকাম সোর্স নেই।
বিগত দুই মাস ধরে সারা বিশ্বের করোনার মহামারিতে অনেক শিপমেন্ট ক্যান্সেল হয়েছে এবং কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বসিয়ে রেখে বেতন দিতে হয়েছে। আমার জায়গা থেকে নিঃস্বার্থভাবে সর্বোচ্চ চেষ্টা করি মানুষকে সহযোগিতা করার। তাই আপনারা আমাকে মন থেকে ক্ষমা করে দেবেন, আমি সত্যিই অনেক কষ্ট পাচ্ছি আপনাদের সবাইকে সহযোগিতা করতে না পারার জন্য।’
এর আগে অনন্ত এবং বর্ষা গ্রুপে যুক্ত হয়ে নির্দিষ্ট ফর্ম পূরণ করে অসচ্ছল ভক্তদের জাকাত ফান্ড থেকে টাকা নেওয়ার আবেদন করার তালিকায় যুক্ত হতে বলেছিলেন অনন্ত।
এদিকে ঈদুল আজহায় মুক্তির অপেক্ষায় অনন্ত জলিলের বাংলাদেশ ও ইরানের যৌথ প্রযোজনার ‘দিন-দ্য ডে’ সিনেমা।
খবর : জাগোনিউজ’র।

ঈদেও সিনেমা হল বন্ধ থাকছে

সুপ্রভাত ডেস্ক :
করোনা ভাইরাস প্রাদুর্ভাব রোধে ঈদুল ফিতরেও সিনেমা হল বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ চলচ্চিত্র প্রদর্শক সমিতি। বাংলাদেশ প্রদর্শক সমিতির প্রশাসকের দায়িত্বে থাকা বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের উপসচিব মোহাম্মদ আবদুল আউয়াল এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। তিনি জানান, দেশে লকডাউন শুরুর দিকে সিনেমা হল বন্ধ রাখার যে সিদ্ধান্ত আমরা নিয়েছিলাম ঈদেও সেটি বহাল থাকছে। ফলে ঈদে কোনো সিনেমা হল খুলছে না। স্বাস্থ্যঝুঁকির মধ্যে সিনেমা হল বন্ধ রাখার পুরানো সিদ্ধান্তেই বহাল থাকার কথা মালিকদের জানিয়েছেন তিনি।
বাংলাদেশ চলচ্চিত্র প্রদর্শক সমিতির ২০১৯-২১ মেয়াদি নির্বাচনের অনিয়মের অভিযোগ উঠায় নির্বাচন স্থগিত করে আবদুল আউয়ালকে প্রশাসকের দায়িত্ব দেয় বাণিজ্য মন্ত্রণালয়। গত রোববার মধুমিতা সিনেমা হলে হল মালিকদের সঙ্গে পরিচিতি সভায় একাধিক মালিক ঈদের হল খোলার ব্যাপারে আগ্রহের কথা জানান। এসময় হল বন্ধ রাখার পুরানো সিদ্ধান্তেই বহাল থাকার কথা মালিকদের জানান তিনি।
মধুমিতার অফিসে রোববারে বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন- প্রশাসক আব্দুল আউয়াল, ইফতেখার উদ্দিন নওশাদ, আতিকুর রহমান লিটন, সিরাজুল ইসলাম বাদল (বর্ষা), পাপ্পু (নন্দিতা হলের ভাড়া মালিক), আলীক আকবর (মনিহারের ভাড়া মালিক), কালাম (এশিয়ার ভাড়া মালিক), মুবিন (চিত্রমহলের ভাড়া হল মালিক), আলীম সরদার (বুকিং এজেন্ট), শহীদুল হক মাস্টার (বুকিং এজেন্ট) এবং অজিৎ নন্দী (ভাড়া হল মালিক)।
তাদের দাবি ছিল, স্বাস্থ্যবিধি মেনে সীমিত আকারে হল চালু রাখার। করোনার সংক্রমণের মধ্যেও সিনেমা হল খুলতে একাট্টা হয়েছিলেন মালিকপক্ষের একাংশ। এ নিয়ে দফায় দফায় তাদের মধ্যে বৈঠক হয়েছিল।
প্রসঙ্গত, দেশে করোনাভাইরাসের প্রাদুর্ভাবের মধ্যে গত ১৮ মার্চ থেকে সিনেমা হল বন্ধ রয়েছে। পরবর্তীতে চলচ্চিত্রের শুটিংও স্থগিত রেখেছে চলচ্চিত্র সংগঠনগুলো।
খবর : পূর্বপশ্চিমবিডি’র।

কটাক্ষের মুখে তাপসী পান্নু

সুপ্রভাত ডেস্ক :
‘এসি কাজ করছে না। লকডাউনের মধ্যে এমন কোনও ব্যক্তিকে খুঁজে পাচ্ছি না, যে তাকে দিয়ে এসি ঠিক করাবো। কষ্ট করে বেঁচে থাকা কাকে বলে, এসি খারাপ হওয়ায় তা বুঝতে পারছি।’ সম্প্রতি নিজের ইনস্টাগ্রাম অ্যাকাউন্ট থেকে এক ভিডিও বার্তায় এসব কথা বলেন বলিউড অভিনেত্রী তাপসী পান্নু।
নায়িকার এই ভিডিও বার্তা শুনে ফুঁসে ওঠেছেন নেটিজেনদের একাংশ। তাদের কেউ ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, এসি খারাপ হওয়ায় তাপসী যখন এমন মন্তব্য করছেন, তখন তিনি জানেন না পরিযায়ী শ্রমিকরা কত কষ্ট করে মাইলের পর মাইল হেঁটে যাচ্ছেন।
কেউ বলতে শুরু করেন, টেলিভিশন খুলে দেখুন, তবেই বুঝতে পারবেন কষ্ট কাকে বলে। কেউ আবার বলতে শুরু করেন, এসি ছাড়া কীভাবে বেঁচে থাকতে হয়, এবার তা ভালোভাবে বুঝে নিন।
যদিও নেটিজেনদের একের পর এক কটাক্ষ ও সমালোচনার মুখে পড়েও এ বিষয়ে পাল্টা কোনো মন্তব্য করেননি ‘থাপ্পড়’ খ্যাত অভিনেত্রী তাপসী পান্নু।
খবর : ঢাকাটাইমস’র।

বলে থুতুর ব্যবহার বন্ধ করলো আইসিসি ক্রিকেট কমিটি

সুপ্রভাত ক্রীড়া ডেস্ক :
থুতু দিয়ে বল পালিশ পদ্ধতিতে নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব দিল আইসিসি-র ক্রিকেট কমিটি। কিন্তু পালিশের ক্ষেত্রে ঘামের ব্যবহারে এখনও কোনও নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব দেওয়া হয়নি। একই দিনে পরামর্শ দেওয়া হয়, আন্তর্জাতিক ম্যাচে দু’জন করে স্থানীয় আম্পায়ার রাখার। প্রস্তাব দিয়েছে অনিল কুম্বলে নেতৃত্বাধীন এই ক্রিকেট কমিটি। এমনকি ইনিংস-প্রতি দু’টির পরিবর্তে তিনটি করে ডিআরএস (ডিসিশন রিভিউ সিস্টেম) নেওয়ার নিয়ম চালু করার পরামর্শও দেওয়া হয় টেলি-বৈঠকের মাধ্যমে।
বল পালিশের ক্ষেত্রে থুতু ব্যবহারের পদ্ধতি নিয়ে আগেই বিতর্ক শোনা গিয়েছিল ক্রিকেটমহলে। আনন্দবাজারে এক সাক্ষাৎকারে মহম্মদ শামি এ বিষয়ে সংশয় প্রকাশ করেছিলেন। গত মাসে এ বিষয়ে আতঙ্ক প্রকাশ করে আইসিসি-ও। কিন্তু মাইকেল হোল্ডিং থেকে ওয়াকার ইউনিস তা সমর্থন করেননি। বল পালিশ না করলে, পেসাররা সুইং পাবেন না। কমে যাবে ব্যাটসম্যান ও বোলারের মধ্যে প্রতিদ্বন্দ্বিতা। তাই হোল্ডিংরা চাননি, পালিশের ক্ষেত্রে কোনও নিষেধাজ্ঞা জারি হোক। ক্রিকেট কমিটি যদিও ঘামের ব্যবহারে নিষেধাজ্ঞা জারি করেনি।
কুম্বলের বিবৃতি, ‘আমরা লড়াইয়ের মধ্যে দিয়ে এগিয়ে চলেছি। তাই ক্রিকেট চলার পাশাপাশি কী ভাবে সচেতনতা বজায় রাখা যায়, সে বিষয়ে কিছু প্রস্তাব দিচ্ছে আইসসির ক্রিকেট কমিটি।’ বিবৃতিতে আরও বলা হয়, ‘আইসিসি-র মেডিক্যাল অ্যাডভাইসরি কমিটির প্রধান ডা. পিটার হারবার্টের সঙ্গে আলোচনা করে জেনেছি, থুতুর ব্যবহারে সংক্রমণ ছড়ানোর সম্ভাবনা খুব বেশি। তাই আইসিসি কমিটির প্রস্তাব, বল পালিশের ক্ষেত্রে থুতুর ব্যবহারে নিষেধাজ্ঞা জারি হোক। কিন্তু ঘামের ব্যবহারে কোনও সমস্যা নেই। কারণ, ঘাম থেকে সংক্রমণ ছড়ানোর সম্ভাবনা খুবই কম। তবে স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলতে হবে।’ এটাই দেখার, আইসিসি এ বিষয়ে কী সিদ্ধান্ত নেয়।
স্থানীয় আম্পায়ারের পরিচালনায় আন্তর্জাতিক ম্যাচ করার পরামর্শও দেওয়া হয় এ দিন। বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ‘সংক্রমণের আতঙ্ক এতটাই ছড়িয়েছে যে, যাত্রাপথে সমস্যা দেখা গিয়েছে। বেশ কিছু দেশের সীমান্ত বন্ধ। আন্তঃরাজ্য বিমান পরিষেবাও হয়তো ঠিক মতো পাওয়া যাবে না। তার উপরে যে কোনও দেশে যাওয়ার পরেই ১৪ দিনের নিভৃতবাসে থাকতে হচ্ছে। তাই এই আতঙ্কের মধ্যে আন্তর্জাতিক ম্যাচে পরিচালনার দায়িত্ব দেওয়া হোক স্থানীয় আম্পায়ারদের।’
ডিআরএস-এর সংখ্যা বাড়ানোর প্রস্তাবও দিয়েছে ক্রিকেট কমিটি। আগে ইনিংস-প্রতি ডিআরএস নেওয়া যেত দু’টি। এ বার থেকে তিনটি করার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। এই প্রস্তাবকে ক্রিকেটের সর্বোচ্চ নিয়ামক সংস্থা মান্যতা দেয় কি না দেখার।
খবর : আনন্দবাজার’র।

গাভাস্কারের যৌথ একাদশে নেই কোহলি-ধোনি

সুপ্রভাত ক্রীড়া ডেস্ক :
ভারত ও পাকিস্তানের খেলোয়াড়দের নিয়ে যৌথ দল বেছে নিয়েছিলেন রমিজ রাজা। এবার দুই প্রতিবেশী দলের যুগ্ম একাদশ বেছে নিলেন ভারতের প্রাক্তন কিংবদন্তী ব্যাটসম্যান সুনীল গাভাস্কার। তার দলে জায়গা পেয়েছেন দুই দলের সেই সব গ্রেটরা, যারা সোনালী প্রজন্মগুলিতে দাপটের সঙ্গে খেলেছেন। গাভাস্কারের দলে জায়গা হয়নি এমএস ধোনি ও বিরাট কোহলিরও।
তার পছন্দের একাদশে লিটল মাস্টার রেখেছেন ভারতের ছয় ও পাকিস্তানের পাঁচ খেলোয়াড়কে। রমিজ রাজার সঙ্গে কথোপকথনের সময় গাভাস্কার দুই দেশের খেলোয়াড়দের নিয়ে তার পছন্দের একাদশ বেছে নেন।
গাভাস্কারের দলে ওপেনার হিসেবে জায়গা পেয়েছেন নজফগড়ের নবাব বীরেন্দ্র সহবাগ ও পাকিস্তানের প্রাক্তন ব্যাটিং স্তম্ভ হানিফ মোহাম্মদ। পাকিস্তানের প্রথম ক্রিকেটার হিসেবে ট্রিপল সেঞ্চুরি করেছিলেন হানিফ।
পাকিস্তানের সবচেয়ে সফল তিন নম্বর ব্যাটসম্যান জাহির আব্বাস ও মাস্টার ব্লাস্টার শচীন টেন্ডুলকার রয়েছেন গাভাস্কারের পছন্দের টপ অর্ডারে।
ধারাভাষ্য দিতে গিয়ে গাভাস্কার বারেবারেই গু-াপ্পা বিশ্বনাথের ব্যাটিংয়ের প্রতি তার অনুরাগের কথা জানিয়েছেন। তার এই পছন্দের প্রথম একাদশে স্বাভাবিকভাবেই পাঁচ নম্বরে রেথেছেন ভারতের এই প্রাক্তন রিস্টি ব্যাটসম্যানকে।
আর দলে যে বিশ্বের সর্বকালের সেরা দুই অলরাউন্ডার কপিল দেব ও ইমরান থাকবেন, তা আর বলার অপেক্ষা রাখে না। ৮০ ও ৯০-এ প্রায় দেড় দশকে যে চার অলরাউন্ডার বিশ্ব ক্রিকেটে দাপট দেখিয়েছিলেন, তারা হলেন কপিল, ইমরান, ইয়ান বোথাম ও রিচার্ড হ্যাডলি।
উইকেটরক্ষক হিসেবে গাওস্কর দলে রেখেছেন তার সহ খেলোয়াড় সৈয়দ কিরমানিকে। দলে একমাত্র স্পেশ্যালিস্ট সিমার ওয়াসিম আক্রম। দুই স্পিনার আব্দুল কাদির ও বিএস চন্দ্রশেখর।
গাভাস্কারের পছন্দের ভারত ও পাকিস্তানের যৌথ দল : হানিফ মোহাম্মদ, বীরেন্দ্র সহবাগ, জাহির আব্বাস, শচীন টেন্ডুলকার, গুন্ডাপ্পা বিশ্বনাথ, কপিল দেব, ইমরান খান, সৈয়দ কিরমানি, ওয়াসিম আক্রম, আব্দুল কাদির, বিএস চন্দ্রশেখর।
খবর : ঢাকাটাইমস’র।

এ মুহূর্তের সংবাদ

মিটফোর্ডে সোহাগ হত্যার আসামি নান্নু না.গঞ্জ থেকে গ্রেপ্তার

মশাবাহিত রোগ বাড়ছে

চমেক হাসপাতাল : হৃদরোগ চিকিৎসায় অবহেলা নয়

চট্টগ্রামে কাভার্ডভ্যানে অবৈধভাবে গ্যাস পরিবহনের সময় লিক

সাবেক এমপি নদভীর পিএস গ্রেপ্তার

সাবেক চেয়ারম্যানকে ধরে পুলিশে দিল বৈষম্যবিরোধীরা

সর্বশেষ

মিটফোর্ডে সোহাগ হত্যার আসামি নান্নু না.গঞ্জ থেকে গ্রেপ্তার

পাহাড় ও টিলায় নির্মাণ হচ্ছে বেসমেন্টসহ বহুতল ভবন

মশাবাহিত রোগ বাড়ছে

চমেক হাসপাতাল : হৃদরোগ চিকিৎসায় অবহেলা নয়

চট্টগ্রামে কাভার্ডভ্যানে অবৈধভাবে গ্যাস পরিবহনের সময় লিক

সাবেক এমপি নদভীর পিএস গ্রেপ্তার

সাবেক চেয়ারম্যানকে ধরে পুলিশে দিল বৈষম্যবিরোধীরা

টপ নিউজ

পাহাড় ও টিলায় নির্মাণ হচ্ছে বেসমেন্টসহ বহুতল ভবন

এ মুহূর্তের সংবাদ

মশাবাহিত রোগ বাড়ছে

এ মুহূর্তের সংবাদ

চমেক হাসপাতাল : হৃদরোগ চিকিৎসায় অবহেলা নয়