সন্দীপনা সাংস্কৃতিক ফোরাম কেন্দ্রীয় সংসদের সঙ্গীত, নাটক, আবৃত্তি, চারুকলা ও লোককলা বিভাগের যৌথ উদ্যোগে নারী জাগরণের অগ্রদূত বেগম রোকেয়ার স্মরণে গৃহীত কর্মসূচি ৯ ডিসেম্বর সংগঠনের দোস্তবিল্ডিংস্থ কার্যালয়ে ও নজরুল স্কোয়ারের বহিরাঙ্গণে অনুষ্ঠিত হয়। কর্মসূচিতে ছিল বেগম রোকেয়ার প্রতিকৃতিতে পুস্পস্থবক অর্পণ, আলোচনা সভা, লেখিকার সাহিত্য থেকে পাঠ ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান। সংগঠক উজ্জ্বল বড়–য়ার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত আলোচনা পর্বে আলোচক বৃন্দের মাঝে উপস্থিত ছিলেন চবি অধ্যাপক সুফিয়া বেগম, অধ্যক্ষ শেখ এ রাজ্জাক রাজু, বীর মুক্তিযোদ্ধা গোলাম রসুল, সংগঠক তাজুল ইসলাম রাজু, বীর মুক্তিযোদ্ধা ফজলুল কবির, বীর মুক্তিযোদ্ধা বাদশাহ্ মিয়া চৌধুরী, বীর মুক্তিযোদ্ধা এম এ সালাম, নাট্যজন শেখ শওকত ইকবাল, একুশমালা পরিষদের প্রতিষ্ঠাতা সংগঠক শওকত আলী সেলিম, যুব নেতা ও সংগঠক হাবিবুর রহমান হাবিব, প্রকৌশলী রাহুল বড়–য়া, সংগঠক নিবেদিতা আচার্য্য, শিক্ষিকা তাহেরা খাতুন, সাংবাদিক মুকুল শিকদার, সংগঠক মোশারফ হোসেন খান রুনু, নাট্যকর্মী জাহানার পারুল, বাচিক শিল্পী মেজবাহ চৌধুরী, ভাষ্কর পীযুষ সরকার, নাট্যকর্মী এমরান হোসেন মিঠু, কবিয়াল শ্যামল দাশ, সংগঠক প্রণব রাজ বড়–য়া, নন্দীনি দেব প্রমুখ। শুরুতে স্বাগত বক্তব্য রাখেন সন্দীপনার প্রতিষ্টাতা পরিচালক ভাস্কর ডি কে দাশ মামুন।
আলোচনা সভায় বক্তারা বলেন, একবিংশ শতাব্দীর এই পর্যায়ে এসে এখনও নারী নানাভাবে নিগৃহীত হওয়ার খবর সংবাদ মাধ্যমের শিরোনাম হয়। এই সমাজকে জাগিয়ে তুলতে হলে বেগম রোকেয়ার আদর্শ আর কর্মকে অনুসরণ করতে হবে। সভার পক্ষ থেকে নবনির্মিত কলেবরে চট্টগ্রাম পাবলিক লাইব্রেরি (মুসলিম হল)’তে বেগম রোকেয়া কর্নার ও তার নামে একটি সভা কক্ষ স্থাপনের দাবি জানানো হয়।
অনুষ্ঠানের দ্বিতীয় পর্বে সংগীত পরিবেশন করেন- শিল্পী এম এ হাসেম, শিল্পী স্বপন কুমার দাশ, বৃষ্টি দাশ, উজ্জ্বল সিংহ, জ্যোতি শর্মা, মৈত্রী আচার্য্য, স্বর্ণময়ী চক্রবর্তী, তন্ময় পাল, বাসুদেব রুদ্র, ডা: শিল্পী শিউলী চৌধুরী, শিল্পী সমীর চন্দ্র সেন প্রমুখ। বিজ্ঞপ্তি
মহানগর