সুপ্রভাত ডেস্ক »
ভারতীয় সহকারী হাইকমিশনার ডা. রাজীব রঞ্জন বলেছেন, মহান স্বাধীনতা যুদ্ধে ভারত বাংলাদেশের পাশে ছিল,এখনো আছে এবং ভবিষ্যতেও থাকবে। ভারত- বাংলাদেশ একসাথে এগিয়ে যেতে চায় অনেকদূর। বুধবার রাতে নগরের রেডিসন ব্লুতে চট্টগ্রামস্থ ভারতীয় সহকারী হাইকমিশনের উদ্যোগে মৈত্রী দিবস-২০২৩ উদযাপন উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানে তিনি একথা বলেন।
১৯৭১ সালের এই দিনেই ভারত বাংলাদেশকে একটি স্বাধীন, সার্বভৌম দেশ হিসেবে আনুষ্ঠানিকভাবে স্বীকৃতি দেয়। ভারত বাংলাদেশের সাথে দ্বিপাক্ষিক কূটনৈতিক সম্পর্ক স্থাপনকারী প্রথম দেশগুলির মধ্যে একটি।
সহকারী হাইকমিশনার ডা. রাজীব রঞ্জন তার স্বাগত বক্তব্যে ভারত ও বাংলাদেশের মধ্যে গভীর সভ্যতাগত সম্পর্ক তুলে ধরেন।তিনি আন্ডারলাইন করেন যে মৈত্রী দিবস হল ভারত ও বাংলাদেশের জনগণের মধ্যে গভীর ও স্থায়ী বন্ধুত্বের প্রতিফলন যা রক্তে গড়া এবং ভাগাভাগি ত্যাগ স্বীকার করে। মৈত্রী দিবস উদযাপনে বাংলাদেশের বিশিষ্ট শিল্পীদের বিভিন্ন পরিবেশনার মাধ্যমে ভারত ও বাংলাদেশের সমৃদ্ধ ও বৈচিত্র্যময় সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য প্রদর্শন করা হয়। খবর বাংলানিউজ।
অনুষ্ঠানের শুরুতে মঙ্গলপ্রদীপ প্রজ্বলন করেন ভারতীয় সহকারী হাইকমিশনার ডা. রাজীব রঞ্জন, প্রিমিয়ার বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য ড. অনুপম সেন,চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য ড. শিরিণ আখতার, দৈনিক আজাদীর সম্পাদক এম এ মালেক, চট্টগ্রাম মহানগর মুক্তিযোদ্ধা কমা-ার মোজাফফর আহমেদ, চট্টগ্রাম জেলা মুক্তিযোদ্ধা কমা-ার (ভারপ্রাপ্ত) একেএম সরোয়ার কামাল।
পরে অনুষ্ঠানে বীর মুক্তিযোদ্ধাদের ক্রেস্ট এবং উত্তরীয় পরিয়ে সম্মান জানানো হয়। অনুষ্ঠানে শাস্ত্রীয় ও লোকনৃত্য ও সঙ্গীত পরিবেশিত হয়। অনুষ্ঠানে পারফর্ম করে বাংলাদেশের বিশিষ্ট মিউজিক্যাল ব্যান্ড চিরকুট।