প্রবীণ সাংবাদিক কামরুল হুদা বলেছেন, বাড়ি ভাড়া নিয়ন্ত্রণ আইন-১৯৯১ পুরোপুরি বাস্তবায়ন করুন। সব ভাড়াটিয়াদের বাড়ি ভাড়ার চুক্তিপত্র দিতে হবে। এলাকাভিত্তিক বাড়ি ভাড়া রেট কার্যকর করতে হবে। স্বল্প ও মধ্য আয়ের মানুষের জন্য সরকারি খাস জমিতে হাউজিং প্রকল্প করে কিস্তির ভিত্তিতে বরাদ্দ দেয়ার ব্যবস্থা করতে হবে। বাড়ি ভাড়ার রশিদও ব্যাংকের মাধ্যমে পরিশোধ করার ব্যবস্থা করাসহ ৪ দফা দাবিতে ২৫ জুলাই সকাল ১১ টায় চেরাগী মোড়ে ভাড়াটিয়া ও ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ পরিষদের মানববন্ধনে তিনি এ কথা বলেন। তিনি আরো বলেন, সরকারি আইনের প্রতি বৃদ্ধাঙ্গুলি প্রদর্শন করে বাড়ির মালিকরা ইচ্ছামতো ভাড়াটিয়াদের কাছ থেকে ভাড়া আদায় করছে।
কবি আবদুল হাকিম বলেন, করোনা ভাইরাসের কবলে সারা পৃথিবী এখন থমকে গেছে। এটা থামাতে আমাদের নিজ নিজ অবস্থান থেকে যতটা সম্ভব কিছু করা উচিত।
মো. নাসির উদ্দিন চৌধুরী বলেন, প্রতি বছরের ডিসেম্বর থেকে বাড়িভাড়া বাড়ানোর প্রবণতা থাকলেও এ বছর তা আগে থেকেই শুরু হয়েছে। ২৭ বছর আগে বাড়িভাড়া নিয়ন্ত্রণ আইন করা হলেও সেটি কোনো বাড়ির মালিক মানছেন না।
সংগঠক জসিম উদ্দিন চৌধুরী বলেন, করোনা ভাইরাসের কারণে ব্যবসা-বাণিজ্য বন্ধ হয়ে গেছে। যার ফলে আর্থিক সংকটে জীবন-যাপন করছেন ব্যবসায়ী ও নিন্ম আয়ের মানুষ।
মানববন্ধনে বক্তব্য রাখেন প্রফেসর ওসমান জাহাঙ্গির, কমল রুদ্র, মাস্টার এস এম কামরুল ইসলাম, ডা. মাহতাব হোসেন মাজেদ, মোজাফফর সিকদার, রোকন উদ্দিন, আমান উল্লাহ বাদশা, মনজু, মো. ইউসুফ, সুমন সেন, দেবাশীষ রাজা, মনিষা সেন, মো. রিয়াদ উল হক প্রমুখ। বিজ্ঞপ্তি
মহানগর