চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি জননেতা মোছলেম উদ্দিন আহমদ এমপি বলেছেন, দেশের জনগোষ্টীর অর্ধেক নারী। নারীরা ধর্ম-কর্ম সহ যে কোন দায়িত্ব পালনে আন্তরিক। নারীরা সন্ত্রাস করে না, কোন মিথ্যা সাক্ষী প্রদান ও দখলকাজে মেয়েরা জড়িত থাকে না। এই নারীদের অবহেলিত রেখে দেশের সার্বিক উন্নয়ন করা সম্ভব নয়। এই উপলব্ধি থেকে জননেত্রী শেখ হাসিনা ছাত্রীদের জন্য উপবৃত্তি প্রদান করছে, গর্ভকালীন ও মাতৃকালীন ছুটি বৃদ্ধি, গর্ভকালীন ভাতা, চাকরি ক্ষেত্রে সুবিধা, বয়স্ক ভাতা, দুঃস্থ ভাতা প্রদান সহ বাল্য বিবাহ রোধ কল্পে বিভিন্ন কর্মসূচি গ্রহণ করেছে। এর সুফল আসায় মহিলাদের সম্মান ও আর্থিক স্বচ্ছলতা ফিরে এসেছে। তিনি আরো বলেন, ২০১১ সালে জাতীয় নারী উন্নয়ন নীতি পাস করার মধ্য দিয়ে শেখ হাসিনা পারিবারিক সহিংসতা দমন ও নারীদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করেছেন। তাদের মেধা ও শ্রমের সঠিক ব্যবহার করেছেন। এতে করে নারীদের সম্মান, অর্থনৈতিক নিশ্চয়তা লাভসহ সকল পর্যায়ে অংশগ্রহণের সুযোগ হয়েছে। সরকারের কল্যাণমুখী নানা আয়োজনের ফলে নারী সচেতনতা ও জাগরণ ঘটায় আগের মতো ধর্মীয় জিগির তুলে, মিথ্যা ও বিভ্রান্তি ছাড়িয়ে নারীদের বিভ্রান্তি করতে পারবেনা। বঙ্গবন্ধু মহিলা পরিষদ ৩নং পাঁচলাইশ ওয়ার্ডের সভাপতি ও পাঁচলাইশ ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের মহিলা বিষয়ক সম্পাদক শামীম আরা খানমের সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক লায়ন শারমিন সুলতানা মৌর সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত সভায় বক্তব্য রাখেন দক্ষিণ জেলা মহিলা আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক শামীমা হারুন লুবনা, মহানগর আওয়ামী লীগ সদস্য আলহাজ মহব্বত আলী খান, আওয়ামী লীগ নেতা আলহাজ্ব মোহাম্মদ এমরান, পাঁচলাইশ ওয়ার্ড কাউন্সিলর শফিকুল ইসলাম, যুদ্ধকালীন কমান্ডার সিরাজুল ইসলাম (সিরু বাঙালি), পাঁচলাইশ ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আব্দুস শাকুর ফারুকী, আব্দুল্লাহ আল মামুন, আবু সাদাত মোহাম্মদ সায়েম, এস এম ইয়াকুব আলী, এস এম জাহাঙ্গির আলম, আবদুল আউয়াল, সাইফুদ্দিন শান্ত, মোহাম্মদ ফারুক, নাসরিন আকতার, শাহনাজ বেগম, সুলতানা আক্তার, শামীমা নাজনিন, রাবেয়া আকতার, রাশেদা পারভীন রাসু, হ্যাপি আকতার, পারভিন পারু, সাহেদা আকতার, নার্গিস আকতার সীমা, জুমা চৌধুরী, ববি চৌধুরী প্রমুখ। বিজ্ঞপ্তি
নারীরা যেকোন দায়িত্ব পালনে আন্তরিক
বঙ্গবন্ধু মহিলা পরিষদের সভায় মোছলেম