আমরা কম বেশী সবাই বিকট ঢেঁকুর ও বুকের জ্বালা পোড়ায় হুট করে গ্যাসের ওষুধ খাওয়া শুরু করে দেই। এটা সাময়িক সমাধান হলে ও আসলে দীর্ঘমেয়াদে এই ওষুধ গুলো আমদের কি কি ক্ষতিসাধন করে চলুন জেনে নিই।
আমরা যখন এই গ্যাসের ওষুধ খাই, তখন এটি পেটে উৎপন্ন এসিডকে নিষ্ক্রিয় করে দেয়। এরপর আমরা যে আমিষ গুলো খাই সেগুলো হজম করার মতো এসিডিক পরিবেশ পাকস্থলী তে থাকে না। তখন আমিষগুলো হজম ছাড়াই বৃহদান্তে চলে যায়। এখানে, আমিষভাংগার কাজরত ব্যাক্টেরিয়াগুলো তৎপর হয়, যেগুলো একসময় আমিষের পাশাপাশি বৃহদান্তের দেয়াল ধ্বংস করতে শুরু করে। এভাবে অবিপাককৃত প্রোটিন গুলো একসময় কোলন ক্যান্সারের কারণ হয়ে দাঁড়ায়।
প্রকৃতপক্ষে, খাদ্যাভ্যাস ও জীবনযাত্রা প্রণালী পরিবর্তণের মাধ্যমে আমরা এসিড রিফ্লাক্স (ঢেঁকুর ও বুকজ্বালা) থেকে মুক্ত থাকতে পারি। “সকালে খেতে হবে রাজার ন্যায়, দুপুরে রানীর ন্যায় এবং রাতে খেতে হবে মিসকিনের মতো” এই প্রবাদে রয়েছে সমাধান। পাশাপাশি সঠিক ভোজ্যতেল, টেনশন মুক্ত থাকা ও প্রোবায়োটিক জাতীয় খাবার গ্রহণের মাধ্যমে এই সমস্যা থেকে মুক্ত থাকা যায়। ভালো থাকুন।



















































