মেয়র রেজাউল করিম চৌধুরী বলেছেন, লকডাউনের মধ্যেও চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের জরুরি কাজগুলো থেমে নেই। কারণ এ কাজগুলো পড়ে থাকলে করোনা কালে যে মানবিক বিপর্যয় ঘটতে যাচ্ছে তার থেকে পুনরুদ্ধার পাওয়া কঠিন হয়ে যাবে। তাই আসন্ন বর্ষা মৌসুম শুরু হওয়ার আগেই মশক নিধন কাজকে অগ্রাধিকার দেয়া হয়েছে। কেননা এ সময়ে জমাট ও পরিছন্ন পানিতে এডিস মশার প্রজনন বিস্তার ঘটে এবং এ মশা থেকে ডেঙ্গু রোগ ছড়ায়। তিনি গতকাল আন্দরকিল্লা ওয়ার্ডের রাজা পুকুর লেইন হতে নজির আহমেদ চৌধুরী রোড, কে সি দে রোড, লালদিঘী ও কোতোয়ালী মোড় পর্যন্ত অলি গলিতে ছোট বড় নালা ও বাড়ির আঙ্গিনায় বিভিন্নস্থানে ক্র্যাশ প্রোগ্রামের মাধ্যমে চলমান মশক নিধন কার্যক্রম চলাকালে নগরবাসীর উদ্দেশ্যে একথা বলেন।
তিনি আরো বলেন, নিজের বাড়ির আঙ্গিনায় যেখানে পানি জমে থাকে সেগুলো অপসারণ করতে হবে এবং ফুলের টব, পরিত্যক্ত প্লাস্টিকের বোতল, ডাবের খোল, ফ্রিজ ও এয়ার কন্ডিশনারের ট্রের পানি দুয়েকদিন অন্তর সরিয়ে ফেলতে হবে। তিনি এ ব্যাপারে নগরবাসীকে সচেতন থাকার আহ্বান জানান। তিনি করোনা আক্রান্তদের জন্য চসিকের উদ্যোগে নগরীর লালদিঘীর পাড়ে স্থাপিত আইসোলেশন সেন্টার থেকে সেবা গ্রহণের জন্য নগরবাসীর প্রতি আহ্বান জানিয়ে বলেন এই আইসোলেশন সেন্টারে ভর্তি হওয়া রোগীদের জন্য বিনামূল্যে চিকিৎসা সেবা, অক্সিজেন সাপোটসহ অন্যান্য সেবা কার্যক্রম চালু আছে।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন অতিরিক্ত পরিচ্ছন্ন কর্মকর্তা মোর্শেদুল আলম চৌধুরী, পরিচ্ছন্ন কর্মকর্তা প্রণব শর্মা। এছাড়াও তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী তোহিদুল ইসলামের তত্ত্বাবধানে প্যাচওয়াক প্রোগ্রাম পরিচালিত হয়। বিজ্ঞপ্তি
মহানগর