বর্তমান সরকার মৎস্যখাত উন্নয়নে বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহণ করেছেন। উপজেলায় প্রশাসন কর্তৃক জেলেদের বিভিন্ন ভাতা প্রদান করা হয়। হালদাসহ মিঠা পানির মাছ সংরক্ষণে সরকার কঠোর পদক্ষেপের মাধ্যমে মা মাছের প্রজনন মৌসুমে ডিম ছাড়ার আগ পর্যন্ত তা আহরণ করার উপর নিষেধাজ্ঞা জারি করেছেন। এতে মাছের পোনা বৃদ্ধিতে সহায়ক ভূমিকা পালন করে। দেশের অধিকাংশ জেলা উপজেলায় বেশির ভাগ জনসাধারণ মৎস্য চাষ নির্ভর। এ খাতে সরকারকে আরো প্রয়োজনীয় সহযোগিতা বাড়াতে হবে। মৎস্যজীবী লীগের নেতৃবৃন্দকে মাঠ পর্যায়ে সরকারের উন্নয়নের সফলতা জনগণের দৌড়গোড়ায় পৌছে দিতে হবে।
চট্টগ্রাম উত্তর জেলা আওয়ামী মৎস্যজীবী লীগের উদ্যোগে সংগঠনের ১৯তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি উপরের মন্তব্য করেন। চট্টগ্রাম উত্তর জেলা আওয়ামী মৎস্যজীবী লীগের আহ্বায়ক আলহাজ্ব এম হারুন অর রশীদ এর সভাপতিত্বে সদস্য সচিব লায়ন এম. শফিউল আলম এর পরিচালনায় আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন উত্তর জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক শেখ আতাউর রহমান আতা। প্রধান বক্তা ছিলেন চট্টগ্রাম উত্তর জেলা যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক, হাটহাজারী উপজেলা চেয়ারম্যান এস.এম রাশেদুল আলম।
বক্তব্য রাখেন উত্তর জেলা আওয়ামী মৎস্যজীবী লীগের যুগ্ম আহ্বায়ক বীর মুক্তিযোদ্ধা এম. এ হাশেম, বাবুল রায় চৌধুরী, এম. মোরশেদুল আলম, লায়ন রিমন মুহুরী, নাছির উদ্দিন সোহাগ, সদস্য মো. শাহ আলম, আলী আকবর, মঈনুল আলম, জাহাঙ্গীর সেলিম, মো. সোলায়মান, মো. সেলিম, মো. সালাহ উদ্দিন, আবদুস সালাম, গিয়াস উদ্দিন, স্বপন বণিক, জাফর উল্লাহ খান, জসিম উদ্দিন, মো. জুলফিকার, মো. মোক্তার আহমেদ, মো. সাহাব উদ্দিন, জীবন দাশ, আমিনুল হক, সৈয়দ বয়ান, মো. রিদোয়ান, মো. আকতার হোসেন, নুরুন নবী, ক্ষুদিরাম দাশ, রফিক উদ্দিন, এমরান হোসেন, সাদ্দাম হোসেন, মো. আরমান, মনোয়ার হোসেন মিলন, মো. এমদাদুল হক, মো. আরমাান হোসেন, এমরান চৌধুরী, শরফউ হায়দার তপন, কমান্ডার মো. আক্কাস, জয়নাল আবেদীন, খোকন চন্দ্র দাশ, শংকর শর্মা, খোরশেদ আলম, পলাশ চন্দ্র নাথ, রেজাউল করিম, লোকমান হোসেন বাবলু, মো. আনোয়ার হোসেন, জিন্নাত আলী বাদশা, মো. সাজ্জাদ, মাসুদুর রহমান, মো. মিজান, আজম খান, রতন কান্তি নাথ প্রমুখ। বিজ্ঞপ্তি