চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের মেয়র আ জ ম নাছির উদ্দীন বলেন, চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের আয়ের সক্ষমতা বৃদ্ধি করার পরিকল্পনাগুলো বাস্তব সম্মত উপায়ে বাড়াতে হবে। ঠিকাদারদের পাওনা বাবদ ১৩০ কোটি টাকা বকেয়া রয়েছে। করোনাকালে আমাদের আয়ের প্রধান উপায় রাজস্ব খাত অনেকটা স্থবির। এই অবস্থায় আয়বর্ধক প্রকল্পগুলোর পরিধি বৃদ্ধি এবং রাজস্ব আদায়ের উপর জোর দিয়ে চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনে নিয়োজিত জনবলের বেতন-ভাতা প্রদান করা যায়। সে ব্যাপারে প্রত্যেককে পেশাগত দায়বদ্ধতার পরিচয় দিতে হবে। এতে স্থানীয় সরকার প্রতিষ্ঠানের গুরুত্ব, মর্যাদা ও কার্যকারিতা সুরক্ষিত এবং সরকারের ভাবমূর্তি উজ্জ্বল হবে।
সোমবার সকালে নগরীর চিটাগং শপিং কমপ্লেক্সের ৩য় তলায় চসিক রাজস্ব সার্কেল-১ এর কার্যালয় উদ্বোধনকালে মেয়র একথাগুলো বলেন।
মেয়র আরও বলেন, রাজস্ব বিভাগে কর্মরতরা তাদের উপর অর্পিত দায়িত্ব ও কর্তব্য সততা, নিষ্ঠা ও আন্তরিকতার সাথে পালন করতে হবে। তাদের উপরই চসিকের আর্থিক সঙ্গতি নির্ভরশীল। বকেয়া হোল্ডিং ট্যাক্স, ট্রেড লাইসেন্সসহ চসিকের আয় সংশ্লিস্ট খাতসমূহকে শক্তিশালী করতে রাজস্ব বিভাগে কর্মরতদের ভূমিকা অপরিসীম। এ সময় কাউন্সিলর মো. গিয়াস উদ্দিন, চসিক প্রধান রাজস্ব কর্মকর্তা মুফিদুল আলম, মেয়রের একান্ত সচিব মোহাম্মদ আবুল হাশেম, রাজস্ব কর্মকর্তা সাহেদা পারভীন, কর কর্মকর্তা কামরুল ইসলাম, নাসির উদ্দিন, নুরুল ইসলাম, বশির উদ্দিন, মোসলেহ উদ্দিন, প্রদর্শন দেবনাথ, প্রকাশ বড়–য়া, শওকত হোসেন, মহিউদ্দিন মানিক, আজম খান, নুরুল ইসলাম, আবুল কালাম উপস্থিত ছিলেন। বিজ্ঞপ্তি