শিক্ষালয়, শিক্ষক, শিক্ষার্থী ও অভিভাবক এর সম্মিলন পাঠোন্নতির একটি গুরুত্বপূর্ণ শর্ত বলে উল্লেখ করেছেন মেয়র পদপ্রার্থী বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. রেজাউল করিম চৌধুরী।
বাকলিয়া আদর্শ বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় আয়োজিত এক মতবিনিময় সভায় গতকাল তিনি প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখছিলেন।
তিনি আরো বলেন, একজন শিক্ষার্থীর পাঠ গ্রহণের উদ্দেশ্য নিশ্চয়ই জ্ঞান অর্জন, অর্থাৎ জ্ঞাত হওয়া বা প্রকৃষ্টরূপে জানা। শিক্ষক শিক্ষার্থীদের সহজে জানার কৌশল শেখাবেন, পাঠ দান করবেন এবং যথাযথ অনুসরণের জন্য তদারকি করবেন। সে হিসেবে বলা যায়, শিক্ষকই একজন শিক্ষার্থীর প্রধানতম অভিভাবক।
কিন্তু, বিদ্যালয় বা শিক্ষায়তনের বাইরেও শেখার অনেক কিছুই থেকে যায়। এখানে পিতা, মাতা, ভাই, বোন কিংবা অগ্রজ কাউকে অভিভাবকের দায়িত্ব নিতে হয়।
বিশেষত শিশু শিক্ষার্থীদের ক্ষেত্রে পারিবারিক অভিভাবকের ভূমিকা অগ্রগন্য। একজন শিশু সহজেই পিতা, মাতা কিংবা পরিবারের বড়দের অনুকরণ ও অনুসরণ করে থাকে। পাঠ্য বিষয়কে গল্পাকারে শিক্ষার্থীর কাছে তুলে ধরতে পারলে পাঠের বিষয়তার কাছে সহজবোধ্য হয়। পড় এবং জানো এ বিষয়কে প্রাধান্য দিতে হবে।
জানার আগ্রহ সকল মানুষের সহজাত প্রবৃত্তি। জানার এ আগ্রহকে আগে জাগিয়ে তুলতে হবে। জানার আগ্রহ জাগ্রত থাকলে সে অবশ্যই পড়বে এবং শিখবে।
শিক্ষিকা লাকী দেবীর সঞ্চালনায় প্রধান বক্তার বক্তব্য রাখেন স্কুলের প্রধান শিক্ষক মো. মঈনুদ্দিন। এতে বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন নগর আওয়ামী লীগের উপ-প্রচার সম্পাদক শহিদুল আলম, পশ্চিম বাকলিয়া আওয়ামী লীগের যুগ্ম আহ্বায়ক আলী নাওয়াজ, আকবর আলী আকাশ, চকবাজার থানা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি সিরাজুর রহমান, বিদ্যালয়ের শিক্ষিকা জান্নাতুল ফেরদৌস, তসলিমা জান্নাত, হাসিনা বেগম, অভিভাবক শামীমা আক্তার, পশ্চিম বাকলিয়া ওয়ার্ড আওয়ামী লীগ নেতা আনোয়ার হোসেন, সরওয়ার উদ্দিন, সরওয়ার আলম, ফরিদুল আলম, হাজী জাহাঙ্গীর, জাহাঙ্গীর আলম রানা, আক্কাস আলী প্রমুখ। বিজ্ঞপ্তি
মহানগর