সুপ্রভাত ডেস্ক »
বৃহস্পতিবার (৯ মে) সকাল ১০টা ২৮ মিনিটে জহুরুল হক ঘাঁটি থেকে উড্ডয়নের পরপরই রাশিয়ার তৈরি ওয়াইএকে ১৩০ বিমানটি দুর্ঘটনায় পড়ে। উড্ডয়নের পরপরই ওই বিমানে আগুন লেগে যায়। পরে সেটি চট্টগ্রাম বোট ক্লাবের কাছে কর্নফুলী নদীতে বিধ্বস্ত হয়ে তলিয়ে যায়। বিমানের পাইলট ও কো-পাইলট প্যারাশুট দিয়ে নেমে আসেন। পরে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান স্কোয়াড্রন লিডার অসিম জাওয়াদ। উইং কমান্ডার সুহান চিকিৎসাধীন রয়েছেন।
এর আগে ২০১৫ সালের জুনে বাংলাদেশ বিমানবাহিনীর একটি এফ-৭ যুদ্ধবিমান বাংলাদেশ বিমানবাহিনী ঘাঁটি জহুরুল হক থেকে উড্ডয়নের পর সাগরে বিধ্বস্ত হয়। নিখোঁজ পাইলট ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট তাহমিদের সন্ধান পাওয়া যায়নি।
২০১১ সালের ১০ অক্টোবর বাংলাদেশ বিমানবাহিনীর একটি যুদ্ধবিমান চট্টগ্রামের শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে বিধ্বস্ত হয়। ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট মুনতাসিন বিমান থেকে বের হতে পারেন।
২০১০ সালের ২৩ সেপ্টেম্বর পতেঙ্গা বোট ক্লাবের কাছে একটি বাংলাদেশ বিমানবাহিনীর যুদ্ধবিমান কর্ণফুলী নদীতে বিধ্বস্ত হয়। পাইলট ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট আহমেদ সানজিদ বেঁচে যান।