স্মরণসভায় বক্তারা
ভাষা আন্দোলন, মুক্তিযুদ্ধসহ সকল গণতান্ত্রিক আন্দোলন-সংগ্রামে সামনের সারিতে থেকে সাহসী ভূমিকা পালন করেছেন চলচ্চিত্র পরিচালক ও সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব আলমগীর কুমকুম। চলচ্চিত্র ও বিনোদনকে মুক্তচিন্তার হাতিয়ার হিসেবে গড়ে তুলতে অগ্রণী ভূমিকা রেখেছেন তিনি। তাঁর এই সাহসিকতা আজকের প্রজন্মের কাছে স্বর্ণোজ্জ্বল ইতিহাস ও প্রাতঃস্মরণীয়।
চলচ্চিত্র পরিচালক ও সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব আলমগীর কুমকুম-এর ৯ম মৃত্যুবার্ষিকীর স্মরণসভায় বক্তারা এ কথা বলেন।
বঙ্গবন্ধু সাংস্কৃতিক জোট চট্টগ্রাম জেলা শাখার উদ্যোগে নগরীর আন্দরকিল্লাস্থ চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা আওয়ামী লীগের কার্যালয়ে বঙ্গবন্ধু সাংস্কৃতিক জোট কেন্দ্রীয় কমিটির প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি ও বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সাবেক সাংস্কৃতিক সম্পাদক চলচ্চিত্র পরিচালক আলমগীর কুমকুম-এর ৯ম মৃত্যুবার্ষিকীর আলোচনা সভা সংগঠনের সভাপতি অধ্যাপক এডভোকেট কামরুন নাহার বেগমের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত হয়।
এতে আলোচক হিসেবে বক্তব্য রাখেন দক্ষিণ জেলা আওয়ামী লীগের দপ্তর সম্পাদক আবু জাফর চৌধুরী, শ্রম বিষয়ক সম্পাদক আলহাজ্ব মোহাম্মদ খোরশেদ আলম, চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের জনসংযোগ কর্মকর্তা বীর মুক্তিযোদ্ধা কালাম চৌধুরী, প্রবাসী আওয়ামী লীগ নেতা ও বীর মুক্তিযোদ্ধা নুরুল হুদা।
সভায় বক্তারা বলেন, চলচ্চিত্র পরিচালক আলমগীর কুমকুম এর দেখানো পথ ধরেই অনেকে আজ মুক্তিযুদ্ধ ভিত্তিক চলচ্চিত্র ও নাটক নির্মাণ করছেন। বাঙালি সংস্কৃতি বিকাশে ও মুক্তচিন্তার উত্তরণে চলচ্চিত্র পরিচালক আলমগীর কুমকুম আজীবন স্মরণীয়।
সংগঠনের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক স ম জিয়াউর রহমানের সঞ্চালনায় বক্তব্য রাখেন আবুল বশর, মোহাম্মদ জসিম উদ্দিন চৌধুরী, হাজী সেলিম রহমান, নজরুল ইসলাম মোস্তাফিজ, সি আর বিধান বড়–য়া, জান্নাতুল ফেরদৌস সোনিয়া, সাজেদা বেগম সাজু, অর্থ সম্পাদক কাজী ওমর ফারুক, মাসুমা কামাল আঁখি, মোহাম্মদ হাসান মুরাদ, সহ-সমাজকল্যাণ সম্পাদক গোলাম রহমান, মোহাম্মদ ওসমান গণি, অধ্যাপক মো. মাহবুবুর রহমান, ডা. এস এম আবুল ফজল, মো. কামাল হোসেন, শিরিন আক্তার, শাকিলা নাসরিন, আশীষ কুমার চৌধুরী, ত্রিদিব কুমার দে, হাবিবুর রহমান, মোহাম্মদ রায়হান, ফরহাদুর রহমান ফয়সাল, মো. সেলিম ভূঁইয়া, মৃত্তিকা বড়–য়া, সোমা বড়–য়া প্রমুখ। বিজ্ঞপ্তি