ব্যক্তি নিজের জন্য উপার্জন করা হল সুখ কিন্তু অনেকের জন্য কিছু উপার্জন করা হল মহানন্দের বিষয়। বিশ্বের ধনী দেশগুলো যেভাবে পাল্লা দিয়ে শিল্পায়ন ও নগরায়ন বৃদ্ধি করে কার্বন নিঃসরণের হার বৃদ্ধি করছে তাতে জলবায়ু পরিবর্তন দ্রুত নেতিবাচক দিকে এগোচ্ছে। করোনা মহামারি আমাদের দেখিয়ে দিয়েছে মানবজাতি প্রকৃতির কাছে নিতান্ত অসহায়, ঠিক তেমনি মনুষ্যসৃষ্ট দুর্যোগ আরো মারাত্মক রূপ ধারণ করতে পারে। তাই বিশ্বের যুব সমাজকে এক হয়ে জলবায়ু পরিবর্তনের বৈশ্বিক চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে কাজ করতে হবে ।
এসডিজি ইয়ুথ ফোরামের ‘ লাইমলাইট অন ক্লাইমেট চেইন্জ ’ শিরোনামে আয়োজিত ভার্চুয়াল ওয়েবিনারে অংশ নিয়ে অতিথি আলোচকের বক্তব্যে এমন কথা বলেন অর্থনীতিবিদ, বাংলাদেশ পরিবেশ আন্দোলন (বাপা) এর চট্টগ্রাম অঞ্চলের সভাপতি ও ইস্ট ডেল্টা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য প্রফেসর মোহাম্মদ সিকান্দর খান।
এসডিজি ইয়ুথ ফোরামের সভাপতি নোমান উল্লাহ বাহারের সভাপতিত্বে এবং দপ্তর সম্পাদক মিনহাজুর রহমান শিহাব ও সদস্য তাওহিদা সুমাইয়ার যৌথ সঞ্চালনায় গতকাল ভার্চুয়াল ওয়েবিনারে অতিথি আলোচকদের মধ্যে অংশ নেন চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের সদস্য মোহাম্মদ জাফর আলম, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রাণীবিদ্যা বিভাগের অধ্যাপক ড. কাজী মতিন উদ্দিন আহমেদ, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের প্ল্যান্ট ইকোলজি ও এনভায়রনমেন্ট ল্যাবের প্রধান অধ্যাপক ড. মাহফুজুর রহমান, কর্ণফুলী নদী গবেষক ও পরিবেশবিদ অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ ইদ্রিস আলী, অস্ট্রিয়ার গ্রেজ বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষক ও পরিবেশবিদ মোহাম্মদ হুমায়ুন কবির, চবি ওশানোগ্রাফি বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. মোসলেম উদ্দিন, এশিয়ান ইউনিভার্সিটি ফর উইমেনের অধ্যাপক ড. শারিন শাহজাহান নওমি, ড. মুহাম্মদ কামাল উদ্দিন, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক মোরশেদা ফেরদৌস, পরিবর্তন চাই বাংলাদেশের ট্রাস্টি আতিকুর রহমান, ড. প্রবাল বড়ুয়া, ফ্রাইডেস ফর ফিউচার ন্যাশনাল কোর কমিটির সদস্য ফারিয়া এস ওমি, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় ন্যাচার কনজারভেশন ইনিশিয়েটিভের সভাপতি মোহাম্মদ রায়হান, সচেতন নাগরিক সমাজের প্রতিনিধি কায়সার আলী চৌধুরী, এসডিজি ইয়ুথ ফোরাম নেতৃবৃন্দ কাজী রাশেদুল ইসলাম, তনিমা রহমান, কাজী জাহিদ প্রমুখ।
জাফর আলম তরুণ প্রজন্মকে জ্ঞানভিত্তিক প্রগাঢ়তা বৃদ্ধির জন্য আহ্বান জানিয়ে বলেন, ‘স্থানীয় ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে আলাপ আলোচনার মাধ্যমে কিভাবে পরিবেশ সুরক্ষা আইনের যথাযথ বাস্তবায়ন ও জলবায়ু পরিবর্তনের ক্ষতি পুষিয়ে নেওয়া যায় সে ব্যাপারে তরুণদের জোর দিতে হবে। ড. মতিন উদ্দীন আহমেদ বলেন, ‘নগরায়ন, শিল্পায়ন ও দূষণের ফলে দিন দিন সুপেয় পানির প্রাপ্যতা কমে যাচ্ছে। জলবায়ু পরিবর্তনের নেতিবাচক প্রভাবের ফলে উপকূলবর্তী এলাকা সমূহে এর ক্ষতিকর প্রাদুর্ভাব দেখা দিবে ভবিষ্যতে। বিজ্ঞপ্তি
মহানগর