সিটি করপেরেশনের মেয়র মো. রেজাউল করিম চৌধুরী বলেছেন, বীর্জা খালে সিডিএ’র অধীনে বাস্তবায়নাধীন মেগা প্রকল্পের ফলে জলাবদ্ধতায় সৃষ্ট নাগরিক দুর্ভোগ বাড়ছে। বৃহত্তর বাকলিয়ায় বীর্জা খালের বিভিন্ন স্থানে বাঁধ দেয়ায় এ এলাকায় দূষিত পানি এই শুকনো মৌসুমেও জমাট হয়ে আছে। এমনকি বাড়ি-ঘর, দোকানÑপাট ও ব্যবসা প্রতিষ্ঠানেও দূষিত পানি ঢুকে পড়ায় মানুষের ভোগান্তি হচ্ছে। সেজন্য বীর্জা খালের বাঁধ অপসারণ করে নাগরিক দুর্ভোগ লাঘব করতে হবে।
তিনি গতকাল শনিবার সকালে নগরীর মোহনা কামিউনিটি সেন্টারে পাশে বীর্জা খালে সিডিএ’র অধীনে মেগা প্রকল্পের ফলে জলাবদ্ধতায় সৃষ্ট নাগরিক দুর্ভোগ সরেজমিনে প্রত্যক্ষ করে এ কথা বলেন।
এ সময় তিনি বলেন, পূর্ব ষোলশহর, পশ্চিম বাকলিয়া ও পূর্ব বাকলিয়া ওয়ার্ডের বৃহত্তর বাকলিয়ায় বীর্জা খালের বিভিন্ন স্থানে বাঁধ দেয়ায় এ এলাকায় দূষিত পানি জমাট হয়ে আছে। এমনকি বাড়ি-ঘরসহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে দূষিত পানি ঢুকে পড়ায় চরম নাগরিক দুর্ভোগ হচ্ছে। রাস্তা-ঘাট ও অলিতে গলিতেও দূষিত পানি স্থিত হয়ে থাকায় জনসাধারণের চলাফেরা অসম্ভব হয়ে পড়েছে। ফলে জনস্বাস্থ্যও হুমকির সম্মুখীন।
মেয়র আরো বলেন, সিডিএ জলাবদ্ধতা নিরসনে প্রকল্পের অধীন যে সকল খালে বাঁধ দিয়ে পানি চলাচলে প্রতিবন্ধকতা তৈরি করা হয়েছে, তাদের বারবার তাগাদা দেয়া সত্ত্বেও সে সকল প্রতিবন্ধকতা অপসারণ করেনি। ফলে জমাটবদ্ধ দূষিত পানি জমে রাস্তাÑঘাট ও দোকান-পাঠ ও ঘরবাড়িতে ঢুকে পড়েছে এবং নাগরিক দুর্ভোগ হচ্ছে।
তিনি বলেন, খালের বাঁধ অপসারণ না হওয়ায় বিদ্যমান নাগরিক ভোগান্তি লাঘবে কোন সমন্বয় সাধনের প্রয়োজন পড়ে না। প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্তৃপক্ষই এ ব্যাপারে যথাযথ কার্যকর পদক্ষেপ নিতে পারে।
এ সময় মেয়রের সঙ্গে উপস্থিত ছিলেন মহানগর আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক নোমান আল মাহমুদ, ওয়ার্ড কাউন্সিলর এম. আশরাফুল আলম, নুরুল আলম মিয়া, ওয়ার্ড আওয়ামী লীগ নেতা শামসুল আলম, প্রকৌশলী সেলিম উল্লাহ, আবুল কালাম কন্ট্রাক্টর প্রমুখ। বিজ্ঞপ্তি
এ মুহূর্তের সংবাদ




















































