নিজস্ব প্রতিবেদক:
নতুন করে আক্রান্ত হলো ১৪০ জন। চট্টগ্রামের ফৌজদারহাট বিআইটিআইডি, ভেটেরিনারি বিশ্ববিদ্যালয় ও চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজের ল্যাবে ৫৩০টি নমুনার মধ্যে ১৪০টি করোনা পজিটিভ পাওয়া গেছে। এই ১৪০টির মধ্যে ৮৬টি মহানগরীর এবং ৫৪টি উপজেলার। নতুন করে ১৪০ জন শনাক্ত হওয়ায় চট্টগ্রামে করোনা রোগীর সংখ্যা দাঁড়ায় ৩,৭৩৯ জন, এদের মধ্যে সুস্থ হয়ে বাড়ি গেছে ২৪৮ জন এবং মারা গিয়েছে ৮৭ জন।
সিভিল সার্জন থেকে প্রাপ্ত তথ্যানুসারে জানা যায়, চট্টগ্রামের ফৌজদারহাট বিআইটিআইডিতে ১৫৮টি নমুনার মধ্যে ২৯টি করোনা পজিটিভ পাওয়া গেছে, এরমধ্যে ৫টি চট্টগ্রাম মহানগরীর এবং ২৪টি বিভিন্ন উপজেলার। চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ ল্যাবে ২২৬টি নমুনার মধ্যে পজিটিভ হয়েছে ৭৫জনের, এই ৭৫ জনের মধ্যে ৭৪ জন মহানগরীর এবং একজন উপজেলার। চট্টগ্রাম ভেটেরিনারি বিশ্ববিদ্যালয়ে ১৪৬টি নমুনার মধ্যে ৩৬ জন করোনা পজিটিভ হয়েছে, এরমধ্যে ৭ জন মহানগরীর এবং ২৯ জন বিভিন্ন উপজেলার। অপরদিকে কক্সবাজার মেডিকেল কলেজ ল্যাবে গতকাল কোনো নমুনা ছিল না।
এদিকে গতকাল বুধবার নতুন করে ১৪০ জন করোনা শনাক্ত হওয়ায় মোট রোগীর সংখ্যা হলো ৩,৭৩৯ জন। এর আগে ২ জুন ২০৬ জন, ১ জুন ২০৮ জন, ৩১ মে ১৬০ জন, ৩০ মে ২৩৭ জন, ২৯ মে ১৫৯ জন, ২৮ মে ২২৯ জন, ২৭ মে ২১৫ জন, ২৬ মে ৯৮ জন, ২৫ মে ১০৩ জন, ২৪ মে ৬৫ জন, ২৩ মে ১৬৬ জন, ২২ মে ১৬১ জন, ২১ মে ৯২ জন, ২০ মে ২৬০ জন, ১৯মে ১২৮ জন, ১৮মে ৫৪ জন, ১৭ মে ৭৩ জন, ১৬ মে ৭৫ জন, ১৫ মে ৬৮ জন, ১৪ মে শনাক্ত হয়েছিল ৬১ জন, ১৩ মে শনাক্ত হয়েছিল ৯৫ জন, ১২ মে ৭৫ জন, ১১ মে ৬৫ জন, ১০ মে ৪৮ জন, ৯ মে শনিবার ১৩ জন, মে শুক্রবার ১১ জন, ৭ মে বৃহস্পতিবার ভেটেরিনারিতে ৩৮ জন ও বিআইটিডিতে ১৯ জন ( কক্সবাজারে একজনসহ) করোনা শনাক্ত হওয়ায় একদিনে ৫৭ করোনা রোগী শনাক্ত হয়েছিল চট্টগ্রামে। ৬ মে ১১ জন করোনা পজিটিভ হওয়ার আগে ৫ মে সোমবারের ভেটেরিনারি রিপোর্টের ১৩ জন, ৫ মে বিআইটিআইডি এর রিপোর্টে ৯ জন (ঢাকা, কুমিলস্না ও কক্সবাজার থেকে আসা তিনজন রোগী সহ), ৪মে ১৬ জন, ৩ মে ১৩ জন, ২ মে তিনজন, ১ মে তিনজন, ৩০ এপ্রিল একজন, ২৯ এপ্রিল ৪ জন, ২৮ এপ্রিল তিনজন, ২৭ এপ্রিল নয়জন, ২৬ এপ্রিল সাতজন ( রাজবাড়ী থেকে আসে একজন), ২৫ এপ্রিল দুই জন ( ঢাকা থেকে আসে একজন), ২৪ এপ্রিল একজন, ২২ এপ্রিল তিনজন, ২১ এপ্রিল একজন, ১৩ এপ্রিল চারজন, ১৮ এপ্রিল একজন, ১৭ এপ্রিল একজন, ১৬ এপ্রিল একজন, ১৫ এপ্রিল পাঁচজন, ১৪ এপ্রিল ১১ জন, ১৩ এপ্রিল দুইজন, ১২ এপ্রিল পাঁচজন, ১১ এপ্রিল দুইজন, ১০ এপ্রিল দুই জন, ৭ এপ্রিল তিনজন, ৫ এপ্রিল একজন ও ৩ এপ্রিল একজন আক্রান্ত হয়েছিল।