বিশ্ব পর্যটন দিবস
বিশ্ব পর্যটন দিবস উপলক্ষে কক্সবাজার সমুদ্র সৈকতে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা কর্মসূচি অনুষ্ঠিত হয়। এতে অংশ নেন করোনা আইসোলেশন সেন্টার চট্টগ্রামের শতাধিক স্বেচ্ছাসেবক।
করোনা আইসোলেশন সেন্টার চট্টগ্রামের চিকিৎসক, নার্স এবং অংশ নেওয়া স্কুল, কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়ের স্বেচ্ছাসেবক গত শনিবার কক্সবাজারে আনন্দ ভ্রমণে যান। কক্সবাজার সমুদ্র সৈকতে ভেসে আসা বিপুল পরিমাণ বর্জ্য পরিষ্কার করেছে করোনা আইসোলেশন সেন্টার চট্টগ্রামের স্বেচ্ছাসেবকরা।
কোভিড-১৯ মহামারির ধাক্কায় সবচেয়ে বিপর্যস্ত খাত হিসেবে অনিশ্চয়তার সামনে দাঁড়িয়ে এ বছর পালিত হচ্ছে দিবসটি। জাতিসংঘের বিশ্ব পর্যটন সংস্থা এ বছর দিবসটির মূল প্রতিপাদ্য নির্ধারণ করেছে ‘পর্যটন ও গ্রামীণ উন্নয়ন’।
এ সময় করোনা আইসোলেশন সেন্টার চট্টগ্রামের প্রধান সমন্বয়ক নুরুল আজিম রনি বলেন, ভেসে আসা নানা ধরণের বর্জ্য সৈকতকে দূষিত করছে। এসব বর্জ্যরে বেশিরভাগই বোতলজাত ও প্লাস্টিক দ্রব্য। আমরা যারা পর্যটক আছি সবাইকে নির্দিষ্ট স্থানে ময়লা ফেলতে হবে। একই সাথে বিশ্ব দরবারে দেশের পর্যটন শিল্পকে তুলে ধরার উপরও গুরুত্বারোপ করেন তিনি।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন ডা. হাসিবুল ইসলাম, ডা. সাদ্দাম হোসেন, ডা. রাসেল, নার্স সায়মা আক্তার, স্বেচ্ছাসেবক টিম লিডার মিজানুর রহমান মিজান, ঐশিক পাল জিতু, শিহাব আলি চৌধুরী, অমিত চক্রবর্ত্তী, মোহাম্মদ আরিফ উদ্দীন, রায়হান উদ্দীন, যুবরাজ দাস, নাহিদুল আলম, জামশেদুল ইসলাম, মোহাম্মদ রাকিব, শাহাদাত হোসাইন, মহসিন কলেজ ছাত্রলীগ নেতা মায়মুন উদ্দীন মামুন প্রমুখ। বিজ্ঞপ্তি