চট্টগ্রাম মহানগর আওয়ামী লীগের সভাপতি মাহতাব উদ্দিন চৌধুরী বলেন আওয়ামী লীগ তিন তিনবার ক্ষমতায়। সামনে দুঃসময়। এখন যারা সদস্যভুক্ত বা নবায়নকৃত হয়ে দলে ঢুকতে চান তাদের ব্যাপারে স্থানীয় নেতৃত্বকে সচেতন থাকতে হবে।
মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক, সাবেক সিটি মেয়র আ.জ.ম নাছির উদ্দীন দলীয় সাংগঠনিক সিদ্ধান্তসমূহ উপস্থাপন করে বলেন আমার কেন্দ্রের নির্দেশনা অনুযায়ী ইউনিট, ওয়ার্ড, থানা সম্মেলনগুলো অবশ্যই করতে প্রচেষ্টা অব্যাহত রেখেছি। ইতোপূর্বে সদস্য নবায়নের বই নিয়েছেন সেই সমস্ত মুন্ডাসহ আগামী ১৭ সেপ্টেম্বরে মধ্যে দলীয় কার্যালয়ে প্রদানের নির্দেশনা দেয়া হয়। এ সিদ্ধান্ত সকলকে অবশ্যই মানতে হবে। যারা বই ও মুন্ডাগুলো নির্দিষ্ট সময়ে জমা দেবেন না তাদেরকে পরবর্তীতে বই প্রদান করা হবে না।
অপর এক সাংগঠনিক সিদ্ধান্তে বলা হয় নতুন সদস্য প্রদানে অধিকতর সতকর্তা অবলম্বন করে যাতে অবাঞ্চিত কেউ দলে অনুপ্রবেশ করতে না পারে সেদিকে অবশ্যই লক্ষ্য রাখতে হবে। সুসময়ের কোাকিলরা দুঃসময়ে থাকবে না। এরা যেন তৃণমূল স্তরে আসতে না পারে তাদেরকে বাধা দিতে হবে এবং স্থানীয় নেতৃত্বকে সতর্ক থাকতে হবে।
সভায় গৃহীত পূর্ব সিদ্ধান্ত অনুযায়ী আগামী ১৯ সেপ্টেম্বর সকাল ১০টা থেকে দিনব্যাপী থিয়েটার ইনস্টিটিউট চট্টগ্রাম মিলনায়তনে চট্টগ্রাম মহানগর আওয়ামী লীগ কার্যনির্বাহী কমিটির বর্ধিত সভা অনুষ্ঠিত হবে।
গতকাল সন্ধ্যা ৭টায় দারুল ফজল মার্কেট কার্যালয়ে সভাপতি ও সম্পাদকমণ্ডলীর সভায় অন্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন মহানগর আওয়ামী লীগের সহ সভাপতি নঈম উদ্দিন চৌধুরী, অ্যাডভোকেট সুনীল কুমার সরকার, অ্যাডভোকেট ইব্রাহিম হোসেন চৌধুরী বাবুল, খোরশেদ আলম সুজন, এম জহিরুল আলম দোভাষ, আলতাফ হোসেন চৌধুরী বাচ্চু, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মেয়র এম রেজাউল করিম চৌধুরী, বদিউল আলম, সম্পাদকমণ্ডলীর সদস্য আবদুচ ছালাম, নোমান আল মাহমুদ, শফিক আদনান, চৌধুরী হাসান মাহমুদ হাসনী, শফিকুল ইসলাম ফারুক, হাসান মাহমুদ শমসের, অ্যাডভোকেট শেখ ইফতেখার সাইমুল চৌধুরী, চন্দন ধর, মোহাম্মদ হোসেন, আহমেদুর রহমান সিদ্দিকী, হাজী জহুর আহমদ, জালাল উদ্দিন ইকবাল, মাহবুবুল হক মিয়া, দিদারুল আলম চৌধুরী, ইঞ্জিনিয়ার মানস রক্ষিত, আবদুল আহাদ, আবু তাহের, ডা. ফয়সল ইকবাল চৌধুরী, শহিদুল আলম, জহরলাল হাজারী প্রমুখ। বিজ্ঞপ্তি