সমুদ্র সৈকতকে কাজে লাগিয়ে পতেঙ্গায় একটি বহুমূখী অর্থনৈতিক হাব গড়ে তোলা সম্ভব। গণপূর্ত বিভাগের সাথে সমম্বয় করে এখানে পর্যটন ভিত্তিক উপশহর গড়ে তোলা যেতে পারে। বিনোদনের পাশাপাশি অবকাশ যাপনের জন্য এখানে আন্তর্জাতিক মানের আবাসিক হোটেলসহ, স্থায়ী আবাসিক এলাকা, শপিংমল, পার্ক ইত্যাদি গড়ে তোলা গেলে পতেঙ্গা হবে দেশের অন্যতম আকর্ষণীয় অর্থনৈতিক অঞ্চল।
সমুদ্র সৈকত দোকান মালিক সমিতির সঙ্গে গতকাল সন্ধ্যায় মতবিনিময়কালে আওয়ামী লীগের মনোনীত চসিক মেয়র পদপ্রার্থী মো. রেজাউল করিম চৌধুরী এসব কথা বলেন।
তিনি আরো বলেন, এখানে যে সব ক্ষুদ্র ব্যাবসায়ী এখন পর্যটকদের ঘিরে ফুডজোনসহ নানান সামগ্রীর দোকান গড়েছেন করোনার কারণে পর্যটন স্পট বন্ধ থাকায় অর্থনৈতিক ক্ষতির সম্মুখীন হয়েছেন তারা অদূর ভবিষ্যতে আবারো ঘুরে দাড়াতে সক্ষম হবেন বলে আশা রাখছি। আর যখনি পুরোপুরি সৈকতে লোকজন আসতে শুরু করবে তখন সংশ্লিষ্ট দায়িত্ব পালনকারী সংস্থার পাশাপাশি এখানকার ব্যাবসায়ীরা সৈকতকে পরিচ্ছন্ন রাখতে নিয়মিত কর্মসূচি রাখবেন, এটা আমার অনুরোধ। কারণ এটাকে আকর্ষণীয় রেখে সমাগম বাড়াতে পারলে ব্যাবসাতেও ইতিবাচক প্রভাব পড়বে। তাই নিজেদের দায়িত্ব মনে করেই সচেতনতার সাথে সৈকতকে ব্যবহার করা সকলের উচিত।
ওয়াহিদুল আলম মাস্টারের সভাপতিত্বে ও বেলাল হোসেন এর সঞ্চালনায় মতবিনিময় সভায় আরো বক্তব্য রাখেন দক্ষিণ পতেঙ্গা ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক এস এম জাহাঙ্গীর, সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক আলমগীর, বি ইউনিট আওয়ামী লীগ সভাপতি শহীদুল ইসলাম পরাগ, সাবেক দক্ষিণ পতেঙ্গা ৪১ নম্বর ওয়ার্ড ছাত্রলীগের আহবায়ক কামরুল হাসান সোহেল, ওয়ার্ড যুবলীগের সভাপতি মো. মাইনুল, সহ-সভাপতি আবদুল্লাহ আল মামুন, স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাধারণ সম্পাদক আশরাফ খোকন, পতেঙ্গা থানা ছাত্রলীগের সম্পাদক মেহরাজ তৌসিফ সাধারণ, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক জাহিদুল হাসান সাব্বির, সহ-সভাপতি আরিফুল আলম, দোকান মালিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক মো. লোকমান, শেখ আহমদ সাগর, মো. হারিছ, মো. জামালসহ দোকানদার মালিক সমিতির সদস্যবৃন্দ। বিজ্ঞপ্তি
মহানগর