করোনা ভাইরাস
নিজস্ব প্রতিবেদক
বোয়ালখালী উপজেলার ইউএনও আছিয়া খাতুনসহ চট্টগ্রামে নতুন আক্রান্ত ১১৩ জন। চট্টগ্রামের ফৌজদারহাট বিআইটিআইডি, ভেটেরিনারি বিশ্ববিদ্যালয়, চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজের ল্যাব ও কক্সবাজার মেডিকেল কলেজ ল্যাবের ৪৮৫টি নমুনার মধ্যে ১১৩টি করোনা পজিটিভ পাওয়া গেছে। এদিকে নতুন করে ১১৩ জন শনাক্ত হওয়ায় চট্টগ্রামে করোনা রোগীর সংখ্যা দাঁড়ায় ৪,২৮০ জন, এদের মধ্যে সুস্থ হয়ে বাড়ি গেছে ২৮৫ জন এবং মারা গিয়েছে ১১০ জন। গতকাল মঙ্গলবার ভেটেরিনারি বিশ্ববিদ্যালয়ের রিপোর্টে বোয়ালখালীর ইউএনও’র রিপোর্ট পজিটিভ পাওয়া যায় বলে জানা যায়।
সিভিল সার্জন থেকে প্রাপ্ত তথ্যানুসারে জানা যায়, চট্টগ্রামের ফৌজদারহাট বিআইটিআইডিতে ১৭৯টি নমুনার মধ্যে ১৪টি করোনা পজিটিভ পাওয়া গেছে, চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ ল্যাবে ৮৭টি নমুনার মধ্যে পজিটিভ হয়েছে৩১ জনের, চট্টগ্রাম ভেটেরিনারি বিশ্ববিদ্যালয়ে ১৪৯টি নমুনার মধ্যে ৫৬ জন পজিটিভ, কক্সবাজার মেডিকেল কলেজ ল্যাবে ৭০ জনের নমুনায় ১২ জনের করোনা পজিটিভ হয়েছেন।
এদিকে গতকাল মঙ্গলবার নতুন করে ১১৩ জন করোনা শনাক্ত হওয়ায় মোট রোগীর সংখ্যা হলো ৪,২৮০ জন। এর আগে ৮ জুন ৯৯ জন, ৭ জুন ১০৬ জন, ৬ জুন ১৫৬ জন, ৫ জুন ১৪০ জন, ৪ জুন ১৩২ জন, ৩ জুন ১৪০ জন, ২ জুন ২০৬ জন, ১ জুন ২০৮ জন, ৩১ মে ১৬০ জন, ৩০ মে ২৩৭ জন, ২৯ মে ১৫৯ জন, ২৮ মে ২২৯ জন, ২৭ মে ২১৫ জন, ২৬ মে ৯৮ জন, ২৫ মে ১০৩ জন, ২৪ মে ৬৫ জন, ২৩ মে ১৬৬ জন, ২২ মে ১৬১ জন, ২১ মে ৯২ জন, ২০ মে ২৬০ জন, ১৯মে ১২৮ জন, ১৮মে ৫৪ জন, ১৭ মে ৭৩ জন, ১৬ মে ৭৫ জন, ১৫ মে ৬৮ জন, ১৪ মে শনাক্ত হয়েছিল ৬১ জন, ১৩ মে শনাক্ত হয়েছিল ৯৫ জন, ১২ মে ৭৫ জন, ১১ মে ৬৫ জন, ১০ মে ৪৮ জন, ৯ মে শনিবার ১৩ জন, মে শুক্রবার ১১ জন, ৭ মে বৃহস্পতিবার ভেটেরিনারিতে ৩৮ জন ও বিআইটিডিতে ১৯ জন ( কক্সবাজারে একজনসহ) করোনা শনাক্ত হওয়ায় একদিনে ৫৭ করোনা রোগী শনাক্ত হয়েছিল চট্টগ্রামে। ৬ মে ১১ জন করোনা পজিটিভ হওয়ার আগে ৫ মে সোমবারের ভেটেরিনারি রিপোর্টের ১৩ জন, ৫ মে বিআইটিআইডি এর রিপোর্টে ৯ জন (ঢাকা, কুমিলস্না ও কক্সবাজার থেকে আসা তিনজন রোগী সহ), ৪মে ১৬ জন, ৩ মে ১৩ জন, ২ মে তিনজন, ১ মে তিনজন, ৩০ এপ্রিল একজন, ২৯ এপ্রিল ৪ জন, ২৮ এপ্রিল তিনজন, ২৭ এপ্রিল নয়জন, ২৬ এপ্রিল সাতজন ( রাজবাড়ী থেকে আসে একজন), ২৫ এপ্রিল দুই জন ( ঢাকা থেকে আসে একজন), ২৪ এপ্রিল একজন, ২২ এপ্রিল তিনজন, ২১ এপ্রিল একজন, ১৩ এপ্রিল চারজন, ১৮ এপ্রিল একজন, ১৭ এপ্রিল একজন, ১৬ এপ্রিল একজন, ১৫ এপ্রিল পাঁচজন, ১৪ এপ্রিল ১১ জন, ১৩ এপ্রিল দুইজন, ১২ এপ্রিল পাঁচজন, ১১ এপ্রিল দুইজন, ১০ এপ্রিল দুই জন, ৭ এপ্রিল তিনজন, ৫ এপ্রিল একজন ও ৩ এপ্রিল একজন আক্রান্ত হয়েছিল।