বিজ্ঞানের মজার তথ্য

জানো নাকি?

১. গোটা মহাকাশে মাত্র কয়েকশো ধরনের তারা থাকলেও পৃথিবীতে ২ কোটিরও বেশি পোকামাছেঁদের প্রজাতি রয়েছে!

২. মানুষের মাথা ঘুরালে আসলে পৃথিবী ঘুরছে না, আমাদের ভিতরের কানের ভারসাম্য ধারণকারী তরল পদার্থের গতি পরিবর্তনের কারণে এই অনুভূতি হয়।

৩. চাঁদ আসলে গ্রহ নয়, বৃহৎ গ্রহের উপগ্রহ। পৃথিবীর একমাত্র প্রাকৃতিক উপগ্রহ হলো চাঁদ।

৪. পানির প্রতিফলক ক্ষমতা এত তীব্র যে, ৩৫ মিটার পানির স্তর সূর্যের আলোকে পুরোপুরি শোষণ করে নেয়।

৫. পর্বত আরোহণকারীরা চূড়ায় পৌঁছানোর পর মাঝে কিছুটা লম্বা হয়ে যান! মহাকর্ষণের টান কম বলে তাদের মেরুদণ্ড কিছুটা প্রসারিত হয়।

৬. ঘাসের গন্ধ আসলে ঘাস কাটার সময় ছেড়ে দেয়া রাসায়নিক পদার্থ থেকে আসে! ঘাস নিজেই কোন গন্ধ বহন করে না।

৭. মানুষের শরীরে টিন, নিকেল, সোনা, রূপা-সহিত আরও অনেক মৌলিক উপাদান রয়েছে! তবে এগুলোর পরিমাণ খুবই কম।

৮. পানির বরফের ঘনত্ব তরল পানির থেকে কম! এ কারণেই বরফ পানির উপরে ভাসে।

৯. হাতির দাঁত আসলে দাঁত নয়, অত্যন্ত লম্বা চিকন দাঁত! হাতির জীবনে ৬বার পর্যন্ত দাঁত পরিবর্তন হয়।

১০. জলপাখির চোখ দুটি মাথার দুই পাশে বসানো থাকে! ফলে তারা প্রায় ৩৬০ ডিগ্রী কোণে দেখতে পারে।

১১. ইলিশ মাছরা সাঁতার কাটার সময় দুই ধরনের শব্দ তৈরি করে! এক ধরনের শব্দ শত্রুদের সতর্ক করে এবং অন্য ধরনের শব্দ দল তৈরি করতে সাহায্য করে।

১২. মানুষের শরীর গুটকা খাওয়ার ফলে রেডিওধর্মী পোলোনিয়াম-২১০ শোষণ করে, যা ক্যান্সারের ঝুঁকি বাড়ায়।

১৩. লেজার আলো এতো ভরবেগ থাকে যে, চাঁদের উপর একটি কয়েনের আকারের অংশে টার্গেট করা সম্ভব।

১৪. মানুষের কান প্রায় ২৫ হাজার বছরের পুরনো শব্দ শুনতে পারে! তবে বেশিরভাগ মানুষই এত পুরনো শব্দ শুনতে পায় না।

১৫. পৃথিবীতে প্রতিদিন গড়ে ১৬০ টন মহাকাশের ধূলিকণা পড়ে! তবে বেশিরভাগই বাতাসে পুড়ে ছাই হয়ে যায়।

১৬. একটি আলুতে ৮০ শতাংশ পানি থাকে! আলুর খোসায় ভিটামিন সি বেশি থাকে, তাই খোসাসহ খাওয়া ভালো।

১৭. ঘোড়া দাঁড়িয়ে ঘুমাতে পারে! তাদের পায়ে বিশেষ লক থাকে, যা দাঁড়িয়ে থাকার সময় পেশীর টান নিয়ন্ত্রণ করে।

১৮. মানুষের মস্তিষ্ক আইনস্টাইনের মস্তিষ্কের চেয়েও ভারী হতে পারে! আকার এবং ওজনের সাথে বুদ্ধিমত্তার সম্পর্ক সরাসরি নেই।

১৯. মৌমাছি খুব দ্রুত উড়তে পারে! ঘণ্টায় প্রায় ৫০ কিলোমিটার গতিতে মৌমাছি উড়তে পারে।

২০. সরীসৃপ প্রাণীগুলো ঠান্ডা রক্তের! তাদের শরীরের তাপমাত্রা পরিবেশের তাপমাত্রার সাথে পরিবর্তিত হয়।