মহানগর বিএনপির আহ্বায়ক ডা. শাহাদাত হোসেন বলেছেন, বুধবারের পদযাত্রা কর্মসূচিতে চট্টগ্রাম দেখিয়ে দিয়েছে চট্টগ্রাম বিএনপির ঘাঁটি। সেদিন লক্ষ লক্ষ জনতার জোয়ার দেখে আওয়ামী লীগের মাথা খারাপ হয়ে গেছে। এটা আওয়ামী লীগের সহ্য হয়নি। তাই তারা চট্টগ্রাম অশান্ত করার জন্য বিএনপি অফিসে হামলা চালিয়েছে। বিএনপিকে ভয় দেখিয়ে কোনো লাভ হবে না। মামলা দিয়ে ভয় দেখিয়ে নেতাকর্মীদের আন্দোলন থেকে দূরে রাখা যাবে না।
তিনি শুক্রবার বিকালে নাসিমন ভবনস্থ দলীয় কার্যালয়ের মাঠে বিএনপি অফিসে আওয়ামী হামলার প্রতিবাদে মহানগর বিএনপির প্রতিবাদ সমাবেশে এসব কথা বলেন।
কেন্দ্রীয় বিএনপির শ্রম সম্পাদক এ এম নাজিম উদ্দিন বলেন, সরকার পরিকল্পিতভাবে বিএনপিকে নিশ্চিহ্ন করার গভীর চক্রান্তে লিপ্ত। সেই পরিকল্পনার অংশ হিসাবে মামলা দায়েরের ঘটনা নিত্য ঘটছে। কিন্তু হামলা মামলার মাধ্যমে বিএনপিকে দমিয়ে রাখতে পারেনি, পারবেও না।
মহানগর বিএনপির সদস্য সচিব আবুল হাসেম বক্কর বলেন, বিএনপি অফিসে কারা কারা হামলা করেছে আমাদের কাছে তালিকা আছে। সূর্য ডোবার সময় লাল হয়ে যায়, আওয়ামী লীগ এখন সেই ডুবন্ত সূর্য।
দক্ষিণ জেলা বিএনপির আহবায়ক আবু সুফিয়ান বলেন, আওয়ামী লীগ এখন জনগণ ও বিদেশিদের চাপে দিশেহারা। তারা আবোল তাবোল বকছে। এসব করে শেষ রক্ষা হবে না। চলে যেতেই হবে।
মহানগর বিএনপির আহ্বায়ক কমিটির সদস্য মো, কামরুল ইসলামের পরিচালনায় বক্তব্য রাখেন কেন্দ্রীয় বিএনপির শ্রম সম্পাদক এ এম নাজিম উদ্দিন, মহানগর বিএনপির সদস্য সচিব আবুল হাশেম বক্কর, দক্ষিণ জেলা বিএনপির আহবায়ক আবু সুফিয়ান, মহানগর বিএনপির সি. যুগ্ম আহবায়ক এম এ আজিজ, যুগ্ম আহবায়ক মোহাম্মদ মিয়া ভোলা, এড. আবদুস সাত্তার, নাজিমুর রহমান, শফিকুর রহমান স্বপন, কাজী বেলাল উদ্দিন, ইয়াছিন চৌধুরী লিটন, ইসকান্দর মির্জা, আবদুল মান্নান, নুর মোহাম্মদ, আহবায়ক কমিটির সদস্য জয়নাল আবেদীন জিয়া, এস এম আবুল ফয়েজ, আর ইউ চৌধুরী শাহীন, আহমেদুল আলম চৌধুরী রাসেল, আবুল হাশেম, আনোয়ার হোসেন লিপু, গাজী মো. সিরাজ উল্লাহ, বিভাগীয় শ্রমিকদলের সাধারণ সম্পাদক নুরুল্লাহ বাহার, মহিলাদলের সভাপতি মনোয়ারা বেগম মনি, সাধারণ সম্পাদক জেলী চৌধুরী প্রমুখ। বিজ্ঞপ্তি