নিজস্ব প্রতিনিধি, ফটিকছড়ি :
ফটিকছড়ি উপজেলার ভূজপুর থানার সুয়াবিল ইউপির বৈদ্দ্যেরহাটের পূর্ব পাশে রতন (২২) নামের এক যুবক ১১ জনকে এলোপাতাড়ি কুপিয়ে জখম করেছে। এতে একজনের হাতের কব্জি সম্পূর্ণ বিছিন্ন হয়ে গেছে এবং ৬ জন গুরুতর আহত হয়েছেন।
ঘাতক রতন শাহপাড়ার মৃত ভোলার ছেলে বলে জানা গেছে।
বুধবার সকাল সাড়ে ১০টার দিকে সুয়াবিল বৈদ্দ্যেরহাট সংলগ্ন শাহপাড়া এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
স্থানীয়রা জানায়, রতনের পরিবার চট্টগ্রাম নগরীতে থাকেন। কিছুদিন যাবৎ তারা গ্রামের বাড়ি শাহ পাড়ায় আসে। বুধবার তাদের পরিবারের অন্যান্যরা শহরে চলে আসলেও রতন বাড়িতে থেকে যায়। সকালে হঠাৎ রতন দুই হাতে দুটি ধারালো দা-ছুরি নিয়ে সামনে যাকে পায় তাকে কোপাতে শুরু করে। এভাবে এলোপাতাড়ি কোপানোর সময় একজন সিএনজির ড্রাইভার রতনকে বাধা দিতে গেলে তাকেও কুপিয়ে জখম করে। সে শাহপাড়াসহ পাশের একটি বাড়িতে আক্রমণ করে। ঘাতক রতন এভাবে কুপিয়ে বৈদ্দ্যেরহাটের দিকে আসার সময় সাধারণ মানুষ ইট-পাথর ছোড়ার পর সে মাটিতে পরে যায়। পরে সুয়াবিল ইউপি চেয়ারম্যান ও পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে।
এ ব্যাপারে সুয়াবিল ইউপি চেয়ারম্যান মো. জয়নাল আবেদিন জানান, রতনের এলোপাতাড়ি কোপে ১১জন আহত হয়েছে। রতনের মানসিক সমস্যা রয়েছে আর সে নেশাগ্রস্ত ছিল। আহতদের মধ্যে ৬ জনের অবস্থা গুরুতর। সবাই চিকিৎসাধীন অবস্থায় আছে। রতনকে চিকিৎসার জন্য চট্টগ্রাম মেডিক্যাল কলেজ (চমেক) হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
এদিকে এমন ভয়াবহ দুর্ঘটনার পর এলাকায় থমথমে অবস্থা বিরাজ করছে। এলাকাবাসীর দাবি, রতনের মানসিক সমস্যা থাকুক বা সে নেশাগ্রস্ত থাকুক কি কারণে সে এমন ভয়ংকর ঘটনা ঘটালো তার আসল কারণ খুঁজে বের করা প্রয়োজন।
নিজস্ব প্রতিনিধি, ফটিকছড়ি
ফটিকছড়ি উপজেলার ভূজপুর থানার সুয়াবিল ইউপির বৈদ্দ্যেরহাটের পূর্ব পাশে রতন (২২) নামের এক যুবক ১১ জনকে এলোপাতাড়ি কুপিয়ে জখম করেছে। এতে একজনের হাতের কব্জি সম্পূর্ণ বিছিন্ন হয়ে গেছে এবং ৬ জন গুরুতর আহত হয়েছেন।
ঘাতক রতন শাহপাড়ার মৃত ভোলার ছেলে বলে জানা গেছে।
বুধবার সকাল সাড়ে ১০টার দিকে সুয়াবিল বৈদ্দ্যেরহাট সংলগ্ন শাহপাড়া এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
স্থানীয়রা জানায়, রতনের পরিবার চট্টগ্রাম নগরীতে থাকেন। কিছুদিন যাবৎ তারা গ্রামের বাড়ি শাহ পাড়ায় আসে। বুধবার তাদের পরিবারের অন্যান্যরা শহরে চলে আসলেও রতন বাড়িতে থেকে যায়। সকালে হঠাৎ রতন দুই হাতে দুটি ধারালো দা-ছুরি নিয়ে সামনে যাকে পায় তাকে কোপাতে শুরু করে। এভাবে এলোপাতাড়ি কোপানোর সময় একজন সিএনজির ড্রাইভার রতনকে বাধা দিতে গেলে তাকেও কুপিয়ে জখম করে। সে শাহপাড়াসহ পাশের একটি বাড়িতে আক্রমণ করে। ঘাতক রতন এভাবে কুপিয়ে বৈদ্দ্যেরহাটের দিকে আসার সময় সাধারণ মানুষ ইট-পাথর ছোড়ার পর সে মাটিতে পরে যায়। পরে সুয়াবিল ইউপি চেয়ারম্যান ও পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে।
এ ব্যাপারে সুয়াবিল ইউপি চেয়ারম্যান মো. জয়নাল আবেদিন জানান, রতনের এলোপাতাড়ি কোপে ১১জন আহত হয়েছে। রতনের মানসিক সমস্যা রয়েছে আর সে নেশাগ্রস্ত ছিল। আহতদের মধ্যে ৬ জনের অবস্থা গুরুতর। সবাই চিকিৎসাধীন অবস্থায় আছে। রতনকে চিকিৎসার জন্য চট্টগ্রাম মেডিক্যাল কলেজ (চমেক) হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
এদিকে এমন ভয়াবহ দুর্ঘটনার পর এলাকায় থমথমে অবস্থা বিরাজ করছে। এলাকাবাসীর দাবি, রতনের মানসিক সমস্যা থাকুক বা সে নেশাগ্রস্ত থাকুক কি কারণে সে এমন ভয়ংকর ঘটনা ঘটালো তার আসল কারণ খুঁজে বের করা প্রয়োজন।