নিজস্ব প্রতিবেদক »
চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপির সদস্য সচিব আবুল হাশেম বক্কর বলেছেন, হারানো গণতন্ত্র ও মানুষের ভোটের অধিকার রক্ষার আন্দোলনে আমাদের পাঁচ ভাই শহীদ হয়েছে। কিন্তু শহীদ জিয়ার সৈনিকদের মুখ বুলেটের আঘাতে স্তব্ধ করা যাবে না। আওয়ামী দুঃশাসনের বিরুদ্ধে আগামীর আন্দোলন সংগ্রামের জন্য চট্টগ্রামবাসী প্রস্তুত। লুটপাটে নিত্যপ্রয়োজনীয় সব জিনিসপত্রের দাম ইতিহাসের সর্বোচ্চ। দেশের মানুষ আজ হাড়ে হাড়ে টের পাচ্ছে নব্য ডিজিটাল একদলীয় শাসনের নমুনা।
গতকাল বৃহস্পতিবার বিকালে কাজীর দেউড়ি মোড়ে সারাদেশে বিএনপির সমাবেশে পুলিশি হামলায় নিহত পাঁচ জনের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে মহানগর বিএনপির কেন্দ্রঘোষিত শোকর্যালি পরবর্তী সমাবেশে তিনি এসব কথা বলেন।
চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম আহবায়ক আলহাজ্ব এম এ আজিজের সভাপতিত্বে ও যুগ্ম আহ্বায়ক ইয়াছিন চৌধুরী লিটনের পরিচালনায় উপস্থিত ছিলেন মহানগর বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক মোহাম্মদ মিয়া ভোলা, শফিকুর রহমান স্বপন, মো. শাহ আলম, ইসকান্দর মির্জা, আবদুল মান্নান, আহ্বায়ক কমিটির সদস্য হাজী মো. আলী, মাহবুব আলম, জাহাঙ্গীর আলম দুলাল, আবুল হাশেম, আনোয়ার হোসেন লিপু, মন্জুর আলম চৌধুরী মন্জু, মো. কামরুল ইসলাম, মহানগর যুবদলের সভাপতি মোশাররফ হোসেন দিপ্তী, সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ শাহেদ, মহিলাদলের মনোয়ারা বেগম মনি, জেলী চৌধুরী, স্বেচ্ছাসেবক দলের সাধারণ সম্পাদক বেলায়েত হোসেন বুলু, থানা বিএনপির সভাপতি মো. আজম, মো. সেকান্দর, এম আই চৌধুরী মামুন, থানা সাধারণ সম্পাদক জাকির হোসেন, নুর হোসাইন, সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী, দিদারুল আলম, আবদুল বাতেন, একেএম পেয়ারু, সালাউদ্দীন কায়সার লাভু, আবদুল হালিম স্বপন, ইদ্রিস আলী, রন্জিত বড়ূয়া, আজাদ বাঙ্গালি, আবু মুছা, নকিব উদ্দিন ভূঁইয়া, ইউছুপ শিকদার, জেসমিনা খানম, মহানগর কৃষকদলের আহ্বায়ক মো. আলমগীর, সদস্য সচিব কামাল পাশা নিজামী, মৎস্যজীবী দলের আহবায়ক নুরুল হক, ছাত্রদলের আহ্বায়ক সাইফুল আলম, শরিফুল ইসলাম তুহিন, ওয়ার্ড বিএনপির সভাপতি এস এম মফিজ উল্লাহ, এস এম ফরিদুল আলম, মো. আসলাম, মোশারফ জামাল, খাজা আলাউদ্দিন, আজম উদ্দিন, ওয়ার্ড সাধারণ সম্পাদক সাব্বির আহম্মেদ, সিরাজুল ইসলাম মুন্সী, এম এ হালিম বাবলু, সৈয়দ আবুল বশর, জসিম মিয়া, আনোয়ার হোসেন আরজু, জিয়াউর রহমান জিয়া, হাজী মো. জাহেদ, মনজুর কাদের প্রমুখ।
সমাবেশে বক্তারা বলেন, ‘আওয়ামী দুঃশাসন এখন ভয়ংকর রূপ ধারণ করেছে। নির্যাতনের মাত্রা এখন বহুগুণে বাড়িয়ে দেয়া হয়েছে। আইন শৃঙ্খলা বাহিনী ও শাসকদলের ক্যাডারদের বিএনপির শান্তিপূর্ণ কর্মসূচিতে হামলা চালাতে লেলিয়ে দেয়া হয়েছে’।
শোক র্যালিটি কাজীর দেউড়ি মোড় থেকে শুরু হয়ে নুর আহম্মদ সড়ক, নেভাল মোড়, লাভলেইন হয়ে নাসিমন ভবনের দলীয় কার্যালয়ে এসে শেষ হয়।