সাঈদ সেলিম অপূর্ব »
গাউসুল আজম মাইজভান্ডারীর প্র-প্র পৌত্র, শাহানশাহ জিয়াউল হক মাইজভান্ডারীর একমাত্র শাহজাদা এবং তৎমনোনিত গাউছিয়া হক মনজিলের সাজ্জাদানশীন সৈয়দ মুহাম্মদ হাসানের অভিব্যক্তিতে ৪০০ পৃষ্ঠার এই বইয়ের জন্য যে আশীর্বাণী তা দিয়েই শুরু করি-
“আদর্শবান, সংস্কৃতিমনস্ক সুফি মানুষের প্রতিকৃতি যুগপৎ আদর্শবান ও সংস্কৃতিমনষ্ক একজন সজ্জন সুফি মানুষের প্রতিকৃতি সিরাজুল মোস্তফা ছাহেব।
আদর্শের একটি সংস্কৃতি থাকে,
সংস্কৃতিরও একটা আদর্শ থাকে।
সুফি ঘরানার আদর্শিক সংস্কৃতির, বিশেষত এর সাহিত্যিক বাহন মাইজভান্ডারী সঙ্গীতের মাধ্যমে মানুষকে উদ্বুদ্ধকরণের ক্ষেত্রে নিবেদিত প্রাণ ব্যক্তিত্বদের মধ্যে সিরাজুল মোস্তফা ছাহেব একজন আলোকবর্তিকা।”
এরপর এই তাৎপর্যপূর্ণ আত্মজীবনী, যা সিরাজুল মোস্তাফা নিজের কথা হয়েও সর্বজনীন রূপ নিয়েছে অবলীলাক্রমে, সেই অন্তর্নিহিত সত্যটি উঠে এসেছে সিরাজুল মোস্তফার জাগতিক, আধ্যাত্মিক মিলনমোহনার বেমেছাল শ্রেষ্ঠতম বন্ধু, পীর ভাই, পিএইচপি পরিবারের কর্নধার সুফি মিজানুর রহমানের হৃদয় নিংড়ানো আকর্ষণীয় সহজসরল বর্ণনায়- ত্বদের মধ্যে সিরাজুল মোস্তফা ছাহেব একজন আলোকবর্তিকা।”
এরপর এই তাৎপর্যপূর্ণ আত্মজীবনী, যা সিরাজুল মোস্তাফা নিজের কথা হয়েও সর্বজনীন রূপ নিয়েছে অবলীলাক্রমে, সেই অন্তর্নিহিত সত্যটি উঠে এসেছে সিরাজুল মোস্তফার জাগতিক, আধ্যাত্মিক মিলনমোহনার বেমেছাল শ্রেষ্ঠতম বন্ধু, পীর ভাই, পিএইচপি পরিবারের কর্নধার সুফি মিজানুর রহমানের হৃদয় নিংড়ানো আকর্ষণীয় সহজসরল বর্ণনায়-
“শিরোনাম দর্শনেই চমকে উঠি। আধ্যাত্মিকতার আবরণ ও আভরণে যুগপৎ জাগতিকতা ও আধ্যাত্মিকতাকে মর্মভেদী নান্দনিকতায় দুই লাইনে এইভাবে প্রতিফলন আমাকে রীতিমতো বিস্মিত করেছে।
‘সত্য যে কঠিন, কঠিনেরে ভালোবাসিলাম সে কখনো করে না বঞ্চনা’।
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ, দুর্ভিক্ষের কড়াঘাত, মাত্র ৯ বছর বয়সে বাবার মৃত্যু, বিধবা মায়ের অব্যক্ত কষ্টের অভিব্যক্তি সব মিলিয়ে চরম অনিশ্চয়তার অকুল পাথারে সেই যে সন্তরণ, আজ ৮১ বছর বয়সে এসে সেই সন্তরণ আজও প্রবহমান, সমানতালে। বিগত ৬ যুগের আনুপূর্বিক হালখাতাই এই গ্রন্থ।”
স্বনামধন্য সুফি তাত্ত্বিক গবেষক- “মাইজভান্ডারী গবেষক হিসেবে যাঁর খ্যাতি বিশ^জোড়া তাঁর মূল্যবান সুদীর্ঘ ২৪ পৃষ্ঠায় তত্ত্ব-তথ্যভিত্তিক সুগভীর তাৎপর্যপূর্ণ ভূমিকায় ‘বিন্দুতে সিন্ধু দর্শনে’র মতো মৌলিক নির্যাসটুকু উঠে এসেছে অতি সযত্নে-
“আমাদের জাতীয় অধ্যাপক ডা. নুরুল ইসলাম আর মাইজভান্ডার সংশ্লিষ্টতায় তাঁর ওই জীবন সম্পর্কে জানায়, বিশেষত নিত্য স্বপ্ন দর্শনের প্রসঙ্গ আমাকে বিশেষভাবে আকর্ষণ করে। ইতোমধ্যে শিল্পকলা একাডেমি থেকে প্রকাশিত আমার রমেশ শীল : মাইজভান্ডারী গান সমগ্র; বিশেষত ডা: ইসলামের আত্মজীবনী ‘জীবনস্রোতের’ সুদীর্ঘ ভূমিকা তাঁকেও বিশেষভাবে ভাবিয়ে তোলে। এক পর্যায়ে তাঁর সংগ্রামী জীবনকথা লেখার বিষয় এবং একইসাথে ‘জীবনস্রোতের’ আলোকে একটি তাৎপর্যপূর্ণ ভূমিকা লিখে দেওয়ার অনুরোধ করেন বিশেষভাবে।
এর মধ্যে বইয়ের শিরোনাম নিয়ে শুরু হয় পরীক্ষা-নিরীক্ষা। এক পর্যায়ে মিজান ভাইয়ের চতুর্থ পুত্র আলী হোসেন সোহাগ প্রস্তাব করেন সমন্বিতকরণের। সবশেষে স্বয়ং লেখকের আধ্যাত্মিকতা আর কঠোর কঠিন জীবন সংগ্রামের সুসমন্বিত এই নাম হলো : জীবন যুদ্ধ: নেকনজর পীর আউলিয়ার, চার আনাতে সাগর পার।
৪০০ পৃষ্ঠার এই আত্মজীবনীতে উঠে এসেছে নিত্য আধ্যাত্মিকতার পরশে কঠোর-কঠিন জীবন সংগ্রামের নিরাভরণ সকল বর্ণনা। যতই পড়েছি, ততই বিস্মিত হয়েছি। চেষ্টা করেছি ‘জীবন স্রোতের’ অভিজ্ঞতার আলোকে ৪০০ পৃষ্ঠার ব্যাপক বিস্তৃত বিষয়গুলোকে সার সংক্ষেপ ৩০ পৃষ্ঠার ভূমিকায় উপস্থাপনের। আমার ৪০ বছরের গবেষণা জীবনে ৭৪টি প্রকাশনার বহুমাত্রিক অভিজ্ঞতা, এই পাণ্ডুলিপির সারকথাকে শ্রম-মেধা-সৃজনশীলতা ও উদ্ভাবনী শক্তির সুসমন্বয়ে উপস্থাপনায় আমার প্রত্যয়দীপ্ত একান্ত বিশ^াস, সুধী পাঠক মহল এই ভূমিকাতে পুরা বইয়ের সারমর্মের স্বাদ গ্রহণের ছোঁয়া পাবেন। যা হবে অনেকটা “বিনা তারে বীণার অনুরণন” সম।
ভূমিকার শেষাংশে ৪০০ পৃষ্ঠার বিচিত্র বহুমাত্রিক বর্ণনাকে ২ পৃষ্ঠায় ৫৩টি পয়েন্টে যেভাবে তুলে এনেছেন তাতে বিদগ্ধ পাঠক নিমিষেই এর গভীর থেকে গভীরতর পর্যায়ে প্রবেশের অনুপ্রেরণা পাবেন অতি সহজেই-
১। ৫০০শত বছর পূর্বে মুসলিম শাসনকালে সভ্যতার চরম শিখরে উঠা স্পেনের পতন, মুসলিম নিপীড়ন, সরকারিভাবে আজান নিষিদ্ধকরণÑবোধোদয়ের অত্যাশ্চর্য কথকতা। ২। আত্মপরিচয়ের ঐতিহাসিক প্রেক্ষাপট বর্ণনায় ভারতবর্ষে মুসলিম মানসের অভ্যন্তরীণ সংকটের চালচিত্র উঠে এসেছে আকবরের দীন-ই-ইলাহীর বর্ণনায়। ৩। চলমান সমাজজীবনের চালচিত্র, কলেরায় মারা যাওয়া বাবার মৃতদেহকে বাড়িতে প্রবেশের সামাজিক বাধ্যবাধকতার চিত্র।
৪। ঐ নয় বছরের পিতৃহারা শিশুর জীবন-সংগ্রামের মর্মস্পর্শী বর্ণনা। ৫। দৈনিক চারআনা মজুরির পয়সা মায়ের হাতে তুলে দেওয়ায় আকাশের চাঁদ পাওয়ার অপূর্ব স্মৃতিচারণ। ৬। “বৃক হইতে উদ্ধারিয়া বৃক পুনঃ সাজিলা আপনি”। চাকরি দেওয়ার বিনিময়ে ‘ঘরজামাই’ বানানোর গভীর ষড়যন্ত্র আর নির্যাতন নিপীড়নের প্রায় অবিশ্বাস্য বর্ণনা। ৭। স্থানীয় জোয়ারা স্কুলের স্মৃতিÑ বেতন ও বই ছাড়া স্কুলে পড়ার অভূতপূর্ব অভিজ্ঞতার বর্ণনা। ৮। নাটকে অংশগ্রহণের অপরাধে স্কুল ত্যাগে বাধ্য হওয়ার বিচিত্র চিত্র। ৯। চাকরির প্রশ্নে ইনকামট্যাক্স কমিশনার ইকবালুর রহমানের জীবন ঘনিষ্ঠ দায়িত্বশীল পরামর্শ প্রসঙ্গ। ১০। এক উল্লম্ফনে ক্লার্ক থেকে ম্যানেজার বানিয়ে দেওয়ার অবিশ্বাস্য বর্ণনা।
১১। মাইজভান্ডারের হযরত বাবা ভান্ডারীর প্রিয়তম খলিফা, লেখকের মুর্শিদ কেবলা আল্লামা ইছাপুরীর সাথে সাক্ষাতের মধুময় অপূর্ব স্মৃতি। ১২। হুজুরের হাতে বায়াত গ্রহণের অর্পূব স্মরণীয় স্মৃতি। ১৩। লেখকের বর্ণনায় তদীয় মুর্শিদ কেবলার মাহাত্ম্য।
১৪। অছিয়ে গাউসুল আযমের অপূর্ব আধ্যাত্মিক ও আপ্যায়নের স্মৃতি। ১৫। হুজুরের স্বগতোক্তি “সিরাজুল মোস্তফা-সহ আমার ৪ সন্তান”। ১৬। সুফী মিজানুর রহমান এর প্রকাশ-বিকাশের পেছনে হুজুরের কেরামত। ১৭। ভাঙা পা কেটে ফেলার পর্যায়ে হুজুরের হাতের পরশে সম্পূর্ণ সুস্থ হওয়ার কেরামত। ১৮। দৈনিক ৪ আনা আয়ের মানুষের কাছে ২০ একর জমির মালিকানার খুশির কান্নার দৃশ্য। ১৯। ১৮টি মামলার পর বৈধ জমি পুনরুদ্ধারে হুজুর কেবলার মেহেরবাণীর বর্ণনা। ২০। ‘মুনকেরে মাইজভান্ডার’ আল্লামা ঈছাপুরীর ‘পরিপূর্ণ মাইজভান্ডারীতে’ পরিণত হওয়ার বর্ণনা। ২১। হযরত বাবা ভান্ডারীর অপূর্ব দর্শন দান। ২২। শাহেনশাহ জিয়াউল হক মাইজভান্ডারী সম্পর্কে হুজুরের মূল্যায়ন। ২৩। সুফী মিজানের মাইজভান্ডার গমনের স্মৃতি। ২৪। আল্লামা ঈছাপুরীর বরকতে সুফী মিজানের আকাশচুম্বি অবস্থানের বর্ণনা, কুমিরায় পিএইচপি স্টিল মিল চালুর অপূর্ব স্মৃতি। ২৫। প্রধানমন্ত্রী, রাষ্ট্রপতির পরিবর্তে লেখককে দিয়ে মিল উদ্বোধনের অবিস্মরণীয় স্মৃতি। ২৬। সুফী মিজানের সমগ্র সত্তায় আল্লামা ঈছাপুরীর অবস্থানের বর্ণনা। ২৭। সুফী মিজানের দুটি প্রিয় গানÑ মাইজভান্ডারে কি ধন আছে, মন অহংকারে দিন কাটালির স্মৃতি। ২৮। পিএইচপি কারখানার ঢালাইয়ের দিনে শুধু মিল এলাকায় বৃষ্টিশূণ্যের ঘটনা। ২৯। বাবা শফিউল বশর মাইজভান্ডারী কর্তৃক পুত্র নজিবুল বশর বিষয়ে সতর্কবাণী। ৩০। ফক্ফকা জোৎস্না রাতে মুষলধারে বৃষ্টির আবেদন কবুল, বাবা ভান্ডারীর অপূর্ব কেরামত। ৩১। অছিয়ে গাউসুল আযমের মুরিদ রজ্জাক ভান্ডারির মৃত্যুর পর কিছু সময়ের জন্য জীবন নিয়ে লেখকের প্রতি গুরুত্বপূর্ণ অছিয়তের স্মৃতিচারণ- ৩২। বঙ্গবন্ধুর সাথে মাইজভান্ডারের সম্পর্কে রজ্জাক ভান্ডারীর অনুঘটকের ভূমিকা- ৩৩। শাহানশাহ জিয়াউল হক মাইজভান্ডার নতুন বাড়িতে যাওয়ার সময় ব্যান্ড পার্টিসহ জৌলুসপূর্ণ অনুষ্ঠানের আয়োজক হিসেবে রজ্জাক ভান্ডারীর অবস্থান- ৩৪। রজ্জাক ভান্ডারির আধ্যাত্মিক মাহাত্ম্যের কথা। চাদর কেড়ে নেওয়াতে অন্ধ হয়ে যাওয়ার ঘটনা- ৩৫। হক মনজিলের সাজ্জাদানশীনের মাধ্যমে রজ্জাক ভান্ডারীর মাজারের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন- ৩৬। মাইজভান্ডারের ইউনুছ ফকিরের স্মৃতিচারণ। ডা. ইসলাম কর্তৃক তাঁর মাজারের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপনের বর্ণনা- ্র৩৭। হযরত আবদুল লতিফ শাহের মাইজভান্ডার গমন, সমালোচক থেকে প্রচারকে উন্নীত- ৩৮। গানবাজনা না জায়েজ ফতোয়ার বিপরীতে নিজে গান রচনায় আত্মনিয়োগের ইতিহাস- ৩৯। জিয়া বাবাকে প্রথম দর্শনের স্মৃতিচারণ- ৪০। দ্বিতীয়বার দর্শনের স্মৃতি। পির আল্লামা ঈছাপুরীর দরবারে যাওয়ার নির্দেশ- ৪১। স্বপ্নে জিয়া বাবা কর্তৃক হারমোনিয়াম বাজানোর স্মৃতি। ৪২। স্বপ্নে অছিয়ে গাউসুল আযম কর্তৃক লেখককে দায়িত্ব বুঝিয়ে দেওয়ার স্মৃতি। ৪৩। মাওলানা রিজভীর স্বপ্ন- গাউসুল আযম মাইজভান্ডারী কর্তৃক লেখককে পাগড়ি পরানো। ৪৪। একজন প্রবাসী কর্তৃক হক ভান্ডারীর রওয়াজা মোবারকের নকশা-খচিত টুপি উপহার- ৪৫। হযরত বড় পীরের দর্শন দান। ৪৬। হযরত খিজির (আর.)-এর সাথে দেখা, নেয়ামত প্রদান ৪৭। গাউছিয়া হক মনজিলের সাজ্জাদানশীন মওলা হুজুরকে স্বপ্নে দর্শন- ৪৮। মওলা হুজুরের শানে গান রচনার স্মৃতি- ৪৯। আল্লামা ঈছাপুরীর শানে গান রচনা- ৫০। নবীজির জেয়ারতে মৃত্যুর মুখ থেকে বেঁচে ওঠার স্মৃতি- ৫১। নিজের মজবুত দাঁত হঠাৎ পড়ে যাওয়া- ওহুদের যুদ্ধের স্মরণে নবীজির সুন্নত পালনের ঘটনা- ৫২। সিলেটে মহা প্লাবনকালে রাষ্ট্রপতি এরশাদকে স্বপ্ন দর্শন, ভান্ডার শরীফ যাওয়ার পরামর্শ- ৫৩। স্বপ্নে হযরত শাহজালাল (র:)-এর দর্শন লাভের বর্ণনা-
নিরাবরণ-নিরাভরণ বর্ণনার অভূতপূর্ব অনন্য সাধারণ পাঠকবান্ধব বর্ণনায় বাংলার আত্মজীবনীর ইতিহাসে নতুনমাত্রিক সংযোজনের এই গ্রন্থের উৎসর্গ পত্রটি আমার কাছে সাধারণের মধ্যে অসাধারণ মনে হয়েছে লেখকের মানসগঠনের পাটাতন বর্ণনার ছোট্ট অথচ ব্যঞ্জনাভরপুর বর্ণনার মুন্সিয়াসার কারণে-
উৎসর্গ
শৈশবে পিতা হারিয়ে যাঁর সতর্ক স্বস্নেহে
আল্লাহ রাসুলের পথে থেকে জীবন সংগ্রামে
হয়ে উঠেছি সংশপ্তক
“মা” মোছাম্মৎ তমেনা খাতুন।
পরিণত বয়সে আধ্যাত্মিক জগতের দিকদর্শন
মুর্শিদ কেবলা, যাঁর পরশে খুঁজে পেয়েছি আল্লাহ-রাসুলের দিশা
শাহ সুফি সৈয়দ আব্দুচ্ছালাম ঈছাপুরী (কঃ)।
নানা মো: ইকবালুর রহমান
অকৃত্রিম বন্ধু যাঁর সাথে
একই সঙ্গে চাকুরি, আধ্যাত্মিক জীবনের সূত্রপাত
আলহাজ্ব সুফী মোহাম্মদ মিজানুর রহমান।
জীবন সংগ্রামের
প্রকাশ বিকাশে
যাঁকে অনুভব করি প্রতিদিন-প্রতিনিয়ত
প্রিয়মুখ আলী হোসেন সোহাগ।
জীবনযুদ্ধ
নেকনজর পীর আউলিয়ার চার আনাতে সাগর পার
লেখক : সিরাজুল মোস্তফা
প্রকাশকাল : ২৬ মার্চ ২০২৪
প্রকাশনায় : আপন আলো