শিক্ষা উপমন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী, এমপি বলেছেন, ‘যে কোনো দেশের ভৌত ও অবকাঠামোগত উন্নয়নে প্রকৌশলী সমাজ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকেন। আমাদের দেশে হয়তো এখনো বিষয়ভিত্তিক খুব বেশি কর্মক্ষেত্র তৈরি হয় নি। সেজন্য বর্তমান প্রজন্মের গ্র্যাজুয়েটরা কিছু সফট স্কিল আয়ত্ত করে নিজেদের ক্যারিয়ারকে অনন্য উচ্চতায় নিয়ে যেতে পারেন। এছাড়া অ্যাকাডেমিক পড়াশোনার পাশাপাশি শিক্ষার্থীদের ইন্টার্নশিপের সময় বৃদ্ধি ও ইন্ডাস্ট্রিয়াল অ্যাটাচমেন্ট আরো বাড়াতে হবে। গবেষণা ও ইনোভেশনের দিকে আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোকে আরো বেশি গুরুত্ব দিতে হবে। তবেই জননেত্রী শেখ হাসিনার রূপকল্প বাস্তবায়ন আরো দ্রুত গতিতে এগিয়ে যাবে’।
তিনি গবেষণা খাতের জন্য এ্যানডোমেন্ট ফান্ড গঠনে চুয়েট অ্যালামনাইদের এগিয়ে আসারও আহ্বান জানান।
তিনি রোববার সন্ধ্যা ৭ টায় চট্টগ্রাম প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (চুয়েট)-এর ক্যারিয়ার সচেতনতামূলক সংগঠন চুয়েট ক্যারিয়ার ক্লাবের উদ্যোগে ‘প্রকৌশল শিক্ষা কীভাবে দেশকে সেবা দিতে পারে এবং এর সম্ভাবনা ও বাস্তবতা’ শীর্ষক এক ওয়েবিনারে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন।
চুয়েট ক্যারিয়ার ক্লাবের প্রধান উপদেষ্টা ও যন্ত্রকৌশল বিভাগের অধ্যাপক ড. সজল চন্দ্র বনিকের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন চুয়েটের ভাইস চ্যান্সেলর অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ রফিকুল আলম।
বিশেষ অতিথির বক্তব্যে চুয়েট ভাইস চ্যান্সেলর অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ রফিকুল আলম বলেন, ‘ইন্ডাস্ট্রি-অ্যাকাডেমিয়ার সম্পর্ক আরো জোরদার করতে আমরা প্রতিনিয়ত কাজ করে যাচ্ছি।’ এ সময় প্রফেশনালদের মধ্যে সাদার্ন ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশের প্রো-ভিসি অধ্যাপক এম. আশরাফ আলী, এ.এম.কে. ডোর পলাশ ইন্ডাস্ট্রিয়াল জোন লিমিটেডের নির্বাহী পরিচালক প্রকৌশলী মেজর (অব.) ফিরোজ খানুন ফারাজী, বাংলাদেশ পাওয়ার ডেভেলপমেন্ট বোর্ড, চট্টগ্রাম দক্ষিণ জোন (বিতরণ)-এর প্রধান প্রকৌশলী শামসুল আলম, কনফিডেন্স সিমেন্ট লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক জহির উদ্দিন আহমেদ, চট্টগ্রাম ওয়াসার প্রকৌশলী মাকসুদুল আলম, শিক্ষা প্রকৌশল বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী জালাল আহমেদ, অধ্যাপক ড. বদিউস সালাম, অধ্যাপক ড. মো. মাহবুবুর রহমান, অধ্যাপক ড. মো. মইনুল ইসলাম উপস্থিত ছিলেন। বিজ্ঞপ্তি
মহানগর