সিটি করপোরেশনের মেয়র মো. রেজাউল করিম চৌধুরী কোরবানির পশুর বর্জ্যসহ সব ধরনের আবর্জনা অপসারণে স্বাস্থ্যবান্ধব পরিবেশ রক্ষায় যে সফলতা অর্জিত হয়েছে সেজন্য নগরবাসীকে ধন্যবাদ জানান। নগরীবাসীর প্রতি এক কৃতজ্ঞতা বার্তায় তিনি বলেন, অতীতের অভিজ্ঞতা থেকে কোরবানির ঈদের পশুর বর্জ্য দ্রুততম সময়ের মধ্যে অপসারণে চসিকের সামর্থ্য অনুযায়ী যে সকল নির্দেশনা প্রদান করা হয় তা যথাযথভাবে নাগরিক সমাজ পালন করেছে এবং চসিক নিয়োজিত জনবল যথার্থভাবে অর্পিত দায়িত্ব সম্পাদন করেছে।
তিনি উল্লেখ করেন, করোনাকালে কোরবানি পশু জবেহ করা এবং পরবর্তীতে বর্জ্য অপসারণে যে-সকল নীতি ও কর্মপন্থা গৃহীত এবং বাস্তবায়িত হয়েছে তা অতীতের সাফল্যের ধারাবাহিকতা হিসেবে এবারও যথার্থ ভাবে অনুসৃত হয়েছে। নগরীকে কোরবানি উত্তর বিকেল ৫টার মধ্যেই বর্জ্য মুক্তকরণ করে স্বাস্থ্য ও পরিবেশ বান্ধব নগরীর বজায় রাখা সম্ভব হয়েছে। মেয়র আরো বলেন, বর্জ্য অপসারণে কোন বিচ্যুতি বা শৈথিল্য থাকলে তা অবহিত করার জন্য নগরবাসীকে চসিকের কন্ট্রোল রুমে জানাতে বলা হলেও কাজ শেষে এ ধরনের কোন অভিযোগ পাওয়া যায়নি। ঈদুল আজহার দিন বর্জ্য অপসারণ কাজে সাড়ে চার হাজার শ্রমিক নিয়োজিত থেকে তিনশত সতেরটি গাড়ির মাধ্যমে প্রায় ৭ হাজার টন বর্জ্য ও ঈদের দ্বিতীয় দিন প্রায় ৩ হাজার শ্রমিক দ্বারা ২শত ২০টি গাড়ি দ্বারা সাড়ে ৫ হাজার টন বর্জ্য নগরী থেকে তুলে দুটি টেন্সিং গ্রাউন্ডে ডাম্পিং করা হয়।
বর্জ্য অপসারণ কার্যক্রম প্রত্যক্ষ করেন সিটি করপোরেশনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মোহাম্মদ শহীদুল আলম, প্যানেল মেয়র মো. গিয়াস উদ্দিন, বর্জ্য স্ট্যান্ডিং কমিটির সভাপতি মো. মোবারক আলী, ওয়ার্ড কাউন্সিলর শৈবাল দাশ সুমন, হাসান মুরাদ বিপ্লব, আবদুল বারেক, এসরারুল হক, চসিক সচিব খালেদ মাহমুদ, প্রধান প্রকৌশলী রফিকুল ইসলাম মানিক, মেয়রের একান্ত সচিব মুহাম্মদ আবুল হাশেম, প্রধান পরিচ্ছন্ন কর্মকর্তা সফিকুল মান্নান সিদ্দিকী যিশু, তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী সুদীপ বসাক, ঝুলন কুমার দাশ, নির্বাহী প্রকৌশলী, মির্জা ফজলুল কাদের, উপপ্রধান পরিচ্ছন্ন কর্মকর্তা মোরশেদুল আলম চৌধুরী, পরিচ্ছন্ন কর্মকর্তা প্রনব শর্মা প্রমুখ। বিজ্ঞপ্তি
মহানগর