লোককলা চর্চা কেন্দ্র বাংলাদেশের আয়োজনে বরেণ্য কবি শামসুর রাহমানের ৯৩তম জন্মবার্ষিকী উদযাপন অনুষ্ঠান ২৪ অক্টোবর সন্ধ্যায় অনুষ্ঠিত হয়। কর্মসূচির আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেন লায়ন উজ্জ্বল কান্তি বড়–য়া।
চর্চা কেন্দ্রের প্রধান উপদেষ্টা ভাস্কর ডিকে দাশ (মামুন)’র সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত আলোচনা পর্বে প্রধান অতিথি ও প্রধান আলোচক ছিলেন রাজনীতিবিদ সুযশময় চৌধুরী ও অধ্যক্ষ শেখ এ রাজ্জাক রাজু।
স্বাগত বক্তব্য রাখেন প্রকৌশলী সঞ্চয় কুমার দাশ। অতিথি ছিলেন সাংবাদিক বেলায়েত হোসেন, রাজনীতিক হাবিবুর রহমান হাবিব, দেবব্রত দে দেবু, তাজুল ইসলাম রাজু, সিদ্দিকুল ইসলাম, নাট্যজন শেখ শওকত ইকবাল, রাজনীতিবিদ আখতার-উল-আলম, সন্দীপনার সহ-সভাপতি বাবুল কান্তি দাশ, সংগঠক জসিম উদ্দিন চৌধুরী, কবিয়াল সন্তোষ কুমার দে, বীর মুক্তিযোদ্ধা এস.এম রফিক, কবিয়াল হরিপদ দেয়ারী, প্রধান শিক্ষক তরণী কুমার সেন, সংগঠক প্রণব রাজ বড়–য়া, শিক্ষিকা তাহেরা খাতুন, আবছার উদ্দিন অলি, আবৃত্তিশিল্পী মেজবাহ উদ্দিন চৌধুরী, আইটি এক্সপার্ট মো. রাকিব, রাজনীতিক আব্দুল গাফ্ফার খান, রাজনীতিক মোকতার আহমদ, কবিয়াল আব্দুল লতিফ, সংগঠক নিবেদিতা আচার্য্য, চৌধুরী জসীমুল হক, সংগঠক মোশাররফ হোসেন খান রুনু, নাট্যকর্মী আজগর আলী, গীতিকার ইমরান ফারুকী, সংবাদকর্মী এম.ডি.এইচ রাজু, মো. মিজান, শিল্পী সমীর সেন, শিল্পী উজ্জ্বল সিংহ।
আরও বক্তব্য রাখেন জাহানারা পারুল, সাগর দেব নাথ, এমরান হোসেন মিঠু, শাহীন হোসেন প্রমুখ।
আলোচনায় বক্তারা বলেন, কবি শামসুর রাহমান বাংলা সাহিত্যে আধুনিক কাব্যচর্চায় বরপুত্র। সমাজের ত্রিমাত্রিক জীবনমুখীনতার চরিত্র তাঁর কবিতার রূপকল্প। বলা চলে- সত্য প্রতিষ্ঠার কঠিন শপথ ও অনুপম প্রজ্ঞা তাঁর কবিতার ছত্রে ছত্রে ছড়িয়ে আছে। বাঙালির মুক্তিবার্তা, মুক্তিযুদ্ধের প্রেরণা কবি শামসুর রাহমানকে একজন প্রেরণাদায়ী অনুভাবকের চরিত্রে আসীন করেছেন।
সাংবাদিকতা তাঁর কর্ম হলেও কবিতা তাঁর ভালোবাসা। বাঙালির নিত্যদিনের ভোর থেকে শেষ প্রহর পর্যন্ত জীবন ঘনিষ্ট কবি তিনি।
বক্তারা কবি শামসুর রাহমানের জীবন ও কর্মনির্ভর গবেষণা প্রতিষ্ঠান গড়ে তোলার জন্য আহ্বান জানান।
শেষে সংগীত পরিবেশন করেন এম.এ হাশেম, হানিফুল ইসলাম হানিফ, ডা. শিল্পি চৌধুরী, বৃষ্টি দাশ,মৈত্রী আচার্য্য, জ্যোতি শর্মা, স্বর্ণময়ী চক্রবর্তী। বিজ্ঞপ্তি