Blog Page 35

নির্বাচনের সম্ভাব্য সময় ঘোষণা করায় জামায়াত আমিরের সন্তোষ প্রকাশ

সুপ্রভাত ডেস্ক »

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস নির্বাচনী রোডম্যাপ ঘোষণা করায় সন্তোষ প্রকাশ করেছেন জামায়াতের আমির ডা. শফিকুর রহমান। আজ শুক্রবার (৬ জুন) দলটির পক্ষ থেকে এক বিবৃতির মাধ্যমে এই প্রতিক্রিয়া জানায়।

বিবৃতিতে জামায়াত আমির বলেন, অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা সন্ধ্যায় জাতির উদ্দেশে প্রদত্ত ভাষণে বলেছেন, ‘ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ২০২৬ সালের এপ্রিলের প্রথমার্ধের যে কোনো একটি দিনে অনুষ্ঠিত হবে।’ তার এই ঘোষণায় জাতি আশ্বস্ত হয়েছে এবং ঘোষিত সময়সীমার মধ্যেই একটি অবাধ, সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন অনুষ্ঠানে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করা হবে বলে জাতি আশা প্রকাশ করছে।

তিনি আরও বলেন, জাতির তীব্র আকাঙ্ক্ষা— সংস্কার, বিচার ও নির্বাচন—এই তিনটি বিষয়ের ভিত্তিতে এবং ‘জুলাই সনদ’ প্রণয়ন ও বাস্তবায়নের মাধ্যমে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার বাংলাদেশকে একটি সুষ্ঠু গণতান্ত্রিক ধারায় ফিরিয়ে আনতে সক্ষম হবেন।

উল্লেখ্য, অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস জাতীয় নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করেছেন। তিনি বলেছেন, নির্বাচন ২০২৬ সালের এপ্রিলের প্রথমার্ধে যেকোনো একটি দিনে অনুষ্ঠিত হবে।

এপ্রিলে নির্বাচন সমস্যা হলেও সহযোগিতামূলক মনোভাব রাখতে চায় এবি পার্টি

সুপ্রভাত ডেস্ক »

প্রধান উপদেষ্টার জাতির উদ্দেশ্যে দেয়া ভাষণকে স্বাগত জানিয়েছে আমার বাংলাদেশ পার্টি (এবি পার্টি)। শুক্রবার (০৬ জুন) রাতে ভাষণের তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় এমনটাই জানিয়েছে দলটি।

দলের চেয়ারম্যান মজিবুর রহমান মঞ্জু ও সাধারণ সম্পাদক ব্যারিস্টার আসাদুজ্জামান ফুয়াদ এক যুক্ত বিবৃতিতে বলেন, অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর ড. মুহাম্মদ ইউনুস আজ জাতির উদ্দেশ্যে ভাষণ দিয়ে বিচার, সংস্কার, নির্বাচন এবং সরকারের গৃহীত কার্যক্রম নিয়ে যে বক্তব্য রেখেছেন তা আমরা গভীর আগ্রহ নিয়ে অবলোকন করেছি। বেশ কিছুদিন ধরে আমরা সরকারের কাছে এসকল বিষয়ে সুস্পষ্ট রূপরেখা প্রদানের আহ্বান জানিয়ে আসছিলাম। আজ তাঁর প্রতিফলন ঘটায় প্রধান উপদেষ্টাকে ধন‍্যবাদ ও স্বাগত জানাচ্ছি।

বিবৃতিতে আরও বলা হয়, তিনি এপ্রিলের প্রথম সপ্তাহে নির্বাচনের যে ঘোষণা দিয়েছেন তা আমাদের পূর্ববর্তী প্রস্তাব ও এ সংক্রান্ত পর্যালোচনার সাথে না মিললেও আমরা তাঁর উপর আস্থা রাখতে চাই। আবহাওয়াজনিত কারণে এপ্রিল মাসে নির্বাচন অনুষ্ঠানে কিছু সমস্যা তৈরি হতে পারে বলে অনেকের আশঙ্কা। তবে প্রধান উপদেষ্টা যেহেতু সামগ্রিক প্রস্তুতির বিষয়ে আলোকপাত করেছেন এবং প্রাসঙ্গিকভাবে সময়ের প্রয়োজনীয়তা তুলে ধরেছেন তাতে আমরা উনার সরকারের প্রতি সহযোগিতামূলক মনোভাব বজায় রাখতে চাই।

সেইসাথে, দলটি আশা করে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি সুষ্ঠু নির্বাচন উপযোগী করে এবং নির্বাচন কমিশনকে জনগণের আস্থার জায়গায় নিয়ে আসতে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করবে অন্তর্বর্তী সরকার।

অপরদিকে, সংস্কার ও বিচারের একটা সন্তোষজনক অগ্রগতি এবং নির্বাচনের পরিবেশ তৈরির জন্য এপ্রিল পর্যন্ত সময়টা আপাত দৃষ্টিতে বিলম্বিত মনে হলেও সকল পক্ষের এ ব্যাপারে ঐকমত্য প্রয়োজন বলে মনে করে দলটি।

বিবৃতিতে সরকার ও সংশ্লিষ্ট সকল পক্ষ ত্যাগের মনোভাব দেখিয়ে এ ব্যাপারে একটি ঐকমত্যে পৌঁছাতে সচেষ্ট হবেন বলেও আশাবাদ ব্যক্ত করা হয়।

এপ্রিলে নির্বাচনের সিদ্ধান্ত উপযুক্ত নয়: জোনায়েদ সাকি

সুপ্রভাত ডেস্ক »

প্রধান উপদেষ্টার উল্লেখ করা ভোটের সম্ভাব্য সময়কে স্বাগত জানালেও, এপ্রিল মাসে নির্বাচন কতটুকু যুক্তিযুক্ত তা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকি। সেইসাথে রমজান, এসএসসি পরীক্ষা ও আবহাওয়া পরিস্থিতি বিবেচনায় এপ্রিলে নির্বাচনের সিদ্ধান্ত উপযুক্ত নয় বলেও মন্তব্য করেছেন তিনি।

শুক্রবার (০৬ জুন) রাতে প্রধান উপদেষ্টার ভাষণের প্রতিক্রিয়ায় তিনি এসব কথা বলেন।

জোনায়েদ সাকি বলেন, ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে অর্থাৎ রমজানের আগেই যদি নির্বাচন ব্যবস্থা করা যেত, তাহলে অনেক ভালো হতো। আমরা মনে করি বিষয়টি আরও আলাপ-আলোচনার দাবি রাখে। সবাই যদি আস্থা এবং আনন্দের সাথে নির্বাচনে অংশ নিতে না পারে, তাহলে নির্বাচন অর্থবহ হবে না বলেও উল্লেখ করেন তিনি।

সেইসাথে, দাবিকৃত সংস্কারগুলো আগামী সংসদে জনগণের ম্যান্ডেট নিয়ে করলে টেকসই হবে বলেও অভিমত ব্যক্ত করেন তিনি। এ সময়, একই সাথে জাতীয় সংসদ এবং সংবিধান সংস্কার পরিষদের নির্বাচনের দাবি জানান জোনায়েদ সাকি।

অপরদিকে, বন্দর ইস্যুতে প্রধান উপদেষ্টার সমালোচনাকারীদের প্রতিহত করার কথা অভিপ্রেত নয় উল্লেখ করে বলেন, সকলের আস্থার জায়গায় থেকে এ ধরনের ভাষা যুক্তিযুক্ত নয়। সেইসাথে যারা তার বক্তব্য লিখে দিয়েছেন তাদের নিয়েও প্রশ্ন তোলেন গণসংহতি আন্দোলনের এই নেতা।

ঘোষণাপত্র ও সনদ বাস্তবায়নের পর নির্বাচন হলে প্রত্যাশা পূরণ হতো: আখতার

সুপ্রভাত ডেস্ক »

জুলাই ঘোষণাপত্র ও জুলাই সনদ বাস্তবায়ন হওয়ার পরে নির্বাচন ঘোষণা করা হলে জনগণের প্রত্যাশা পূরণ হতো বলে মন্তব্য করেছেন এনসিপির সদস্য সচিব আখতার হোসেন।

শুক্রবার (৬ জুন) রাতে কাউনিয়া উপজেলা এনসিপির কার্যালয় উদ্বোধন শেষে তিনি এই মন্তব্য করেন তিনি।

প্রধান উপদেষ্টার নির্বাচনী সময়সীমা ঘোষণার প্রেক্ষিতে আখতার বলেন, ঘোষিত সময়সীমার মধ্যে সরকারকে সংস্কার এবং বিচার প্রক্রিয়া দৃশ্যমান করতে হবে। এরপর নির্বাচন করলে এনসিপির আপত্তি নেই বলে জানান তিনি।

এ সময়, লেবেল প্লেয়িং ফিল্ড এবং প্রশাসনের নিরপেক্ষতার দাবিও জানান আখতার হোসেন। সেইসাথে, নতুন সংবিধানের নির্বাচনে ম্যান্ডেট না থাকলে, বাংলাদেশের জনগণ আবারও মাঠে নামতে বাধ্য হবে বলে হুঁশিয়ারি দেন তিনি।

নির্বাচনের সময়সীমা নিয়ে জাতির প্রত্যাশা পূরণ হয়নি: সালাহউদ্দিন আহমেদ

সুপ্রভাত ডেস্ক »

নির্বাচনের সময়সীমা নিয়ে জাতির প্রত্যাশা পূরণ হয়নি বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমেদ।

শুক্রবার (৬ জুন) রাতে প্রধান উপদেষ্টার ভাষণের প্রতিক্রিয়ায় এমনটা জানান তিনি।

সালাহউদ্দিন আহমেদ বলেন, প্রধান উপদেষ্টা জাতির উদ্দেশে দেয়া দীর্ঘ ভাষণে অনেক কিছু উল্লেখ করেছেন। সরকারের কৃতিত্ব, কর্মকাণ্ড এবং ভবিষ্যতে কী করতে চান ইত্যাদি। এর ফাঁকে তিনি জাতীয় সংসদ নির্বাচনের সুনির্দিষ্ট সময় ঘোষণা করেছেন। আগামী বছরের এপ্রিলের প্রথমার্ধের যেকোনো দিন জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হতে পারে।

নির্বাচনের তারিখে বিলম্বে জাতির প্রত্যাশা পূরণ হয়নি উল্লেখ করে তিনি বলেন, দীর্ঘদিন ধরে পঞ্চাশের বেশি দল ডিসেম্বরের মধ্যেই নির্বাচনের দাবি জানিয়ে আসছিল। যৌক্তিকভাবে ডিসেম্বরের ভেতরেই নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য আমাদের বক্তব্য সবসময় যুক্তি সহকারে উপস্থাপন করেছি। সে বিষয়টি আমলে না নিয়ে এমন সময়ে নির্বাচনের সময় ঘোষণা করেছেন, যে সময়ে পাবলিক পরীক্ষা থাকে, আবহাওয়া ঠিক থাকে না। এছাড়াও আমাদের জানা মতে ফেব্রুয়ারির ১৬, ১৭ বা ১৮ তারিখের দিকে রমজান মাস শুরু হবে।

সালাহউদ্দিন আহমেদ বলেন, এপ্রিলের প্রথমার্ধে যদি নির্বাচন করতে হয়, তাহলে ৪৫ দিন যে সময়সীমা লাগে তফসিল ঘোষণার পর থেকে নির্বাচন পর্যন্ত, সেটা রমজানের মধ্যেই ক্যাম্পেইন করতে হবে। এটা একটা অযৌক্তিক ধারণা।

ডিসেম্বর বা জানুয়ারির মধ্যে নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করলে গ্রহণযোগ্য হতে পারতো উল্লেখ করে তিনি বলেন, খুব বেশি দেরি করতে চাইলে ডিসেম্বর বা জানুয়ারির মধ্যে নির্বাচন হলেও সেটি মেনে নেয়ার মতো বিষয় হতো। এ বিষয়ে দলের উচ্চ পর্যায়ে আলোচনার পর বিএনপির আনুষ্ঠানিক প্রতিক্রিয়া জানানো হবে।

নির্বাচনী রোডম্যাপ নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর মিশ্র প্রতিক্রিয়া

সুপ্রভাত ডেস্ক »

আগামী এপ্রিলের প্রথম সপ্তাহ আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ঘোষণা করেছেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

এই রোডম্যাপ ঘোষণায় মিশ্র প্রতিক্রিয়া জানিয়েছে রাজনৈতিক দলগুলো।

দেশের অন্যতম বৃহত্তম রাজনৈতিক দল বিএনপি বলছে, আমরা ডিসেম্বরের মধ্যেই নির্বাচনের দাবি জানিয়ে আসছিলাম। এরই মধ্যে প্রধান উপদেষ্টা একটি তারিখ ঘোষণা করেছেন যা সুস্পষ্ট নয়। দলীয় ফোরামে আলোচনা করে আমরা সিদ্ধান্ত নেবো।

অন্যদিকে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী নির্বাচনী রোডম্যাপকে স্বাগত জানিয়েছে।

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য এ জেড এম জাহিদ হোসেন বলেছেন, প্রধান উপদেষ্টা নির্বাচনের যে তারিখ ঘোষণা করেছেন এ বিষয়ে এই মুহূর্তে আমরা কোনো মন্তব্য করবো না।

বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান শামসুজ্জামান দুদু  বলেছেন, আমাদের দলের পক্ষ থেকে এখনো কিছু বলা হয়নি। আমরা চেয়েছি ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন। প্রধান উপদেষ্টা আগে বলেছেন ডিসেম্বর থেকে আগামী জুনের মধ্যে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। এখন তিনি জাতির উদ্দেশ্যে দেওয়া ভাষণে বলেছেন অবাধ সুষ্ঠু নিরপেক্ষ নির্বাচনের জন্য এপ্রিলের প্রথম সপ্তাহে অনুষ্ঠিত হবে। এ নিয়ে আমাদের দলীয় ফোরামে বিশ্লেষণ করে জানানো হবে।

এদিকে নির্বাচনী রোডম্যাপ ঘোষণা করায় জামায়াতে ইসলামীর ডা. শফিকুর রহমানের সন্তোষ প্রকাশ করেছেন।

গণমাধ্যমে পাঠানো বিবৃতিতে তিনি বলেন, ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ২০২৬ সালের এপ্রিলের প্রথমার্ধের যে কোনো একটি দিনে অনুষ্ঠিত হবে। ’ তার এই ঘোষণায় জাতি আশ্বস্ত হয়েছে এবং ঘোষিত সময়ের মধ্যেই একটি অবাধ, সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন অনুষ্ঠান করার ব্যাপারে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেবেন বলে জাতি আশা প্রকাশ করছে।

তিনি আরও বলেন, জাতির তীব্র আকাঙ্ক্ষা সংস্কার, বিচার ও নির্বাচন এই তিনটি বিষয়ের ভিত্তিতে এবং ‘জুলাই সনদ’ প্রণয়ন ও বাস্তবায়নের মাধ্যমে অন্তর্বর্তী সরকার বাংলাদেশকে একটি সুষ্ঠু গণতান্ত্রিক ধারায় ফিরিয়ে আনতে সক্ষম হবেন।

এবি পার্টির চেয়ারম্যান মুজিবুর রহমান মঞ্জু বলেন, অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা আজ জাতির উদ্দেশ্যে ভাষণ দিয়ে বিচার, সংস্কার, নির্বাচন এবং সরকারের গৃহীত কার্যক্রম নিয়ে যে বক্তব্য রেখেছেন তা আমরা গভীর আগ্রহ নিয়ে অবলোকন করেছি। বেশ কিছু দিন ধরে আমরা সরকারের কাছে এসব বিষয়ে সুস্পষ্ট রূপরেখা দেওয়ার জন্য আহ্বান জানিয়ে আসছিলাম। আজ তার প্রতিফলন ঘটানোয় প্রধান উপদেষ্টাকে ধন্যবাদ ও স্বাগত জানাচ্ছি।

তিনি এপ্রিলের প্রথম সপ্তাহে নির্বাচনের যে ঘোষণা দিয়েছেন তা আমাদের পূর্ববর্তী প্রস্তাব ও এ সংক্রান্ত পর্যালোচনার সাথে না মিললেও আমরা তার ওপর আস্থা রাখতে চাই। আবহাওয়াজনিত কারণে এপ্রিল মাসে নির্বাচন অনুষ্ঠানে কিছু সমস্যা তৈরি হতে পারে বলে অনেকের আশঙ্কা। তবে প্রধান উপদেষ্টা যেহেতু সামগ্রিক প্রস্তুতির বিষয়ে আলোকপাত করেছেন এবং প্রাসঙ্গিকভাবে সময়ের প্রয়োজনীয়তা তুলে ধরেছেন তাতে আমরা উনার সরকারের প্রতি সহযোগিতামূলক মনোভাব বজায় রাখতে চাই। আমরা আশা করি, আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতিকে সুষ্ঠু নির্বাচন উপযোগী করা ও নির্বাচন কমিশনকে জনগণের আস্থা অর্জনের প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য তার সরকার প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেবেন। সংস্কার ও বিচারের একটা সন্তোষজনক অগ্রগতি এবং নির্বাচনের পরিবেশ তৈরির জন্য এপ্রিল পর্যন্ত সময়টা আপাত দৃষ্টিতে বিলম্বিত মনে হলেও সব পক্ষের এ ব‍্যাপারে ঐকমত‍্য প্রয়োজন। আশা করি, সরকার সবার ঐকমত্য তৈরিতে আন্তরিকভাবে চেষ্টা করবেন।

জাতীয় গণতান্ত্রিক পার্টির (জাগপা) সহ-সভাপতি ও দলীয় মুখপাত্র রাশেদ প্রধান বলেন, প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস অতীতে নির্বাচন ডিসেম্বর থেকে জুলাই বলেছিলেন। আজ সুনির্দিষ্ট করেছেন ২০২৬ সালের এপ্রিলের প্রথমার্ধে জাতীয় নির্বাচন। এ ছাড়া তিনি আগামী মাসে সব রাজনৈতিক দলের ঐকমত্যের ভিত্তিতে ‘জুলাই সনদ’ প্রকাশ করার আশাবাদ ব্যক্ত করেছেন। আমরা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের বক্তব্যকে স্বাগত জানাই। আশা করছি, সবাই গণতন্ত্রকামী রাজনৈতিক দল একটি অবাধ, সুষ্ঠু, নিরেপক্ষ এবং ভারতীয় প্রভাবমুক্ত জাতীয় নির্বাচন আয়োজনে এবং ‘জুলাই সনদ’ তৈরিতে অন্তর্বর্তী সরকারকে সর্বোচ্চ সহযোগিতা করবে।

প্রধান উপদেষ্টার নির্বাচনী ঘোষণা নিয়ে ইইউর প্রতিক্রিয়া

সুপ্রভাত ডেস্ক »

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নির্বাচনী সময়সীমা ঘোষণা নিয়ে প্রতিক্রিয়া জানিয়েছে ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ)।

শুক্রবার (৬ জুন) বাংলাদেশের ইউরোপীয় ইউনিয়ন অফিস এক বিবৃতিতে জানায়, ‘প্রধান উপদেষ্টা নির্বাচনের জন্য একটি সময়সূচি ঘোষণা করেছেন।

ইইউ বাংলাদেশের রাজনৈতিক উত্তরণকে ধারাবাহিকভাবে সমর্থন করে আসছে। একইসঙ্গে আইনের শাসন, মৌলিক অধিকার এবং গণতান্ত্রিক নির্বাচনের মাধ্যমে এটিকে প্রতিষ্ঠিত করার আহ্বান জানিয়েছে। এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ মুহূর্ত। ’

বিবৃতিতে আরও উল্লেখ করা হয়, ‘ইইউ প্রতিনিধিদল সব অংশীদারদের এই প্রক্রিয়ায় গঠনমূলকভাবে জড়িত হওয়ার এবং একটি উচ্চাভিলাষী সংস্কার এজেন্ডা সংজ্ঞায়িত করার জন্য কাজ এগিয়ে নেওয়ার আহ্বান জানিয়েছে যা আরও স্থিতিশীল, আরও সমৃদ্ধ এবং গণতান্ত্রিক বাংলাদেশ গঠন করবে। ’

এর আগে সন্ধ্যায় জাতির উদ্দেশ্য দেওয়া এক ভাষণে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস আগামী জাতীয় নির্বাচন এপ্রিলের প্রথমার্ধে হবে বলে ঘোষণা দিয়েছেন।

রাখাইনের জন্য করিডর দেয়া অপপ্রচার, গুজবে কান না দেয়ার পরামর্শ

সুপ্রভাত ডেস্ক »

রাখাইনের জন্য করিডর দিয়ে দেয়া হয়েছে বলে অপপ্রচার চালানো হচ্ছে বলে মন্তব্য করেছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

আজ শুক্রবার (৬ জুন) পবিত্র ঈদুল আজহা উপলক্ষ্যে জাতির উদ্দেশে দেয়া ভাষণে তিনি এ মন্তব্য করেন।

প্রধান উপদেষ্টা বলেন, আমরা লক্ষ্য করেছি রাখাইনের জন্য বাংলাদেশ করিডোর দিয়ে দিয়েছে বলে একটা অপপ্রচার চালানো হচ্ছে। আমি সুস্পষ্টভাবে বলছি— এটি সর্বৈব মিথ্যা। এটা চিলে কান নিয়ে যাওয়ার গল্প। যারা অসত্য কল্পকাহিনি বানিয়ে বাংলাদেশের মানুষকে ক্রমাগত বিভ্রান্ত করে অশান্তি সৃষ্টিতে নিয়োজিত, এটা তাদেরই শিল্পকর্ম। আপনারা এ বিষয়ে হুঁশিয়ার থাকবেন। কোনোভাবেই বিভ্রান্ত হবেন না। এসব অপপ্রচার সত্ত্বেও আমরা লক্ষ্যচ্যুত হবো না। এ সময়, জটিল এই সমস্যা সমাধানে কাজ চালিয়ে যাওয়ার কথাও বলেন তিনি। ‌

ড. ইউনূস জানান, জাতিসংঘের মহাসচিব গত মার্চ মাসে ঢাকা সফরকালে রাখাইন‌ রাজ্যে মানবিক বিপর্যয় মোকাবেলার জন্য একটি ত্রাণ চ্যানেলের প্রস্তাব করেছিলেন। তিনি বলেছিলেন এই প্রস্তাবটি রোহিঙ্গাদের প্রত্যাবাসনে সহায়ক হবে। বিষয়টি এখনও প্রস্তাব পর্যায়েই আছে বলে জানান তিনি।

তিনি আরও বলেন, আমরা যখন দায়িত্ব গ্রহণ করেছিলাম, তখন রোহিঙ্গা ইস্যুটিকে প্রায় মৃত অবস্থায় পেয়েছিলাম। আন্তর্জাতিক এজেন্ডা থেকে ইস্যুটি ঝরে পড়েছিল। সেই অবস্থা থেকে আমরা ইস্যুটিকে বিশ্ববাসীর দৃষ্টির সম্মুখভাগে নিয়ে আসতে পেরেছি।

রোহিঙ্গাদের প্রত্যাবাসনে আন্তর্জাতিক জনমত গঠনের সফলতা উল্লেখ করে ড. ইউনূস বলেন, গত মার্চ মাসে বাংলাদেশ সফরে এসে জাতিসংঘের মহাসচিব এনতোনিও গুতেরেসও পরিষ্কারভাবে ঘোষণা করেছেন যে, মিয়ানমারে প্রত্যাবাসনই রোহিঙ্গা সমস্যার একমাত্র সমাধান।

এ সময়, তার রোহিঙ্গা বিষয়ক একটি আন্তর্জাতিক সম্মেলন অনুষ্ঠানের আহ্বানে, জাতিসংঘের সকল সদস্য রাষ্ট্র সাড়া দিয়েছে বলেও জানান প্রধান উপদেষ্টা।

তিনি বলে, তারা একটি উচ্চপর্যায়ের আন্তর্জাতিক সম্মেলন আয়োজনের সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এ বছর সেপ্টেম্বর মাসে যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্কে এই সম্মেলনটি অনুষ্ঠিত হবে।

অপরদিকে, মিয়ানমার সরকার কর্তৃক প্রত্যাবাসনযোগ্য রোহিঙ্গাদের সর্বপ্রথম তালিকার ঘোষণা, প্রত্যাবাসনের বিষয়ে আরেকটি বড় অগ্রগতি বলে মন্তব্য করেন প্রধান উপদেষ্টা। গত এপ্রিল মাসে ব্যাংককে বিমসটেক সম্মেলনে সাইডলাইন আলোচনায় প্রথমবারের মতো ১ লাখ ৮০ হাজার রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনযোগ্য বলে ঘোষণা করে মিয়ানমার সরকার, জানান তিনি।

এ সময়, রোহিঙ্গাদের প্রত্যাবাসনে ও সীমান্তের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে মিয়ানমারের সরকারসহ সেখানকার বিদ্রোহী গোষ্ঠীর সাথে আনুষ্ঠানিক ও অনানুষ্ঠানিক যোগাযোগ রাখা হচ্ছে বলেও জানান প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. ইউনূস।

ফিরোজায় ঈদ উদযাপন করবেন খালেদা জিয়া, দেশবাসীকে শুভেচ্ছা

সুপ্রভাত ডেস্ক »

রাজধানীর গুলশানের বাসা ফিরোজায় পবিত্র ঈদুল আজহা উদযাপন করবেন বিএনপি চেয়ারপার্সন খালেদা জিয়া। দেশবাসীসহ সারাদেশে ও প্রবাসে দলের নেতা-কর্মীদের ঈদের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন তিনি।

বিএনপি চেয়ারপারসনের ব্যক্তিগত চিকিৎসক দলের সদস্য ও স্থায়ী কমিটির সদস্য অধ্যাপক এজেডএম জাহিদ হোসেন এ কথা জানান।

তিনি বলেন, আগামীকাল পবিত্র ঈদুল আজহা। বিএনপি চেয়ারপারসন দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া গুলশানের বাসা ফিরোজায় অবস্থান করছেন, সেখানেই উনি আগামীকাল ঈদ উদযাপন করবেন।

ডা. জাহিদ আরও বলেন, তার পরিবারের পক্ষ থেকে যে কোরবানি, সেটা এখানেই (ফিরোজায়) দেওয়া হবে। তার জ্যেষ্ঠ ছেলে, আমাদের দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান-এর কোরবানিও এখানে (ফিরোজায়) হবে।

ঢাকা ছাড়াও বগুড়ার গাবতলীতে বেগম খালেদা জিয়া, তারেক রহমানসহ তাদের পরিবারের সদস্যদের নামে কোরবানি দেওয়া হবে জানিয়ে জাহিদ বলেন, কয়েকটি জেলায় দলের নেতা-কর্মীরা ম্যাডামের জন্য কোরবানি দেবেন।

নিকট স্বজনদের সঙ্গে একান্ত সময় কাটাবেন খালেদা জিয়া

ঈদের দিন দুপুর থেকে বিকেল পর্যন্ত গুলশানের ‘ফিরোজা’য় খালেদা জিয়া তার নিকট স্বজনদের সঙ্গে একান্তে সময় কাটাবেন। এই সময়টা রাখা হয়েছে শুধুমাত্র পরিবারের সদস্যদের জন্য।

জাহিদ বলেন, তার মেঝ বোন সেলিনা রহমান, ছোট ভাই শামীম এস্কান্দারসহ তাদের পরিবার এবং ম্যাডামের ঘনিষ্ঠ নিকট আত্মীয়-স্বজন যারা ঢাকায় অবস্থান করছেন, তারা মূলত ফিরোজায় এসে ম্যাডামের সাথে ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময় করবেন এবং ম্যাডাম তাদেরকে একান্ত সময় দেবেন।

দুপুরে খাবার খালেদা জিয়া তার স্বজনদের সঙ্গে নিয়েই খাবেন বলেও উল্লেখ করেন ডা. জাহিদ। তিনি বলেন, ঈদের দিন দুপুরে ছোট ভাই-ভাবী, উনার বোনসহ তাদের স্বজনরা বাসায় আসবেন।

এ ছাড়া, ঈদের দিন রাতে গুলশানের ফিরোজায় দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরসহ স্থায়ী কমিটির সদস্যদের সঙ্গে ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময় করবেন খালেদা জিয়া।

বিএনপি স্থায়ী কমিটির সদস্য এজেডএম জাহিদ বলেন, এখানে মনে রাখতে হবে, তার (খালেদা জিয়া) যে জ্যেষ্ঠ সন্তান বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান রয়েছেন লন্ডনে, একচুয়ালি ৬ জুন মানে আজ শুক্রবার লন্ডনে ঈদুল আজহা উদযাপন হচ্ছে। ইতোমধ্যে তারেক রহমান দলের নেতা-কর্মীদের সাথে ঈদগাহে ঈদের নামাজ আদায় করেছেন।

তিনি বলেন, ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের সাথে তার সার্বক্ষণিক যোগাযোগ আছে। সে অনুযায়ী ছেলের সঙ্গে মায়ের শুভেচ্ছা বিনিময় বা তাদের মধ্যে যে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করে নেওয়ার, সেটা তারা নিজেদের মতো করেছেন।

শুক্রবার সকালে লন্ডন থেকে তারেক রহমান টেলিফোনে মাকে ঈদ মোবারক জানিয়েছেন এবং পুত্রবধূ ও নাতনিদের সাথেও কথা বলেছেন খালেদা জিয়া।

খালেদা জিয়ার জ্যেষ্ঠ সন্তান তারেক রহমান, তার সহধর্মিণী জুবাইদা রহমান, মেয়ে ব্যারিস্টার জাইমা রহমান, প্রয়াত আরাফাত রহমান কোকোর সহধর্মিণী সৈয়দা শামিলা রহমান, মেয়ে জাহিয়া রহমান ও জাফিয়া রহমান সবাই লন্ডনে একসাথে ঈদ উদযাপন করছেন বলে জানান জাহিদ।

দেশবাসীসহ নেতা-কর্মীদের খালেদা জিয়ার ঈদ মোবারক

জাহিদ বলেন, খালেদা জিয়া দেশবাসীসহ সারাদেশে ও প্রবাসে দলের নেতা-কর্মীদের ঈদের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন। সবাইকে তার জন্য দোয়া করতে বলেছেন।

বিএনপি চেয়ারপারসনের ব্যক্তিগত চিকিৎসক জানান, আলহামদুলিল্লাহ তার (খালেদা জিয়া) শারীরিক অবস্থা একরকম স্থিতিশীল আছে।

খালেদা জিয়ার জন্য গঠিত মেডিকেল বোর্ড সদস্যরা নিয়মিতভাবে তার শারীরিক অবস্থার খোঁজ-খবর রাখছেন বলেও জানান ডা. জাহিদ। তিনি বলেন, মেডিকেল বোর্ডের পক্ষ থেকে ফিজিক্যালি প্রতিদিনই যেগুলো এক্সামিন করা, সেগুলো করা হয়ে থাকে।

জাহিদ আরও বলেন, ম্যাডাম স্বাভাবিকভাবে দেশের সাধারণ মানুষের কথা চিন্তা করেন। সাধারণ মানুষ যেন ঠিকমতো ঈদ উদযাপন করতে পারে, সে ব্যাপারে উনি খুবই কনসার্ন।

গরুর বাজারে ঢুকে জামাতা শ্বশুরকে হত্যা করলো

সুপ্রভাত ডেস্ক »

রাঙ্গুনিয়ার গোডাউন গরুর বাজারে ঢুকে শ্বশুরকে এলোপাতাড়ি কুপিয়ে হত্যা করেছে জামাতা মোহাম্মদ হোসেন।

নিহত ওসমান গণি (৫০) উপজেলার শিলক ইউনিয়নের রাজাপাড়া গ্রামের বাসিন্দা।

শুক্রবার (৬ জুন) বিকাল ৫টার দিকে এ ঘটনা ঘটে।

জামাতা মোহাম্মদ হোসেন (৪০) সরফভাটা ইউনিয়নের পূর্ব সরফভাটা ৮নং ওয়ার্ড আজলা বাপের বাড়ির মোহাম্মদ হাশেমের ছেল

নিহতের মেয়ে রিনা আক্তারের (২২) সাথে ২০১৯ সালে পারিবারিকভাবে বিয়ে হয়। সংসারে ৬ ও ৩ বছর বয়সী দুটি ছেলে সন্তান রয়েছে।

হত্যাকাণ্ডের পর পালানোর সময় মোহাম্মদ হোসেনকে আটক করে জনতা। খবর পেয়ে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা এসে তাকে হেফাজতে নেন।

রাঙ্গুনিয়া থানা সূত্রে জানা যায়, নিজের ৩টি গরু বিক্রির জন্য গরুর বাজারে গিয়েছিলেন ওসমান গণি। দুটি গরু বিক্রি করে আরেকটি বিক্রির জন্য অপেক্ষা করছিলেন। এ সময় মোহাম্মদ হোসেন সেখানে এসে তাঁকে কুপিয়ে হত্যা করে।

রাঙ্গুনিয়া থানার ওসি সুমন কবির মৃধা বলেন, ওসমান গণির জামাতা মোহাম্মদ হোসেন দীর্ঘদিন বিদেশে ছিল। কিছুদিন আগে তিনি দেশে ফিরেছে। পারিবারিক বিভিন্ন বিষয় নিয়ে দ্বন্দ্বের জের ধরে এ হত্যাকাণ্ড হয়েছে বলে পুলিশের কাছে স্বীকার করেছে। মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে পাঠানো হয়েছে। এ ঘটনায় মামলা করা হয়েছে।

এ মুহূর্তের সংবাদ

বাংলাদেশ মুক্তিযোদ্ধা সংসদের অ্যাডহক কমিটি গঠিত

ডিএসসিসি ভবনে ইশরাকপন্থি দুই গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ২

সড়কে সুরক্ষা নিশ্চিতে ‘সড়ক নিরাপত্তা আইন’ প্রণয়ন প্রয়োজন

১ জুলাই থেকে ৫ আগস্ট ‘জুলাই স্মৃতি উদযাপন’ অনুষ্ঠানমালা

চট্টগ্রাম থেকে মধ্যপ্রাচ্যে বিমান চলাচল স্বাভাবিক

সর্বশেষ

বাংলাদেশ মুক্তিযোদ্ধা সংসদের অ্যাডহক কমিটি গঠিত

একই সময়ে দুই শহরে গুলিবিদ্ধ বাদী!

ডিএসসিসি ভবনে ইশরাকপন্থি দুই গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ২

সড়কে সুরক্ষা নিশ্চিতে ‘সড়ক নিরাপত্তা আইন’ প্রণয়ন প্রয়োজন

১ জুলাই থেকে ৫ আগস্ট ‘জুলাই স্মৃতি উদযাপন’ অনুষ্ঠানমালা