কবিতা
বাড়ুক দেখার অসুখ
নাহিদ সরদার
কেবল সুরতে বেঁচে আছি
এ বুকে জমে আছে মৃত রোদের শোক
সরে যাও হে দুধের মাছি
এই একলা হাঁটার পথ কেবল আমার হোক।
যাও চলে...
যাযাবর
সবুজ মণ্ডল »
খেই হারানো বাতাসের বিপরীতে আলগোছে চলছে শ্যালো নৌকা, লেকের পানির ছলাৎ ছলাৎ শব্দ তনু’র কান অবধি গেলেও মগজে অনুরণিত যে হচ্ছে না...
ছড়া ও কবিতা
সবকিছু তো তাঁর জন্য
লিটন কুমার চৌধুরী
সুখপাখি তুই অনেক দুরে থাকিস
খুঁজতে খুঁজতে পাই না আমি তোরে,
আমার বাবার দেখা হলে বলিস্
আমি এখন যাচ্ছি অচিনপুরে।
আমায় নিয়ে চিন্তা...
তুনুর উড়ন্ত স্কুলব্যাগ
সনেট দেব »
সকালের সূর্যের আলো লাগতেই পাড়ার সবাই ব্যস্ত হয়ে পড়ে। কেউ বাজারে, কেউ অফিসে, আর ছোট ছেলেমেয়েরা ব্যাগ নিয়ে স্কুলের দিকে দৌড়ায়। সেই...
সুকান্ত ফিরবে
দেবাশিস ভট্টাচার্য »
সুকান্ত হাঁটতে থাকে। ঝুঁকে ঝুঁকে হাঁটারও একটা মজা আছে। এটা আসলে একটা খেলা। কিন্তু এ মুহূর্তে সুকান্ত খেলছে না। তার খুব মন...
‘মুশকিল পসন্দ্’ মির্জা গালিব
ভাষা মানুষের মুখে মুখে জন্মায়। ভাষা নদীর মতোই বহতা, যখন যেখান দিয়ে যায় কুড়িয়ে নেয় স্থানীয় স্বাদ আর সৌরভ। নতুন নতুন ধারা এসে ভাষাকে...
জসীমউদ্দীনের কবর কবিতার এক শ বছর
রতন কুমার তুরী »
গাঁয়ের কবি জসীমউদ্দীন তাঁর কবর কবিতাটি লিখেছিলেন এখন থেকে এক শ বছর আগে ১৯২৫ সালে। এ দীর্ঘ কবিতাটি তিনি তাঁর নাতিকে...
বিড়ালের মামা
জুয়েল আশরাফ »
আমার সবচেয়ে আপন মানুষ একজন অদ্ভুত মানুষ। তার নাম মামা, পুরো নাম মফিজুর রহমান। তবে পাড়ার সব ছেলেমেয়েরা তাকে ডাকে ‘মোটা বিড়ালের...
ছড়া ও কবিতা
আষাঢ়ের খেলা
আসাদুজ্জামান খান মুকুল
আষাঢ়ে মেঘ নেমে এসেই
ভিজিয়েছে বাগ,
পাখি ডাকছে কিচিরমিচির
তুলে গানের রাগ।
পথের ধারে কাদায় নেমে
খেলছে ব্যাঙের দল,
খুকু এসে হাত বাড়িয়ে
ছুঁয়ে যাচ্ছে জল।
নদী-বিল-ঝিল ভরছে জলে
ঢেউ...
শের-শায়েরি ও কয়েকজন শায়ের
গজল মানে প্রেমাস্পদের সাথে কথোপকথন। গজলের জন্ম আরবে। সমৃদ্ধি লাভ করে পারস্যে এসে। পারস্য সভ্যতা আরবীয়দের চেয়ে অনেক পুরানো। পারস্যে গজল এক আলাদা কবিতার...