সুপ্রভাত ডেস্ক »
শনিবার (১৫ নভেম্বর) সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে এক পোস্টে তিনি এ কথা বলেন।
প্রেসসচিব বলেন, সাংবাদিকতার ন্যূনতম নীতি, দায়িত্ববোধ ও পেশাদারিত্বহীন এই প্রতিবেদনে রাষ্ট্রদূতের সম্মানজনক পদকে ‘মাখন খাওয়া’ এবং তাদের কল্পিত নিয়োগকে ‘গাছেরটা খেয়ে তলারটা কুড়ানো’–র মতো অবমাননাকর উপমার সঙ্গে তুলনা করা হয়েছে—যা সংশ্লিষ্ট সবার জন্য চরম অপমানজনক ও নিন্দনীয়।
এই বিষয়ে লামিয়া মোর্শেদ আনুষ্ঠানিক প্রতিবাদ জানালে মানবজমিন দাবি করে যে তারা সংশ্লিষ্ট দপ্তরের প্রাথমিক আলোচনার ভিত্তিতে প্রতিবেদনটি প্রকাশ করেছে—যদিও সেই দাবিটিও সম্পূর্ণ ভিত্তিহীন।
মানবজমিন এর মধ্য দিয়ে নিজেদের তৃতীয় সারির সংবাদমাধ্যমের মানহীনতার স্তরে নামিয়ে এনেছে এবং যথারীতি কোনো ক্ষমা প্রার্থনা করেনি।
এদিকে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টার এসডিজিবিষয়ক দূত লামিয়া মোরশেদ কূটনৈতিক পেশায় যাওয়ার ইচ্ছা ব্যক্ত করেননি। বর্তমানে যেখানে আছেন সেখানেই থাকতে চান।
তিনি জানান, তিনি এই ইচ্ছা ব্যক্ত করেননি। কারা এটা ছড়িয়েছে এটা তার জানা নেই।
লামিয়া মোরশেদ জানান, ৩১ বছর আগে ইউনূস সেন্টারে যোগ দেন। প্রফেসর ইউনূসের আন্তর্জাতিক কার্যক্রমের সঙ্গে নিবিড়ভাবে যুক্ত ছিলেন। কাজ করেছেন দেশের জন্য অত্যন্ত নিষ্ঠার সঙ্গে। যাতে দেশ উপকৃত হয়েছে। অন্তর্বর্তী সরকারে যোগ দেওয়ার পর তিনি সেখানে তার দায়িত্ব পালন করছেন। নির্দিষ্ট সময়ের বাইরে তিনি সরকারি কাজে যুক্ত থাকতে চান না।
উল্লেখ্য, সম্প্রতি একটি সংবাদ মাধ্যমে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য (ভিসি) ড. নিয়াজ আহমেদ খান, প্রধান উপদেষ্টার এসডিজিবিষয়ক দূত লামিয়া মোরশেদ, আন্তর্জাতিক সম্পর্কবিষয়ক বিশেষ দূত লুতফে সিদ্দিকী এবং তার বোন হুসনা সিদ্দিকীকে রাষ্ট্রদূত হিসেবে নিয়োগ দেওয়ার প্রক্রিয়া চলছে। তাদের মধ্যে ঢাবি ভিসিকে ডেনমার্কে বাংলাদেশের পরবর্তী রাষ্ট্রদূত হিসেবে নিয়োগ দিতে কোপেনহেগেনে সম্মতি চেয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে চিঠি (এগ্রিমো) পাঠিয়েছে সরকার।



















































